এবার ইংল্যান্ডের ঠাণ্ডা আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ দল। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজকে সামনে রেখে তামিম ইকবাল-মুশফিকুর রহিমদের জোর প্রস্তুতি চলছে। গতকাল ৪ মে অনুশীলনে দলের ক্রিকেটাররা ছিলেন বেশ ফুরফুরে মেজাজে। ব্যাট-বল হাতে দলের ক্রিকেটাররা নিজেদের প্রস্তুতি সেরেছেন। অনুশীলন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। জানিয়েছেন চ্যালেঞ্জের কথা।
এদিকে আয়ারল্যান্ড দল কাগজে কলমে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও, তাদের ছোট করে দেখতে নারাজ মিরাজ, ‘যেকোনো জায়গায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সব সময়ই চ্যালেঞ্জিং। ছোট-বড় দল নয়, প্রত্যেকটা দলই কিন্তু ভালো খেলার চেষ্টা করে। আমরাও আমাদের প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করছি। আয়ারল্যান্ডকে ছোট করে দেখার কিছুই নেই। আমরা সব দলকেই সম্মান করে খেলার চেষ্টা করি। তবে এখানে খেলা আমাদের জন্য অবশ্যই কঠিন হবে।’
এ সময় ইংল্যান্ডের মাটিতে খেলার অতীতে অভিজ্ঞতা স্মরণ করে এই টাইগার অলরাউন্ডার বলেন, ‘এখানে বিশ্বকাপ খেলেছি, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও খেলার অভিজ্ঞতা আছে। সব মিলিয়ে আমরা আলোচনা করছি, কীভাবে কী করা যায়। আশা করছি, খুব দ্রুতই আমরা একটা সমাধানে আসব কীভাবে ভালো ব্যাটিং-বোলিং করতে পারি।’
এদিকে চেমসফোর্ডের দ্য ক্লাউড কাউন্টি গ্রাউন্ড বাংলাদেশের জন্য কিছুটা অচেনা। তবে ধারণা নিয়েই দলের ক্রিকেটাররা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে বলে দাবি মিরাজের, ‘যেহেতু আমরা যে মাঠে খেলব সেখানে সোজা বাউন্ডারি একটু ছোট ও পাশের দিকে কিছুটা বড়। তাই ওভাবেই আমরা পরিকল্পনা করছি।’
আসন্ন সিরিজটি আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের অংশ হিসেবে খেলবে বাংলাদেশ এবং আয়ারল্যান্ড। সিরিজটির আয়োজক এসেক্স, আর খেলা মাঠে গড়াবে চেমসফোর্ডের ক্লাউডি কাউন্টি গ্রাউন্ডে। আগামী ৯, ১২ ও ১৪ মে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে আয়ারল্যান্ড দল কাগজে কলমে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে থাকলেও, তাদের ছোট করে দেখতে নারাজ মিরাজ, ‘যেকোনো জায়গায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সব সময়ই চ্যালেঞ্জিং। ছোট-বড় দল নয়, প্রত্যেকটা দলই কিন্তু ভালো খেলার চেষ্টা করে। আমরাও আমাদের প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করছি। আয়ারল্যান্ডকে ছোট করে দেখার কিছুই নেই। আমরা সব দলকেই সম্মান করে খেলার চেষ্টা করি। তবে এখানে খেলা আমাদের জন্য অবশ্যই কঠিন হবে।’
এ সময় ইংল্যান্ডের মাটিতে খেলার অতীতে অভিজ্ঞতা স্মরণ করে এই টাইগার অলরাউন্ডার বলেন, ‘এখানে বিশ্বকাপ খেলেছি, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও খেলার অভিজ্ঞতা আছে। সব মিলিয়ে আমরা আলোচনা করছি, কীভাবে কী করা যায়। আশা করছি, খুব দ্রুতই আমরা একটা সমাধানে আসব কীভাবে ভালো ব্যাটিং-বোলিং করতে পারি।’
এদিকে চেমসফোর্ডের দ্য ক্লাউড কাউন্টি গ্রাউন্ড বাংলাদেশের জন্য কিছুটা অচেনা। তবে ধারণা নিয়েই দলের ক্রিকেটাররা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে বলে দাবি মিরাজের, ‘যেহেতু আমরা যে মাঠে খেলব সেখানে সোজা বাউন্ডারি একটু ছোট ও পাশের দিকে কিছুটা বড়। তাই ওভাবেই আমরা পরিকল্পনা করছি।’
আসন্ন সিরিজটি আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের অংশ হিসেবে খেলবে বাংলাদেশ এবং আয়ারল্যান্ড। সিরিজটির আয়োজক এসেক্স, আর খেলা মাঠে গড়াবে চেমসফোর্ডের ক্লাউডি কাউন্টি গ্রাউন্ডে। আগামী ৯, ১২ ও ১৪ মে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে।