শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, তরুণরাই স্মার্ট। ‘স্মার্ট সিটিজেনরাই’ স্মার্ট বাংলাদেশের কেন্দ্রে থাকবে। তিনি বলেন, স্মার্ট ইকোনোমি, স্মার্ট সোসাইটি এবং স্মার্ট গভর্নেমেন্ট আবর্তিত হবে এই স্মার্ট সিটিজেন দিয়েই। আর সে-ই স্মার্ট যে হবে দক্ষ, যোগ্য সৃজনশীল, মানবিক, অসম্প্রদায়িক, পরমতসহিষ্ণু ও মানবিক।
রবিবার (৩০ জুলাই) দেশে প্রথম বাংলাদেশ স্টার্টআপ ২০২৩ সম্মেলনের শেষ দিন ইন্টার কন্টিনেন্টালের রূপসী বাংলার গ্র্যান্ড বলরুমে ‘চকবোর্ড থেকে কিবোর্ড’ বিষয়ক প্রশ্নোত্তর আড্ডায় এ কথা বলেন।
‘ফায়ারসাইড চ্যাট’ সেশনে টেন মিনিট স্কুলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মির্জা সালমান বেগের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের একটা দারুণ সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যেই যোগ্য প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে। এজন্য শিক্ষাই প্রধান হাতিয়ার। শিক্ষাই হবে মেগা প্রকল্প। তাই আমাদের শিক্ষকদের পেশাগত মর্যাদা ও আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করতে হবে। বাই চান্স শিক্ষক নয়; দরকার মনে-প্রাণে শিক্ষক। তাদের মাধ্যমেই দক্ষ, যোগ্য ও মানবিক মানুষ গড়ে তুলেতে চাই । এক্ষেত্রে সময়ের প্রয়োজনেই তাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য সফট স্কিলের পাশাপাশি দলগতভাবে কাজের দক্ষতা, পরম সহিষ্ণুতা এবং চিন্তাশক্তির মাধ্যমে সমাধানমুখী শিক্ষা ব্যবস্থায় নিয়ে আসছি। আমরা করে করে শেখার পদ্ধতি চালু করেছি। আশা করছি ২০২৫ সালের মধ্যে আমরা পুরোপুরি নতুন একটা কারিকুলামে চলে যাচ্ছি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের কারণে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই এখন বেকারত্বের অভিশাপ মুক্ত হচ্ছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, রিয়েল প্রাক্টিশনারকে শিক্ষক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে আসলে আরো ভালো ফল পাওয়া যাবে। আমাদের সফট স্কিলগুলো নিয়মিত রিস্কিল করতে হবে। ছোটো ছোট মডিউল তৈরি করতে হবে। সর্বোপরি উন্নাসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। গবেষণা, উদ্ভাবন, বিপননে পথ উন্মুক্ত করতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। সূত্র: বাসস
রবিবার (৩০ জুলাই) দেশে প্রথম বাংলাদেশ স্টার্টআপ ২০২৩ সম্মেলনের শেষ দিন ইন্টার কন্টিনেন্টালের রূপসী বাংলার গ্র্যান্ড বলরুমে ‘চকবোর্ড থেকে কিবোর্ড’ বিষয়ক প্রশ্নোত্তর আড্ডায় এ কথা বলেন।
‘ফায়ারসাইড চ্যাট’ সেশনে টেন মিনিট স্কুলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মির্জা সালমান বেগের প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের একটা দারুণ সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যেই যোগ্য প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে। এজন্য শিক্ষাই প্রধান হাতিয়ার। শিক্ষাই হবে মেগা প্রকল্প। তাই আমাদের শিক্ষকদের পেশাগত মর্যাদা ও আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করতে হবে। বাই চান্স শিক্ষক নয়; দরকার মনে-প্রাণে শিক্ষক। তাদের মাধ্যমেই দক্ষ, যোগ্য ও মানবিক মানুষ গড়ে তুলেতে চাই । এক্ষেত্রে সময়ের প্রয়োজনেই তাদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য সফট স্কিলের পাশাপাশি দলগতভাবে কাজের দক্ষতা, পরম সহিষ্ণুতা এবং চিন্তাশক্তির মাধ্যমে সমাধানমুখী শিক্ষা ব্যবস্থায় নিয়ে আসছি। আমরা করে করে শেখার পদ্ধতি চালু করেছি। আশা করছি ২০২৫ সালের মধ্যে আমরা পুরোপুরি নতুন একটা কারিকুলামে চলে যাচ্ছি।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের কারণে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই এখন বেকারত্বের অভিশাপ মুক্ত হচ্ছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, রিয়েল প্রাক্টিশনারকে শিক্ষক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে আসলে আরো ভালো ফল পাওয়া যাবে। আমাদের সফট স্কিলগুলো নিয়মিত রিস্কিল করতে হবে। ছোটো ছোট মডিউল তৈরি করতে হবে। সর্বোপরি উন্নাসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। গবেষণা, উদ্ভাবন, বিপননে পথ উন্মুক্ত করতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে হবে। সূত্র: বাসস