ঢাকার বাজারে এখন যে দামে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে তার থেকে কেজি প্রতি ৫০ টাকা কম দামে গরুর মাংস বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন গো-খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ)। গরুর মাংসের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আনার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নিয়েছেন সংগঠনটির নেতারা। রোববার (৩০ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এক কর্মশালা শেষে এ ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন।
তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এই সেক্টরে একটি ইতিবাচক যাত্রার সূচনা হলো। আমরা এই সেক্টরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সবাই একসঙ্গে কাজ করব এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ঢাকায় গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, গরুর হাটের ইজারা হার কমলে ও কৃষকদের বাজার স্থাপনসহ সরকার কিছু নীতিগত সহায়তা দিলে প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় মাংস বিক্রি করা সম্ভব।
ইমরাজ হোসেন বলেন, খামারে উৎপাদিত দুধ, মাংসসহ অন্যান্য পণ্য উৎপাদনের পর একজন ভোক্তার হাতে পৌঁছাতে তা ৩ থেকে ৪ হাত বদল হয়, এসব পণ্য সরাসরি খামারিদের হাত থেকে ভোক্তার হাতে পৌঁছাতে পারলে মাঝখানের ২ থেকে ৩ জন মধ্যসত্বভোগীকে অপসারণ সম্ভব। তাহলে পণ্যের মূল্য কমার পাশাপাশি মধ্যসত্বভোগীদের নানা রকম দৌরাত্ম্য কমানো সম্ভব। সেজন্য দেশের বিভিন্ন শহর এলাকায় ফার্মারস মার্কেট অর্থাৎ উৎপাদক ও ভোক্তাদের সরাসরি বাজার ব্যবস্থা তৈরি করা প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে ঘাস চাষের জমির স্বল্পতা আছে, তাই স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে গ্রামসহ সব এলাকার অনাবাদী ঘাস জমিগুলো পতিত না রেখে, ঘাস চাষের জন্য চাষিদের মাঝে মৌখিকভাবে লিজ দিতে হবে।
এসময় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ.এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি প্রায় ৮০০ টাকা, যা অনেকের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এজন্য, গবাদি পশু উৎপাদনকারীসহ সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত। গরুর মাংসের দাম ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে প্রাণিসম্পদ বিভাগকে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, পশুর চামড়া যথাযথভাবে প্রক্রিয়াজাত এবং সংরক্ষণ করা গেলে তৈরি পোশাকের মতো এ খাত থেকে বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।
তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে এই সেক্টরে একটি ইতিবাচক যাত্রার সূচনা হলো। আমরা এই সেক্টরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সবাই একসঙ্গে কাজ করব এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ঢাকায় গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, গরুর হাটের ইজারা হার কমলে ও কৃষকদের বাজার স্থাপনসহ সরকার কিছু নীতিগত সহায়তা দিলে প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় মাংস বিক্রি করা সম্ভব।
ইমরাজ হোসেন বলেন, খামারে উৎপাদিত দুধ, মাংসসহ অন্যান্য পণ্য উৎপাদনের পর একজন ভোক্তার হাতে পৌঁছাতে তা ৩ থেকে ৪ হাত বদল হয়, এসব পণ্য সরাসরি খামারিদের হাত থেকে ভোক্তার হাতে পৌঁছাতে পারলে মাঝখানের ২ থেকে ৩ জন মধ্যসত্বভোগীকে অপসারণ সম্ভব। তাহলে পণ্যের মূল্য কমার পাশাপাশি মধ্যসত্বভোগীদের নানা রকম দৌরাত্ম্য কমানো সম্ভব। সেজন্য দেশের বিভিন্ন শহর এলাকায় ফার্মারস মার্কেট অর্থাৎ উৎপাদক ও ভোক্তাদের সরাসরি বাজার ব্যবস্থা তৈরি করা প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশে ঘাস চাষের জমির স্বল্পতা আছে, তাই স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে গ্রামসহ সব এলাকার অনাবাদী ঘাস জমিগুলো পতিত না রেখে, ঘাস চাষের জন্য চাষিদের মাঝে মৌখিকভাবে লিজ দিতে হবে।
এসময় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ.এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, গরুর মাংসের দাম প্রতি কেজি প্রায় ৮০০ টাকা, যা অনেকের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এজন্য, গবাদি পশু উৎপাদনকারীসহ সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত। গরুর মাংসের দাম ভোক্তাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে প্রাণিসম্পদ বিভাগকে উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, পশুর চামড়া যথাযথভাবে প্রক্রিয়াজাত এবং সংরক্ষণ করা গেলে তৈরি পোশাকের মতো এ খাত থেকে বিশাল অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।