ভবিষ্যতে সরকারি চাকরির আবেদনে সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, চাকরিপ্রার্থীদের ভোগান্তি দূর করতে বিষয়টি সহজ করা হবে। গতকাল রবিবার ৩০ জুলাই সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) উদ্যোগে আয়োজিত ‘বিএসআরএফ সংলাপে’ অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএসআরএফ সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব সংলাপে সভাপতিত্ব করেন, সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক সংলাপ পরিচালনা করেন। বর্তমানে সত্যায়ন প্রক্রিয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খুবই চমৎকার প্রশ্ন। এটা আমারও কথা। আমরা ছাত্রজীবনেও দেখেছি একটা সিল মেরে দিলেই হলো! যদিও আমারটা অরিজিনালই আছে!
তিনি বলেন, এই যে ডিজিটালাইজেশনের যুগে আপনারা নিশ্চয়ই দেখছেন আমরা পরিবর্তনগুলো করছি। আমাদের কিন্তু এখন বিগ ডাটা। ভোটার আইডিতে এগুলো সব থেকে যাবে। আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেন। সেখানে কিন্তু আপনার সার্টিফিকেটগুলো, কোথায় কোথায় লেখাপড়া করেছেন, মেইন সার্টিফিকেটগুলো চলে আসবে। আপনি চাইলে অনেক ডাটা দেখে নিতে পারছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যখন এটা করবো, তখন কোনও মানুষের একটা কোড নম্বর থাকবে। সেই কোডটা দিলে কিন্তু অরিজিনাল কিনা আপনি দেখে নিতে পারছেন। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয় এটা অল্প দিনের মধ্যেই ডিজিটালবেজড, স্মার্ট বাংলাদেশের যে স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেখানে আমাদের প্রত্যেকটা কাজ সহজ হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট গর্ভনমেন্টস বা সরকার ব্যবস্থা। সেক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টি আছে, এগুলো আমাদের মাথার মধ্যে আছে। আপনারা কিছু দিন দেখবেন, এগুলো সবই ডিজিটালাইজড হয়ে যাবে এবং এটার (সত্যায়ন) কোনও প্রয়োজন হবে না।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমি কথা দিচ্ছি, আমরা যত দ্রুত পারি এটার বিষয়ে কাজ করে সহজীকরণ করে দেবো যাতে কারও ভোগান্তি না থাকে।
বিএসআরএফ সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব সংলাপে সভাপতিত্ব করেন, সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক সংলাপ পরিচালনা করেন। বর্তমানে সত্যায়ন প্রক্রিয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খুবই চমৎকার প্রশ্ন। এটা আমারও কথা। আমরা ছাত্রজীবনেও দেখেছি একটা সিল মেরে দিলেই হলো! যদিও আমারটা অরিজিনালই আছে!
তিনি বলেন, এই যে ডিজিটালাইজেশনের যুগে আপনারা নিশ্চয়ই দেখছেন আমরা পরিবর্তনগুলো করছি। আমাদের কিন্তু এখন বিগ ডাটা। ভোটার আইডিতে এগুলো সব থেকে যাবে। আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেন। সেখানে কিন্তু আপনার সার্টিফিকেটগুলো, কোথায় কোথায় লেখাপড়া করেছেন, মেইন সার্টিফিকেটগুলো চলে আসবে। আপনি চাইলে অনেক ডাটা দেখে নিতে পারছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যখন এটা করবো, তখন কোনও মানুষের একটা কোড নম্বর থাকবে। সেই কোডটা দিলে কিন্তু অরিজিনাল কিনা আপনি দেখে নিতে পারছেন। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয় এটা অল্প দিনের মধ্যেই ডিজিটালবেজড, স্মার্ট বাংলাদেশের যে স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেখানে আমাদের প্রত্যেকটা কাজ সহজ হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট গর্ভনমেন্টস বা সরকার ব্যবস্থা। সেক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টি আছে, এগুলো আমাদের মাথার মধ্যে আছে। আপনারা কিছু দিন দেখবেন, এগুলো সবই ডিজিটালাইজড হয়ে যাবে এবং এটার (সত্যায়ন) কোনও প্রয়োজন হবে না।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমি কথা দিচ্ছি, আমরা যত দ্রুত পারি এটার বিষয়ে কাজ করে সহজীকরণ করে দেবো যাতে কারও ভোগান্তি না থাকে।