প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বিএনপি-জামাত জোট ২০০৬ সালে ভুয়া ভোটার তালিকা করে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করেছিল।
সোমবার সজিব ওয়াজেদ জয় তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিজ্যুয়াল রিপোর্টসহ দেয়া এক স্ট্যাটাসে বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত দেশের সর্বস্তরের মানুষের ওপর অবর্ণনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, ধর্ষণ, খুন, অগ্নিসংযোগ, দুর্নীতি করে মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে বিএনপি-জামায়াত জোট।
তিনি বলেন, এমনকি তাদের এই পাঁচ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে পাঁচবারই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়। ফলে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাহিনীর প্রতি তীব্র ঘৃণাবোধ সৃষ্টি হয় জনমনে।
ভিজ্যুয়াল রিপোর্টের বর্ণনায় উল্লেখ করা হয়, বিএনপি-জামায়াত নেতারা আবারও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন করতে ভীত হয়ে পড়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের ওই অপচেষ্টার অংশ হিসেবে তারা এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটারের তালিকা তৈরি করেছিল এবং প্রতিটি উপজেলায় নিজ দলের ‘ক্যাডার’কে নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
কোনো পরীক্ষা ছাড়াই সরাসরি তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে এই নিয়োগ দিয়ে খালেদা জিয়ার সরকার সরকারি চাকরি কমিশন ও নিয়োগ ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত করেছে বলে ভিজ্যুয়াল রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়।
তিনি বলেন, ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে নষ্ট করে ছাত্রদলের ৩০০ কর্মীকে নির্বাচনী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগের ফলে সারা দেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হয়েছে।
সোমবার সজিব ওয়াজেদ জয় তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিজ্যুয়াল রিপোর্টসহ দেয়া এক স্ট্যাটাসে বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত দেশের সর্বস্তরের মানুষের ওপর অবর্ণনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, ধর্ষণ, খুন, অগ্নিসংযোগ, দুর্নীতি করে মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে বিএনপি-জামায়াত জোট।
তিনি বলেন, এমনকি তাদের এই পাঁচ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ দুর্নীতিতে পাঁচবারই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়। ফলে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বাহিনীর প্রতি তীব্র ঘৃণাবোধ সৃষ্টি হয় জনমনে।
ভিজ্যুয়াল রিপোর্টের বর্ণনায় উল্লেখ করা হয়, বিএনপি-জামায়াত নেতারা আবারও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন করতে ভীত হয়ে পড়েছেন।
তিনি বলেন, তাদের ওই অপচেষ্টার অংশ হিসেবে তারা এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটারের তালিকা তৈরি করেছিল এবং প্রতিটি উপজেলায় নিজ দলের ‘ক্যাডার’কে নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
কোনো পরীক্ষা ছাড়াই সরাসরি তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে এই নিয়োগ দিয়ে খালেদা জিয়ার সরকার সরকারি চাকরি কমিশন ও নিয়োগ ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত করেছে বলে ভিজ্যুয়াল রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়।
তিনি বলেন, ‘সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে নষ্ট করে ছাত্রদলের ৩০০ কর্মীকে নির্বাচনী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগের ফলে সারা দেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হয়েছে।