উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) থেকে: সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় রেললাইনের পাশ থেকে আব্দুর রহমান (১৪) নামের এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশ। বুধবার সকালে ঈশ্বরদী-ঢাকা রেলপথের উপজেলার গুচ্ছ-গ্রামের পাশে এই লাশ উদ্ধার করা হয়। রহমান গুচ্ছ গ্রামের আলী আকবরের ছেলে। আলী আকবর বিদেশে চাকরি করেন।
নিহত আব্দুর রহমানের দাদা ঠান্ডু মিয়া জানান, গতকাল দুপুরে তার নাতি রহমান ও তার দুই বন্ধু জিহাদ (১৩) ও ফাহিমকে (১৫) নিয়ে ট্রেন যোগে ঢাকায় যাবার কথা বলে বাড়ি থেকে চলে যায়। রাত ১১টার দিকে কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে রহমান বাড়ি ফিরে আসছি বলে তার (ঠান্ডু) কাছে ফোন দেয়। তারপর থেকে কোন যোগাযোগ ছিল না। সকালে স্থানীয় লোকজন পাশের উক্ত রেলপথের নিচে রহমানের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে তাদেরকে খবর দেয়। নিহত রহমানের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। যে স্থানে মরদেহ পড়েছিল সেখানেও মাটিতে রক্তের দাগ রয়েছে।
ঠান্ডু মিয়া আরও জানান, তার নাতি হয়তো রাতের রংপুর এক্সপ্রেসে বাড়ি ফিরছিল। এই ট্রেনের উল্লাপাড়া স্টেশনে বিরতি নেই। সেই ক্ষেত্রে হয়তো সে তার বাড়ির পাশ দিয়ে ট্রেন যাবার সময় লাফ দিয়ে নামতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে। আবার তাকে কেউ ট্রেন থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলেও দিতে পারে বলে তার বা তার পরিবারের লোকজনের ধারণা। রহমানের সঙ্গে যাওয়া দুই বন্ধুর মোবাইল ফোন-বন্ধ থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মোঃ সুমন জানান, পুলিশ রহমানের মরদেহ উদ্ধার করেছে। পুলিশেরও ধারণা রহমান রাতের অন্ধকারে ট্রেন থেকে পড়ে মারা যেতে পারে। তবে ময়না তদন্ত ছাড়া পুলিশ এই মূহুর্তে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছে না। রহমানের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
নিহত আব্দুর রহমানের দাদা ঠান্ডু মিয়া জানান, গতকাল দুপুরে তার নাতি রহমান ও তার দুই বন্ধু জিহাদ (১৩) ও ফাহিমকে (১৫) নিয়ে ট্রেন যোগে ঢাকায় যাবার কথা বলে বাড়ি থেকে চলে যায়। রাত ১১টার দিকে কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে রহমান বাড়ি ফিরে আসছি বলে তার (ঠান্ডু) কাছে ফোন দেয়। তারপর থেকে কোন যোগাযোগ ছিল না। সকালে স্থানীয় লোকজন পাশের উক্ত রেলপথের নিচে রহমানের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে তাদেরকে খবর দেয়। নিহত রহমানের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। যে স্থানে মরদেহ পড়েছিল সেখানেও মাটিতে রক্তের দাগ রয়েছে।
ঠান্ডু মিয়া আরও জানান, তার নাতি হয়তো রাতের রংপুর এক্সপ্রেসে বাড়ি ফিরছিল। এই ট্রেনের উল্লাপাড়া স্টেশনে বিরতি নেই। সেই ক্ষেত্রে হয়তো সে তার বাড়ির পাশ দিয়ে ট্রেন যাবার সময় লাফ দিয়ে নামতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে। আবার তাকে কেউ ট্রেন থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলেও দিতে পারে বলে তার বা তার পরিবারের লোকজনের ধারণা। রহমানের সঙ্গে যাওয়া দুই বন্ধুর মোবাইল ফোন-বন্ধ থাকায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মোঃ সুমন জানান, পুলিশ রহমানের মরদেহ উদ্ধার করেছে। পুলিশেরও ধারণা রহমান রাতের অন্ধকারে ট্রেন থেকে পড়ে মারা যেতে পারে। তবে ময়না তদন্ত ছাড়া পুলিশ এই মূহুর্তে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছে না। রহমানের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।