শুক্রবার (২৮ জুলাই) সকাল থেকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার গাজীপুরের চন্দ্রা ত্রিমোড়ে পুলিশ প্রতিটি গাড়ি ও যাত্রীদের তল্লাশি করছে। পুলিশ সদস্যরা সন্দেহভাজন মোটরসাইকেল, পিকআপ, দূরপাল্লার বাস, ট্রাকের গতিরোধ করে জিজ্ঞাবাদ ও তল্লাশি করছে।
পুলিশ দূরপাল্লার বাস গতিরোধ করে যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ, ব্যাগ, বস্তা, মুঠোফোন চেক করছে। এতে যাত্রী ও চালকেরা অনেকেই অস্বস্তি প্রকাশ করেছেন। অপরদিকে, হাইটেক সিটি রেল স্টেশনে পুলিশের চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে আমিনবাজার ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের সামনে ব্যারিকেড বসিয়ে ঢাকামুখী বাস, মিনিবাস, প্রাইভেটকার, অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন থামিয়ে তল্লাশি করছেন পুলিশের সদস্যরা। কোনো যাত্রীকে সন্দেহ হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। বাসে যাত্রীদের ব্যাগ এবং ব্যক্তিগত গাড়ির ভেতরে তল্লাশি করতেও দেখা গেছে পুলিশ সদস্যদের।
কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন পিপিএম বলেন, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড যেন না ঘটে, সে জন্য বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। চেকপোস্টের মাধ্যমে কাউকে সন্দেহ হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তবে কাউকে হয়রানি করা হচ্ছে না।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও ট্রাফিক উত্তর বিভাগ) আব্দুল্লাহ হিল কাফী জানান, নিয়মিত তল্লাশির অংশ হিসেবে এখানে সবসময় তল্লাশি চালানো হয়। আজ ঢাকায় দুটি দলের কর্মসূচিতে কেউ যাতে কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য এ তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
এ ছাড়া সাভারের বিরুলিয়া, আশুলিয়ার ধউর, জিরানী, জিরাবো ও বাইপাইল এলাকায় চেকপোস্ট কার্যক্রম চলছে। এসময় বিভিন্ন পরিবহনে তল্লাশি চালিয়ে সন্দেহভাজন অর্ধশতাধিক ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে।
পুলিশ দূরপাল্লার বাস গতিরোধ করে যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ, ব্যাগ, বস্তা, মুঠোফোন চেক করছে। এতে যাত্রী ও চালকেরা অনেকেই অস্বস্তি প্রকাশ করেছেন। অপরদিকে, হাইটেক সিটি রেল স্টেশনে পুলিশের চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে আমিনবাজার ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের সামনে ব্যারিকেড বসিয়ে ঢাকামুখী বাস, মিনিবাস, প্রাইভেটকার, অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন থামিয়ে তল্লাশি করছেন পুলিশের সদস্যরা। কোনো যাত্রীকে সন্দেহ হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। বাসে যাত্রীদের ব্যাগ এবং ব্যক্তিগত গাড়ির ভেতরে তল্লাশি করতেও দেখা গেছে পুলিশ সদস্যদের।
কালিয়াকৈর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন পিপিএম বলেন, নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড যেন না ঘটে, সে জন্য বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। চেকপোস্টের মাধ্যমে কাউকে সন্দেহ হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তবে কাউকে হয়রানি করা হচ্ছে না।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও ট্রাফিক উত্তর বিভাগ) আব্দুল্লাহ হিল কাফী জানান, নিয়মিত তল্লাশির অংশ হিসেবে এখানে সবসময় তল্লাশি চালানো হয়। আজ ঢাকায় দুটি দলের কর্মসূচিতে কেউ যাতে কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য এ তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
এ ছাড়া সাভারের বিরুলিয়া, আশুলিয়ার ধউর, জিরানী, জিরাবো ও বাইপাইল এলাকায় চেকপোস্ট কার্যক্রম চলছে। এসময় বিভিন্ন পরিবহনে তল্লাশি চালিয়ে সন্দেহভাজন অর্ধশতাধিক ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে।