মোঃ শামীম আক্তার, রাবি থেকে: বর্তমানে ভয়াবহ সংকটে প্রিয় মাতৃভূমি। ডেঙ্গু আক্রান্তের হার প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিন পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এ রোগের সংক্রমণ ও মৃত্যু। এর বাইরে নয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ও। ইতোমধ্যে, ১২ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক ডা. তবিবুর রহমান শেখ।
সূত্র বলছে, ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গু সংক্রমণ রোধে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে হল কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্টদের ক্যাম্পাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নসহ মশক নিরোধক কার্যক্রম পরিচালনা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রচারণার নির্দেশ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ডেঙ্গু সচেতনতায় সংশ্লিষ্টদের কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বিডি২৪রিপোর্টকে বলেন, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে গত সপ্তাহে সভা ডেকে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে প্রত্যেক হল প্রাধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন তারা কেন কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি, সেটা অবশ্যই জানতে চাইবো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের তথ্য মতে, গত ১৫ দিনে প্রায় ২৭০ ডেঙ্গু পরীক্ষা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১২ জনের শরীরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। প্রতিদিন জ্বর নিয়ে অনেক শিক্ষার্থী হাসপাতালে আসছেন।
সেন্টার পরিচালক ডা. তবিবুর রহমান শেখ বিডি২৪রিপোর্টকে বলেন, অনেকে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ক্যাম্পাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তবে এখনই সবাইকে সচেতন হতে হবে। রাতে অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমাতে হবে। একইসঙ্গে ক্যাম্পাসে মশা নিরোধক কার্যক্রম জরুরি।
সূত্র বলছে, ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেঙ্গু সংক্রমণ রোধে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে হল কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্টদের ক্যাম্পাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নসহ মশক নিরোধক কার্যক্রম পরিচালনা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রচারণার নির্দেশ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ডেঙ্গু সচেতনতায় সংশ্লিষ্টদের কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম বিডি২৪রিপোর্টকে বলেন, দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে গত সপ্তাহে সভা ডেকে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে প্রত্যেক হল প্রাধ্যক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন তারা কেন কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি, সেটা অবশ্যই জানতে চাইবো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের তথ্য মতে, গত ১৫ দিনে প্রায় ২৭০ ডেঙ্গু পরীক্ষা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১২ জনের শরীরে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। প্রতিদিন জ্বর নিয়ে অনেক শিক্ষার্থী হাসপাতালে আসছেন।
সেন্টার পরিচালক ডা. তবিবুর রহমান শেখ বিডি২৪রিপোর্টকে বলেন, অনেকে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ক্যাম্পাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তবে এখনই সবাইকে সচেতন হতে হবে। রাতে অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমাতে হবে। একইসঙ্গে ক্যাম্পাসে মশা নিরোধক কার্যক্রম জরুরি।