তারকা ক্রিকেটার মহেন্দ্র সিংহ ধোনির অধীনে ২০১৩ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জয়ের পর এখনও কাটেনি ভারতের শিরোপা খরা। বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক আসরে শিরোপা জয়ের সুযোগ থাকলেও তা কাজে লাগাতে পারেনি রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। টিম ইন্ডিয়ার এমন ব্যর্থতায় সিনিয়র প্লেয়ারদের নেতিবাচক মনোভাবকে দুষলেন সাবেক ক্রিকেটাররা।
গতকাল রবিবার ৩০ জুলাই ভারতীয় সংবামাধ্যম পিটিআই এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব কোহলি-রোহিতদের কড়া সমালোচনা করেছেন।
এদিকে সিনিয়র ক্রিকেটারদের মনোভাব প্রসঙ্গে কপিলের ভাষ্য, ‘এ সময়ের খেলোয়াড়েরা ‘সব জানি’ ধরনের মনোভাব ধারণ করে। কেউ কখনও আমাদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করে না। আগে রাহুল দ্রাবিড়, শচীন টেন্ডুলকার, ভিভিএস লক্ষ্মণরা নিয়মিত আসত। ওরা নিজেদের নির্দিষ্ট সমস্যা নিয়ে আলোচনা করত। আমি আমার পর্যবেক্ষণ থেকে বলতাম।’
কপিল আরও বলেন, ‘এই খেলোয়াড়দের ভালো দিক হচ্ছে, তারা খুবই আত্মবিশ্বাসী। নেতিবাচক দিচ্ছে হচ্ছে, তারা ভাবে তারা সব জানে। আমি জানি না, এর চেয়ে ভালোভাবে কী বলা যায়। তাদের আত্মবিশ্বাস আছে, তবে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ তাদের অনেকটা সহায়তা করতে পারে। সেই বিষয়টি তারা বুঝতেই চায় না।’
কপিল বলেন, ‘আসলে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য এই মহাতারকাদের মধ্যে অহংকার চলে এসেছে। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি, এই দলের একাধিক ক্রিকেটার ফর্মের ধারেকাছে নেই। তবুও ওদের কাছে ইগো বড়। আর তাই তো সুনীল গাভাস্কারের মতো মানুষ হাতের কাছে থাকলেও, বর্তমান যুগের ক্রিকেটাররা এগিয়ে আসে না। নিজেদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার কোনও ইচ্ছা এদের নেই।’
গতকাল রবিবার ৩০ জুলাই ভারতীয় সংবামাধ্যম পিটিআই এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি একটি ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব কোহলি-রোহিতদের কড়া সমালোচনা করেছেন।
এদিকে সিনিয়র ক্রিকেটারদের মনোভাব প্রসঙ্গে কপিলের ভাষ্য, ‘এ সময়ের খেলোয়াড়েরা ‘সব জানি’ ধরনের মনোভাব ধারণ করে। কেউ কখনও আমাদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করে না। আগে রাহুল দ্রাবিড়, শচীন টেন্ডুলকার, ভিভিএস লক্ষ্মণরা নিয়মিত আসত। ওরা নিজেদের নির্দিষ্ট সমস্যা নিয়ে আলোচনা করত। আমি আমার পর্যবেক্ষণ থেকে বলতাম।’
কপিল আরও বলেন, ‘এই খেলোয়াড়দের ভালো দিক হচ্ছে, তারা খুবই আত্মবিশ্বাসী। নেতিবাচক দিচ্ছে হচ্ছে, তারা ভাবে তারা সব জানে। আমি জানি না, এর চেয়ে ভালোভাবে কী বলা যায়। তাদের আত্মবিশ্বাস আছে, তবে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ তাদের অনেকটা সহায়তা করতে পারে। সেই বিষয়টি তারা বুঝতেই চায় না।’
কপিল বলেন, ‘আসলে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য এই মহাতারকাদের মধ্যে অহংকার চলে এসেছে। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি, এই দলের একাধিক ক্রিকেটার ফর্মের ধারেকাছে নেই। তবুও ওদের কাছে ইগো বড়। আর তাই তো সুনীল গাভাস্কারের মতো মানুষ হাতের কাছে থাকলেও, বর্তমান যুগের ক্রিকেটাররা এগিয়ে আসে না। নিজেদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার কোনও ইচ্ছা এদের নেই।’