এবার সরকারি গাড়ি কেনার নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার এক মাসের মধ্যেই তা শিথিল করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তারা অর্থাৎ গ্রেড-১ এর কর্মকর্তারা পাবেন আগের চেয়ে বেশি দামের গাড়ি। যেখানে এ খাতে আগে বরাদ্দ ছিল ৯৪ লাখ টাকা। যা এখন বেড়ে হয়েছে ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। গ্রেড-৩ বা তদূর্ধ্ব কর্মকর্তারা পাবেন ৬৫ লাখ টাকার গাড়ি।
এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের জন্য বিভিন্ন কোম্পানির যানবাহনের মূল্য পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ১ আগস্ট রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যদিও সোমবার প্রজ্ঞাপনটির অনুমোদন হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা নতুন নির্দেশনায় কোন গ্রেডের কর্মকর্তা কত টাকা মূল্যের গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে গাড়ির ধরন ও ব্যবহার উপযোগী মাত্রা সিসিও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, সরকারি দপ্তরের জন্য বিভিন্ন কোম্পানির কার, জিপ, পিক-আপ (সিঙ্গেল কেবিন, ডাবল কেবিন), মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অ্যাম্বুলেন্স, কোস্টার মিনিবাস (এসি), মিনিবাস (নন এসি), বাস (নন এসি) ও ট্রাক-এর বাজার দর বিবেচনা করে যানবাহনের মূল্য পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।
কোন কর্মকর্তা কত টাকার গাড়ি পাবেন
জিপ – ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭০০ সিসি) (ট্যাক্স ও ভ্যাটসহ); (গ্রেড-১ এবং গ্রেড-২ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য)।
জিপ – ৬৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২০০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স ও ভ্যাটসহ); (গ্রেড-৩ বা তদনিম্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য)।
কার – ৪৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ১৬০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ);
এছাড়া পিক-আপ (সিঙ্গেল কেবিন) = ৩৮ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৫০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); পিক-আপ (ডাবল কেবিন) – ৫৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৫০০ সিসি) (ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা (অনূর্ধ্ব ১২৫ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); মাইক্রোবাস = ৫২ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
অ্যাম্বুলেন্স – ৫৪ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); (৮) কোস্টার অথবা মিনিবাস (এসি) = ৭৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ৪২০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
মিনিবাস (নন এসি) – ৩২ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭৭১ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); বাস (বড়, নন এসি)= ৪৬ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ৫৮৮৩ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন ব্যতীত);
(ক) ট্রাক – ৩৯ লাখ টাকা (৫ টন) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
(খ) ট্রাক – ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা (৩ টন) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
এদিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, পরিদপ্তরসমূহের যানবাহন ক্রয়ে অনুমতি অথবা বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে উল্লিখিত মূল্য অনুসরণের জন্য অর্থ বিভাগের সব শাখা অথবা অধিশাখাসমূহকে এ মূল্য মেনে গাড়ি কেনার নির্দেশনা দেয়। এর আগে গত ২ জুলাই অর্থ বিভাগ এক পরিপত্রের মাধ্যমে নতুন যানবাহন কেনা বন্ধের কথা জানিয়েছিল।
এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের জন্য বিভিন্ন কোম্পানির যানবাহনের মূল্য পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ১ আগস্ট রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যদিও সোমবার প্রজ্ঞাপনটির অনুমোদন হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা নতুন নির্দেশনায় কোন গ্রেডের কর্মকর্তা কত টাকা মূল্যের গাড়ি ব্যবহার করতে পারবেন তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
একইসঙ্গে গাড়ির ধরন ও ব্যবহার উপযোগী মাত্রা সিসিও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, সরকারি দপ্তরের জন্য বিভিন্ন কোম্পানির কার, জিপ, পিক-আপ (সিঙ্গেল কেবিন, ডাবল কেবিন), মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অ্যাম্বুলেন্স, কোস্টার মিনিবাস (এসি), মিনিবাস (নন এসি), বাস (নন এসি) ও ট্রাক-এর বাজার দর বিবেচনা করে যানবাহনের মূল্য পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।
কোন কর্মকর্তা কত টাকার গাড়ি পাবেন
জিপ – ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭০০ সিসি) (ট্যাক্স ও ভ্যাটসহ); (গ্রেড-১ এবং গ্রেড-২ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য)।
জিপ – ৬৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২০০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ট্যাক্স ও ভ্যাটসহ); (গ্রেড-৩ বা তদনিম্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য)।
কার – ৪৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ১৬০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ);
এছাড়া পিক-আপ (সিঙ্গেল কেবিন) = ৩৮ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৫০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); পিক-আপ (ডাবল কেবিন) – ৫৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৫০০ সিসি) (ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা (অনূর্ধ্ব ১২৫ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); মাইক্রোবাস = ৫২ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
অ্যাম্বুলেন্স – ৫৪ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); (৮) কোস্টার অথবা মিনিবাস (এসি) = ৭৫ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ৪২০০ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
মিনিবাস (নন এসি) – ৩২ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ২৭৭১ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ); বাস (বড়, নন এসি)= ৪৬ লাখ টাকা (অনূর্ধ্ব ৫৮৮৩ সিসি) (রেজিস্ট্রেশন ব্যতীত);
(ক) ট্রাক – ৩৯ লাখ টাকা (৫ টন) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
(খ) ট্রাক – ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা (৩ টন) (রেজিস্ট্রেশন, ভ্যাট ও ট্যাক্সসহ)।
এদিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, পরিদপ্তরসমূহের যানবাহন ক্রয়ে অনুমতি অথবা বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে উল্লিখিত মূল্য অনুসরণের জন্য অর্থ বিভাগের সব শাখা অথবা অধিশাখাসমূহকে এ মূল্য মেনে গাড়ি কেনার নির্দেশনা দেয়। এর আগে গত ২ জুলাই অর্থ বিভাগ এক পরিপত্রের মাধ্যমে নতুন যানবাহন কেনা বন্ধের কথা জানিয়েছিল।