জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ আগামী ২ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকেলে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের এ তারিখ ঠিক করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামান।
এদিন দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন মোশাররফ হোসেন কাজল। তিনি আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেন। তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমান পলাতক থাকায় তাদের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের সুযোগ ছিল না। তারা আইনি লড়াই করতে পারেননি।
এর আগে গত ২৪ জুলাই মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। মামলাটিতে ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে ৪৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
গত ১৩ এপ্রিল তারেক রহমান ও ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন একই আদালত।
এর আগে গত ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এর পর গত ১৯ জানুয়ারি তাদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দেন আদালত।
ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বিকেলে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের এ তারিখ ঠিক করেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামান।
এদিন দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন মোশাররফ হোসেন কাজল। তিনি আসামিদের সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেন। তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমান পলাতক থাকায় তাদের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের সুযোগ ছিল না। তারা আইনি লড়াই করতে পারেননি।
এর আগে গত ২৪ জুলাই মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। মামলাটিতে ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে ৪৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।
গত ১৩ এপ্রিল তারেক রহমান ও ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন একই আদালত।
এর আগে গত ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এর পর গত ১৯ জানুয়ারি তাদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দেন আদালত।
ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।