সংগীতশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেলকে ডিভোর্স দেওয়ার খবর সামাজিক মাধ্যমেই জানিয়েছেন তার স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। সেইসঙ্গে স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার কারণও জানিয়েছেন সালসাবিল। এবার সাবেক স্বামী সম্পর্কে বিস্ফোরকমূলক তথ্য দিলেন সালসাবিল। জানালেন, এর আগে একবার নিজের মাকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছিলেন গায়ক।
নোবেলকে শোধরানোর জন্য কোনো চেষ্টা করা হয়েছিল কিনা, একটি সংবাদমাধ্যমের এমন প্রশ্নের জবাবে সালসাবিল বলেন, শুধু আমিই না। তার পরিবার পর্যন্ত তাকে শোধরানোর চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, সে সবাইকে মারধর করত। তার মা-বাবা পর্যন্ত মার খেয়েছে তার হাতে। রাজধানীর নিকেতনের বাসায় থাকতে নিজ মাকে মেরে এমন অবস্থা করেছিল যে, অ্যাম্বুলেন্স ডেকে হাসপাতালে নিতে হয়েছিল।
সালসাবিল বলেন, আসলে যিনি মাদক নেন, তাকে আগে সিদ্ধান্ত নিতে হয়- আমি মাদক ছাড়ব কিনা। যদি সে মাদক ছাড়তে চায়, তবেই সেটি সম্ভব। তিনি জানান, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নোবেলের সম্পর্ক ভালো না। তাদের বিয়ের সময় ভালো ছিল। কিন্তু যখন সে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে এবং সবাইকে মারধর শুরু করে, সেই সময় থেকে খারাপ হয়ে যায় বলেও জানান সালসাবিল।
তিনি বলেন, নোবেলের বাবা আমাকে বলে দিয়েছেন, কেউ যদি কখনো নোবেল ও তার বাবা সম্পর্কে জানতে চায়, তখন যেন আমি বলি, তার বাবা ত্যাজ্যপুত্র করেছেন নোবেলকে। এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৪৩ মিনিটে ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নোবেলকে চূড়ান্তভাবে ডিভোর্স দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সালসাবিল। সেখানে তিনি জানান, মাদক না ছাড়ার জন্য তিনি ডিভোর্স দিয়েছেন নোভেলকে।
নোবেলকে শোধরানোর জন্য কোনো চেষ্টা করা হয়েছিল কিনা, একটি সংবাদমাধ্যমের এমন প্রশ্নের জবাবে সালসাবিল বলেন, শুধু আমিই না। তার পরিবার পর্যন্ত তাকে শোধরানোর চেষ্টা করেছে। তিনি বলেন, সে সবাইকে মারধর করত। তার মা-বাবা পর্যন্ত মার খেয়েছে তার হাতে। রাজধানীর নিকেতনের বাসায় থাকতে নিজ মাকে মেরে এমন অবস্থা করেছিল যে, অ্যাম্বুলেন্স ডেকে হাসপাতালে নিতে হয়েছিল।
সালসাবিল বলেন, আসলে যিনি মাদক নেন, তাকে আগে সিদ্ধান্ত নিতে হয়- আমি মাদক ছাড়ব কিনা। যদি সে মাদক ছাড়তে চায়, তবেই সেটি সম্ভব। তিনি জানান, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নোবেলের সম্পর্ক ভালো না। তাদের বিয়ের সময় ভালো ছিল। কিন্তু যখন সে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে এবং সবাইকে মারধর শুরু করে, সেই সময় থেকে খারাপ হয়ে যায় বলেও জানান সালসাবিল।
তিনি বলেন, নোবেলের বাবা আমাকে বলে দিয়েছেন, কেউ যদি কখনো নোবেল ও তার বাবা সম্পর্কে জানতে চায়, তখন যেন আমি বলি, তার বাবা ত্যাজ্যপুত্র করেছেন নোবেলকে। এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৪৩ মিনিটে ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নোবেলকে চূড়ান্তভাবে ডিভোর্স দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সালসাবিল। সেখানে তিনি জানান, মাদক না ছাড়ার জন্য তিনি ডিভোর্স দিয়েছেন নোভেলকে।