এবার আফগানিস্তানে নারীদের বিউটি পারলার বন্ধ করার কয়েক দিন পর এবার হেরাত প্রদেশে জব্দ করা বেশ কিছু বাদ্যযন্ত্র পুড়িয়ে দিয়েছে কট্টরপন্থী তালেবান সরকার। সংগীতকে ‘অনৈতিক’ আখ্যা দিয়ে প্রাদেশিক সরকারের `পুণ্যের প্রচার ও পাপ প্রতিরোধবিষয়ক মন্ত্রণালয়` এ পদক্ষেপ নিয়েছে।
প্রাদেশিক মন্ত্রণালয়ের প্রধান আজিজ আল রহমান আল মুহাজির বলেন, গান-বাজনার প্রচারের মধ্য দিয়ে নৈতিকতার অবক্ষয় হয়। এসব কারণে তরুণেরা বিপথগামী হয়ে পড়েন। সংবাদ সংস্থা এএফপির বরাতে এ খবর প্রকাশ করেছে এবিসি নিউজ।
গত ২০২১ সালের আগস্টে আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর থেকে তালেবান কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ধরনের আইন ও বিধিনিষেধ জারি করে আসছে। প্রকাশ্যে গানবাজনার ওপরও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। শনিবার (২৯ জুলাই) শত শত ডলার মূল্যের সংগীতের সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে ছাই করা হয়েছে।
বেশির ভাগ বাদ্যযন্ত্রই শহরের বিয়ের হলগুলো থেকে জব্দ করা হয়েছে। এসব যন্ত্রের মধ্যে আছে—একটি গিটার, দুটি তারের বাদ্যযন্ত্র, একটি হারমোনিয়াম, একটি তবলা এবং একটি ড্রাম। এ ছাড়া কিছু অ্যামপ্লিফায়ার এবং স্পিকারও পোড়ানো হয়েছে। তালেবান সরকারের জারি করা বিধিনিষেধগুলোর কারণে নারীরা বেশি ভুক্তভোগী হচ্ছেন।
তাদের হিজাব ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আছে। আফগানিস্তানে কিশোরী এবং নারীদের স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাদের পার্ক, খেলার মাঠ এবং জিমে যাওয়াও নিষিদ্ধ। মেকওভারকে অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং অনৈসলামিক উল্লেখ করে গত সপ্তাহে আফগানিস্তানজুড়ে কয়েক হাজার বিউটি পারলার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
প্রাদেশিক মন্ত্রণালয়ের প্রধান আজিজ আল রহমান আল মুহাজির বলেন, গান-বাজনার প্রচারের মধ্য দিয়ে নৈতিকতার অবক্ষয় হয়। এসব কারণে তরুণেরা বিপথগামী হয়ে পড়েন। সংবাদ সংস্থা এএফপির বরাতে এ খবর প্রকাশ করেছে এবিসি নিউজ।
গত ২০২১ সালের আগস্টে আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলের পর থেকে তালেবান কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ধরনের আইন ও বিধিনিষেধ জারি করে আসছে। প্রকাশ্যে গানবাজনার ওপরও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। শনিবার (২৯ জুলাই) শত শত ডলার মূল্যের সংগীতের সরঞ্জাম আগুনে পুড়িয়ে ছাই করা হয়েছে।
বেশির ভাগ বাদ্যযন্ত্রই শহরের বিয়ের হলগুলো থেকে জব্দ করা হয়েছে। এসব যন্ত্রের মধ্যে আছে—একটি গিটার, দুটি তারের বাদ্যযন্ত্র, একটি হারমোনিয়াম, একটি তবলা এবং একটি ড্রাম। এ ছাড়া কিছু অ্যামপ্লিফায়ার এবং স্পিকারও পোড়ানো হয়েছে। তালেবান সরকারের জারি করা বিধিনিষেধগুলোর কারণে নারীরা বেশি ভুক্তভোগী হচ্ছেন।
তাদের হিজাব ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আছে। আফগানিস্তানে কিশোরী এবং নারীদের স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাদের পার্ক, খেলার মাঠ এবং জিমে যাওয়াও নিষিদ্ধ। মেকওভারকে অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং অনৈসলামিক উল্লেখ করে গত সপ্তাহে আফগানিস্তানজুড়ে কয়েক হাজার বিউটি পারলার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।