শনিবার রাজধানীর ধোলাইখালে অবস্থান কর্মসূচি পালনকালে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। মামলায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীসহ ২৪ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে আরও ৩০০/৪০০ নেতাকর্মীকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। শনিবার (৩০ জুলাই) দিবাগত রাতে সূত্রাপুর থানার এসআই নাসির উদ্দিন হাওলাদার বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
আজ রবিবার এ তথ্য জানিয়ে সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈনুল ইসলাম বলেন, এজাহার্ভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ মামলায় আব্দুস সালাম আজাদসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া নিপুণ রায়সহ ১৯ জন পলাতক দেখানো হয়েছে।
বিএনপির ধোলাইখাল এলাকার অবস্থান কর্মসূচিটি পালনের কথা ছিল নয়াবাজারে। কিন্তু সকাল থেকে সেখানে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্যও সেখানে মোতায়েন করা হয়। পরে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াবাজার থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে ধোলাইখাল এলাকায় অবস্থান নেন। সেখানেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ সময় পুলিশকে একের পর এক কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়তে দেখা যায়। উত্তেজিত নেতা-কর্মীদের ইট-পাটকেল ছোড়ে। এ সময় বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে আটক করতে দেখা গেছে। আহত হয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় আটক করে নিয়ে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আজ রবিবার এ তথ্য জানিয়ে সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈনুল ইসলাম বলেন, এজাহার্ভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ মামলায় আব্দুস সালাম আজাদসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া নিপুণ রায়সহ ১৯ জন পলাতক দেখানো হয়েছে।
বিএনপির ধোলাইখাল এলাকার অবস্থান কর্মসূচিটি পালনের কথা ছিল নয়াবাজারে। কিন্তু সকাল থেকে সেখানে অবস্থান নেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্যও সেখানে মোতায়েন করা হয়। পরে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নয়াবাজার থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে ধোলাইখাল এলাকায় অবস্থান নেন। সেখানেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ সময় পুলিশকে একের পর এক কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়তে দেখা যায়। উত্তেজিত নেতা-কর্মীদের ইট-পাটকেল ছোড়ে। এ সময় বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীকে আটক করতে দেখা গেছে। আহত হয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় আটক করে নিয়ে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়।