প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, “নির্বাচনের জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। যে সঙ্কটটা বিরাজ করছে তা রাজনৈতিক। এর সঙ্গে আমাদের কাজের কোনো সংঘাত নেই। কিন্তু এ সমস্যাগুলো যদি রাজনৈতিকভাবে সমাধান হয়ে যায়, তাহলে আমাদের জন্য নির্বাচন আয়োজন অনেক কমফোর্টেবল হবে।”
সিইসি জানান, কমিশন প্রত্যাশা করে, রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে কতগুলো বিষয় নিয়ে প্রকটভাবে রয়েছে সেগুলো যে কোনো মূল্যে সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। 'একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। যে স্থিতিশীল পরিবেশে আগামী নির্বাচনটা হবে।'
সংলাপ নিয়ে ইসির উদ্যোগ না থাকলেও নিজেদের মধ্যে সংলাপ ও একসঙ্গে বসার আহ্বান জানান সিইসি।
'আমরা বলেছি, উনারাও বিশ্বাস করেন, (সমস্যা সমাধানে) রাজনৈতিকগুলোর মধ্যে ডায়ালগ প্রয়োজন। ডায়ালগ ছাড়া এ সঙ্কটগুলো আসলে রাজপথে মীমাংষা করার বিষয় নয়। কমিশন মনে করে, রাজনৈতিক দলগুলো এক টেবিলে বসা উচিত, একসঙ্গে চা পান করা উচিত। তারপরে আলোচনা করে সঙ্কট নিসনের চেষ্টা করা উচিত।'
সিইসি জানান, কমিশন প্রত্যাশা করে, রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে কতগুলো বিষয় নিয়ে প্রকটভাবে রয়েছে সেগুলো যে কোনো মূল্যে সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। 'একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসুক। যে স্থিতিশীল পরিবেশে আগামী নির্বাচনটা হবে।'
সংলাপ নিয়ে ইসির উদ্যোগ না থাকলেও নিজেদের মধ্যে সংলাপ ও একসঙ্গে বসার আহ্বান জানান সিইসি।
'আমরা বলেছি, উনারাও বিশ্বাস করেন, (সমস্যা সমাধানে) রাজনৈতিকগুলোর মধ্যে ডায়ালগ প্রয়োজন। ডায়ালগ ছাড়া এ সঙ্কটগুলো আসলে রাজপথে মীমাংষা করার বিষয় নয়। কমিশন মনে করে, রাজনৈতিক দলগুলো এক টেবিলে বসা উচিত, একসঙ্গে চা পান করা উচিত। তারপরে আলোচনা করে সঙ্কট নিসনের চেষ্টা করা উচিত।'