ফরিদুল ইসলাম রঞ্জু, ঠাকুরগাঁও থেকে: ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ২৯মাইল এলাকায় মহাসড়ক দখল করে গড়ে ওঠেছে অবৈধ পার্কিং স্ট্যান্ড । সড়কের সাইড লাইন দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা এই পার্কিং স্ট্যান্ডে প্রতিদিন মালবাহী ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকছে মহাসড়কের উপরেই । ফলে প্রায় ১কিলোমিটার সড়ক জুড়ে বিঘ্ন ঘটছে চলাচলে । সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক যানজট। ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি বেড়েছে দুর্ঘটনা। ঠাকুরগাঁও শহরের প্রবেশ-মুখের এ সড়কটির একপাশে নদীর খাদ ও দুটি বড় বড় বাঁক থাকায় এখানে প্রতিমাসেই অন্তত দু তিনটি বড় দুর্ঘটনা লেগেই থাকে।
সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর মহাসড়কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ২৯ মাইল বাজার এলাকা। সারাদেশের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য এ জায়গাটি অতিক্রম করতে হয় যানবাহন গুলোকে। যে কারণে এ এলাকায় প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঝুঁকি নিয়ে চলছে হাজারো যানবাহন। আর এ বাজারের সড়ক বিভাজনের সঙ্গে গড়ে উঠছে অবৈধ ট্রাক পার্কিং স্ট্যান্ড। এসব ট্রাক পার্কিংয়ের কারনে দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে হাজারো গাড়ি পারাপার হওয়া সড়কটি । এতে যানজট সৃষ্টির পাশাপাশি প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
স্থানীয়রা জানান, আগে এখানে কোনো ট্রাক টার্মিনাল ছিলো না। গত কয়েক বছর ধরে এ এলাকাটি অঘোষিত অবৈধ ট্রাক টার্মিনালে পরিণত হয়েছে। আমরা স্থানীয় দোকানিদের জন্য এ বিষয়ে কথা বলতে পারি না। ট্রাক গুলো থামলে হোটেল ব্যবসায়ীদের লাভ হয় তাই। যার কারণে এ নিয়ে কথা বলতে গেলে উল্টো তোপের মুখে পড়তে হয় আমাদেরকেই।
শহিদুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক স্কুল শিক্ষক বলেন, বিকাল হলে এ পথ দিয়ে হাটা, চলাচল করা যায় না। মহাসড়কের এই অংশে একটি স্কুল ও দুটি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে হয়। বিষয়টি হাইওয়ে থানা পুলিশকে জানানো হলেও তারা কার্যত কোন ব্যবস্থা নেয়নি। এ ব্যাপারে হাইওয়ে থানা পুলিশের ভূমিকা রাখা দরকার।
দুর পাল্লার কোচ চালক বেলাল হোসেন জানান, সড়কের পাশে এমনভাবে গাড়িগুলো থাকে মাঝখান দিয়ে গাড়ি নিয়ে যেতে অনেক কষ্ট হয়। পাশে নদী থাকায় গাড়ি উল্টে যাওয়ারও ভয় থাকে।
ট্রাক চালক হেলাল উদ্দিন বলেন,পঞ্চগড় ও তেঁতুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার মাল বোঝাই ট্রাক এখানে থামে। গরমের কারণে চাকা ঠান্ডা করার জন্য। তবে এক সঙ্গে এত গুলো ট্রাক থামানোটা ঠিক না বলেও জানান এ চালক।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) আমজাদ হোসেন বলেন,ঠাকুরগাঁও শহরের প্রবেশদ্বার ২৯মাইল এলাকাটি দুর্ঘটনা প্রবণ এলাকা। এখানে প্রায় ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটে। অবৈধ গাড়ি পার্কিংয়ের বিষয়টি হাইওয়ে পুলিশ দেখে।
বোদা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন,মহাসড়কের সাইড লাইন দখলকারী সব যানবাহন কিছুদিন আগে সরিয়ে দিয়েছিলাম। সঙ্গে এসব যানবাহন পার্কিং না করতে চালকদের সতর্ক করেছি। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও তারা আবারও একই কাজ করায়, আবারও অভিযান চালানো হবে।
সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর মহাসড়কের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ২৯ মাইল বাজার এলাকা। সারাদেশের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য এ জায়গাটি অতিক্রম করতে হয় যানবাহন গুলোকে। যে কারণে এ এলাকায় প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঝুঁকি নিয়ে চলছে হাজারো যানবাহন। আর এ বাজারের সড়ক বিভাজনের সঙ্গে গড়ে উঠছে অবৈধ ট্রাক পার্কিং স্ট্যান্ড। এসব ট্রাক পার্কিংয়ের কারনে দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে হাজারো গাড়ি পারাপার হওয়া সড়কটি । এতে যানজট সৃষ্টির পাশাপাশি প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।
স্থানীয়রা জানান, আগে এখানে কোনো ট্রাক টার্মিনাল ছিলো না। গত কয়েক বছর ধরে এ এলাকাটি অঘোষিত অবৈধ ট্রাক টার্মিনালে পরিণত হয়েছে। আমরা স্থানীয় দোকানিদের জন্য এ বিষয়ে কথা বলতে পারি না। ট্রাক গুলো থামলে হোটেল ব্যবসায়ীদের লাভ হয় তাই। যার কারণে এ নিয়ে কথা বলতে গেলে উল্টো তোপের মুখে পড়তে হয় আমাদেরকেই।
শহিদুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক স্কুল শিক্ষক বলেন, বিকাল হলে এ পথ দিয়ে হাটা, চলাচল করা যায় না। মহাসড়কের এই অংশে একটি স্কুল ও দুটি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে হয়। বিষয়টি হাইওয়ে থানা পুলিশকে জানানো হলেও তারা কার্যত কোন ব্যবস্থা নেয়নি। এ ব্যাপারে হাইওয়ে থানা পুলিশের ভূমিকা রাখা দরকার।
দুর পাল্লার কোচ চালক বেলাল হোসেন জানান, সড়কের পাশে এমনভাবে গাড়িগুলো থাকে মাঝখান দিয়ে গাড়ি নিয়ে যেতে অনেক কষ্ট হয়। পাশে নদী থাকায় গাড়ি উল্টে যাওয়ারও ভয় থাকে।
ট্রাক চালক হেলাল উদ্দিন বলেন,পঞ্চগড় ও তেঁতুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার মাল বোঝাই ট্রাক এখানে থামে। গরমের কারণে চাকা ঠান্ডা করার জন্য। তবে এক সঙ্গে এত গুলো ট্রাক থামানোটা ঠিক না বলেও জানান এ চালক।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) আমজাদ হোসেন বলেন,ঠাকুরগাঁও শহরের প্রবেশদ্বার ২৯মাইল এলাকাটি দুর্ঘটনা প্রবণ এলাকা। এখানে প্রায় ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটে। অবৈধ গাড়ি পার্কিংয়ের বিষয়টি হাইওয়ে পুলিশ দেখে।
বোদা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন,মহাসড়কের সাইড লাইন দখলকারী সব যানবাহন কিছুদিন আগে সরিয়ে দিয়েছিলাম। সঙ্গে এসব যানবাহন পার্কিং না করতে চালকদের সতর্ক করেছি। নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও তারা আবারও একই কাজ করায়, আবারও অভিযান চালানো হবে।