ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) প্রায় তিন শতাধিক তরুণ লেখকদের নিয়ে ‘লেখক সম্মেলন ও সম্মাননা অনুষ্ঠান-২০২৩’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (৩০ জুলাই) বেলা ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে এ সম্মেলনের আয়োজন করেন বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, ইবি শাখা।
লেখক সম্মেলন ও সম্মাননা অনুষ্ঠানে শাখা সভাপতি এস এ এইচ ওয়ালিউল্লাহ'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. ধনঞ্জয় কুমার ও কমিউনিকেশন এন্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগের প্রভাষক তন্ময় সাহা জয়।
এসময় বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জাহানুর ইসলাম, বর্তমান সভাপতি নেজাম উদ্দীন, সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন আজাদ, ইবি শাখার সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমান, ফোরামের সিনিয়র সদস্য আব্দুর রউফ, ইবি প্রেস ক্লাব সভাপতি আবু হুরাইরা, লেখক ফোরাম বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু তালহা আকাশ। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সংগঠনটির প্রচার বিষয়ক সম্পাদক তুহিন বাবু ও সম্পাদকীয় পর্ষদ রুখসানা খাতুন ইতি।
এদিকে অনুষ্ঠানের শুরুতে নবীন সদস্যদের ব্যাচ ও কলম দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। এছাড়া প্রবীণদের সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন তরুণ লেখক ও সঙ্গীত শিল্পী তবীব মাহমুদ।
এ বিষয়ে ইবি শাখার সভাপতি এস এ এইচ ওয়ালিউল্লাহ বলেন, 'বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা প্রথম শাখা হিসেবে লেখক সম্মেলন আয়োজন করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ইবি শাখা। এবারও কেন্দ্রীয় লেখক সম্মেলনে ইবি শাখার বর্ষসেরা সংগঠক, বর্ষসেরা লেখক ও কেন্দ্রীয় মাসিক সেরা লেখক পুরস্কার অর্জন করেছে।'
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. সালাম বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে কি যাবেনা, মলিন বাংলাদেশ থেকে উজ্জ্বল আলোর দিকে যাওয়ার যে ক্ষণ, এই ক্ষণটা আদেও শানিত হবে কি হবে না সেটা নির্ভর করে বাংলাদেশের তরুণদের উপর। কিছু কিছু মানুষের নাম আমরা জানি যারা উজ্জ্বল তারকা হয়ে জ্বলছে এই অঙ্গনে। সেটা হচ্ছে সাহিত্যের অঙ্গন, সৃষ্টির অঙ্গন, লেখালেখির অঙ্গন।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা তরুণদের মাঝে লেখালেখির আগ্রহ জাগ্রত করে। এছাড়া বিভিন্ন সময় অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের পাশে থেকে কাজ করে থাকেন। লেখালেখির পাশাপাশি সংগঠনটি সমাজ বিনির্মান ও সংস্কারে কাজ করে আসছে। ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৮ টি শাখার মধ্যে পরপর ৪র্থ বার 'বর্ষসেরা' শাখা নির্বাচিত হয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
লেখক সম্মেলন ও সম্মাননা অনুষ্ঠানে শাখা সভাপতি এস এ এইচ ওয়ালিউল্লাহ'র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. ধনঞ্জয় কুমার ও কমিউনিকেশন এন্ড মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম বিভাগের প্রভাষক তন্ময় সাহা জয়।
এসময় বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জাহানুর ইসলাম, বর্তমান সভাপতি নেজাম উদ্দীন, সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আখতার হোসেন আজাদ, ইবি শাখার সাবেক সভাপতি আশিকুর রহমান, ফোরামের সিনিয়র সদস্য আব্দুর রউফ, ইবি প্রেস ক্লাব সভাপতি আবু হুরাইরা, লেখক ফোরাম বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আবু তালহা আকাশ। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সংগঠনটির প্রচার বিষয়ক সম্পাদক তুহিন বাবু ও সম্পাদকীয় পর্ষদ রুখসানা খাতুন ইতি।
এদিকে অনুষ্ঠানের শুরুতে নবীন সদস্যদের ব্যাচ ও কলম দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। এছাড়া প্রবীণদের সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন তরুণ লেখক ও সঙ্গীত শিল্পী তবীব মাহমুদ।
এ বিষয়ে ইবি শাখার সভাপতি এস এ এইচ ওয়ালিউল্লাহ বলেন, 'বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা প্রথম শাখা হিসেবে লেখক সম্মেলন আয়োজন করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ইবি শাখা। এবারও কেন্দ্রীয় লেখক সম্মেলনে ইবি শাখার বর্ষসেরা সংগঠক, বর্ষসেরা লেখক ও কেন্দ্রীয় মাসিক সেরা লেখক পুরস্কার অর্জন করেছে।'
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. সালাম বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে কি যাবেনা, মলিন বাংলাদেশ থেকে উজ্জ্বল আলোর দিকে যাওয়ার যে ক্ষণ, এই ক্ষণটা আদেও শানিত হবে কি হবে না সেটা নির্ভর করে বাংলাদেশের তরুণদের উপর। কিছু কিছু মানুষের নাম আমরা জানি যারা উজ্জ্বল তারকা হয়ে জ্বলছে এই অঙ্গনে। সেটা হচ্ছে সাহিত্যের অঙ্গন, সৃষ্টির অঙ্গন, লেখালেখির অঙ্গন।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা তরুণদের মাঝে লেখালেখির আগ্রহ জাগ্রত করে। এছাড়া বিভিন্ন সময় অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের পাশে থেকে কাজ করে থাকেন। লেখালেখির পাশাপাশি সংগঠনটি সমাজ বিনির্মান ও সংস্কারে কাজ করে আসছে। ২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৮ টি শাখার মধ্যে পরপর ৪র্থ বার 'বর্ষসেরা' শাখা নির্বাচিত হয়েছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।