এখন ফুটবলারদের ক্যারিয়ারে চোট নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। প্রায়শই খেলতে গিয়ে নানা ধরনের চোটে পড়েন ফুটবলাররা। যার মধ্যে কিছু চোট বেশ গুরুতর। এবার এমনই এক চোটে পড়েছেন আর্জেন্টিনার ফুটবলার লুসিয়ানো সানচেজ। ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার মার্সেলোর ট্যাকেলে বাজেভাবে ভেঙে গেছে সানচেজের পা।
গতকাল মঙ্গলবার ১ আগস্ট দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবলের সর্বোচ্চ আসর কোপা লিবার্তেদোরেসে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স বনাম আর্জেন্টিনার আর্জেন্টিনোস জুনিয়রর্স ম্যাচে এ ঘটনা ঘটে। ম্যাচের ৫৫তম মিনিটে বল দিতে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন মার্সেলো। সে সময় ট্যাকল করলে ভেঙে যায় ২৯ বছর বয়সী ফুটবলার সানচেজের পা।
পরবর্তীতে সতীর্থরা তাকে ঘিরে ধরেন। সানচেজের পরিস্থিতি কি তা জানতে এগিয়ে যান মার্সেলোও। তখন গিয়ে দেখেন তার পা ভেঙে ঝুলে গেছে। এমন অবস্থা দেখে মাথায় হাত দিয়ে ফেলেন মার্সেলো। লাল কার্ড দেখানো হয় এই ফুটবলারকে। পরে মাঠ ছাড়ার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন এই ফুটবলার। এমন ভয়ঙ্কর চোটের পর দ্রুতই হাসপাতালে নেওয়া হয় সানচেজকে।
এই বিষয় দুঃপ্রকাশ করে ইনস্টগ্রামে এক পোস্টে মার্সেলো বলেন, ‘আমি আজকে মাঠে কঠিন সময় পার করেছি। আমি দুর্ভাগ্যবশত একজন প্লেয়ারকে ভয়ঙ্করভাবে ট্যাকল করে ফেলি। আমি তার সুস্থতা কামনা করি। যাতে সে দ্রুত সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরতে পারে।’
অবশ্য সানচেজ যখন চোট পায়, তখন তার ক্লাব ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। পরবর্তীতে ৮৭তম মিনিটে গোল শোধ দেয় ফ্লুমিনেন্স। যার সুবাদে ১-১ সমতায় শেষ হয় শেষ ষোলোর প্রথম লেগ।
গতকাল মঙ্গলবার ১ আগস্ট দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবলের সর্বোচ্চ আসর কোপা লিবার্তেদোরেসে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স বনাম আর্জেন্টিনার আর্জেন্টিনোস জুনিয়রর্স ম্যাচে এ ঘটনা ঘটে। ম্যাচের ৫৫তম মিনিটে বল দিতে সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন মার্সেলো। সে সময় ট্যাকল করলে ভেঙে যায় ২৯ বছর বয়সী ফুটবলার সানচেজের পা।
পরবর্তীতে সতীর্থরা তাকে ঘিরে ধরেন। সানচেজের পরিস্থিতি কি তা জানতে এগিয়ে যান মার্সেলোও। তখন গিয়ে দেখেন তার পা ভেঙে ঝুলে গেছে। এমন অবস্থা দেখে মাথায় হাত দিয়ে ফেলেন মার্সেলো। লাল কার্ড দেখানো হয় এই ফুটবলারকে। পরে মাঠ ছাড়ার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন এই ফুটবলার। এমন ভয়ঙ্কর চোটের পর দ্রুতই হাসপাতালে নেওয়া হয় সানচেজকে।
এই বিষয় দুঃপ্রকাশ করে ইনস্টগ্রামে এক পোস্টে মার্সেলো বলেন, ‘আমি আজকে মাঠে কঠিন সময় পার করেছি। আমি দুর্ভাগ্যবশত একজন প্লেয়ারকে ভয়ঙ্করভাবে ট্যাকল করে ফেলি। আমি তার সুস্থতা কামনা করি। যাতে সে দ্রুত সুস্থ হয়ে মাঠে ফিরতে পারে।’
অবশ্য সানচেজ যখন চোট পায়, তখন তার ক্লাব ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। পরবর্তীতে ৮৭তম মিনিটে গোল শোধ দেয় ফ্লুমিনেন্স। যার সুবাদে ১-১ সমতায় শেষ হয় শেষ ষোলোর প্রথম লেগ।