বাংলাদেশের ফিনটেক খাতে অগ্রগামী ভূমিকা রাখায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিট - ২০২৩ এ বিকাশ-কে ‘ফিনটেক পাইওনিয়ার’ হিসেবে সম্মাননা দিয়েছেন।
বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন বিকাশ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর। এসময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামি আহমেদ।
সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের অন্যতম সহযোগী হিসেবে একযুগ আগে যাত্রা শুরু করে বিকাশ। ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা বিশাল জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন লেনদেনে আরো সক্ষমতা ও স্বাধীনতা আনার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে বিকাশ। ৭ কোটি গ্রাহক, ৩ লাখ ৩০ হাজার এজেন্ট, সাড়ে ৫ লাখ মার্চেন্ট নিয়ে বিকাশ এখন দেশের প্রতিটি পরিবারের সদস্য। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত সহায়তা ও সরকারের দিক-নির্দেশনায় বিকাশ তৈরী হয়েছে পুরোপুরি দেশীয় মেধায় – ‘বিকাশ ইজ মেড ইন বাংলাদেশ, মেড ফর বাংলাদেশ’।
আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অনন্য প্রতিষ্ঠান বিকাশ বিশ্বের বুকে উদাহরণ তৈরি করেছে। বিশ্বখ্যাত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৮১ মিলিয়ন ইউএস ডলার সমপরিমাণের বিনিয়োগ এনেছে বিকাশ। সরকারের কল্যাণ কর্মসূচিরও অন্যতম সহযোগী হিসেবে সব ধরনের ভাতা, প্রণোদনা, ও উপবৃত্তি স্বচ্ছতার সাথে প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছে দিচ্ছে বিকাশ।
সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্পের অন্যতম ভিত্তি স্মার্ট অর্থনীতি বাস্তবায়নে ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেম শক্তিশালী করতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিকাশ। তাই ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ হবে ক্যাশবিহীন স্মার্ট বাংলাদেশ।
এই প্রসঙ্গে বিকাশ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও কামাল কাদীর বলেন, “একযুগ ধরে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের দৈনন্দিন লেনদেনকে সহজ ও নিরাপদ করার নিরন্তর প্রচেষ্ঠারই স্বীকৃতি এই পুরষ্কার। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ফিনটেক পাইওনিয়ার পুরস্কার গ্রহণ আমাদের পথচলাকে আরো বেগবান করবে।”
বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করেন বিকাশ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর। এসময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সামসুল আরেফিন এবং স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামি আহমেদ।
সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের অন্যতম সহযোগী হিসেবে একযুগ আগে যাত্রা শুরু করে বিকাশ। ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা বিশাল জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন লেনদেনে আরো সক্ষমতা ও স্বাধীনতা আনার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে বিকাশ। ৭ কোটি গ্রাহক, ৩ লাখ ৩০ হাজার এজেন্ট, সাড়ে ৫ লাখ মার্চেন্ট নিয়ে বিকাশ এখন দেশের প্রতিটি পরিবারের সদস্য। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত সহায়তা ও সরকারের দিক-নির্দেশনায় বিকাশ তৈরী হয়েছে পুরোপুরি দেশীয় মেধায় – ‘বিকাশ ইজ মেড ইন বাংলাদেশ, মেড ফর বাংলাদেশ’।
আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অনন্য প্রতিষ্ঠান বিকাশ বিশ্বের বুকে উদাহরণ তৈরি করেছে। বিশ্বখ্যাত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৮১ মিলিয়ন ইউএস ডলার সমপরিমাণের বিনিয়োগ এনেছে বিকাশ। সরকারের কল্যাণ কর্মসূচিরও অন্যতম সহযোগী হিসেবে সব ধরনের ভাতা, প্রণোদনা, ও উপবৃত্তি স্বচ্ছতার সাথে প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছে দিচ্ছে বিকাশ।
সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্পের অন্যতম ভিত্তি স্মার্ট অর্থনীতি বাস্তবায়নে ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেম শক্তিশালী করতে নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিকাশ। তাই ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ হবে ক্যাশবিহীন স্মার্ট বাংলাদেশ।
এই প্রসঙ্গে বিকাশ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও কামাল কাদীর বলেন, “একযুগ ধরে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের দৈনন্দিন লেনদেনকে সহজ ও নিরাপদ করার নিরন্তর প্রচেষ্ঠারই স্বীকৃতি এই পুরষ্কার। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ফিনটেক পাইওনিয়ার পুরস্কার গ্রহণ আমাদের পথচলাকে আরো বেগবান করবে।”