মোঃ শাহালাল ইসলাম, রাজশাহী থেকে: রাজশাহী মৌগাছি ইউনিয়ন পরিষদে স্ত্রীর বিরুদ্ধে বিচার প্রার্থনা করেছিলেন ভুক্তভোগী আনোয়ার হোসেন। বিচারে গিয়ে উল্টো মারধরের শিকার হয়েছেন তিনি। আনোয়ার হোসেন মোহনপুর থানার বেলগাছি গ্রামের মৃত মোসলেম উদ্দীনের ছেলে।
তিনি ঢাকায় একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে চাকুরী করেন। স্ত্রী রেহেনা খাতুনের অন্যায় অত্যাচার ও স্বামীর অবাধ্য চলাফেরা করায় তাকে তালাকের সিদ্ধান্ত নেন আনোয়ার হোসেন।
এব্যাপারে আজ মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) বেলা ১২টার দিকে মৌগাছি ইউনিয়ন পরিষদে সালিশ হওয়ার কথা ছিল। বিচার চলাকালীন সময় স্ত্রী রেহেনার লোকজন আনোয়ার ও তার ছোট ভাই মুরাদ আলীসহ দুই বোনকে ব্যাপক মারধর করে। এছাড়া মারধর করা হয় গ্রাম পুলিশ আতাউর রহমানকেও।
এসময় পরিষদের অন্যান্য মেম্বাররাও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন নওহাটা পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজিজুল আলম।
এব্যাপারে ভুক্তভোগী আনোয়ার হোসেন বলেন, আমার স্ত্রী তার আত্মীয় স্বজনদের পরামর্শে বিভিন্ন সময় আমার ভাই বোনদের সাথে ঝগড়া বিবাদে জড়াতেন। এছাড়া নিজেই অপরাধ করে তাদের বিরুদ্ধে থানাসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করতেন আমি বাড়িতে আসলে কারণ ছাড়া আমার সাথেও খারাপ আচরণ করতেন স্ত্রী রেহেনা খাতুন।
আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, স্ত্রীর অবাধ্য চলা ফেরা, অন্যায় অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তাকে তালাকের সিদ্ধান্ত নেয়। এরই জের ধরে আজ মৌগাছি ইউনিয়ন পরিষদে বিচার সালিশে বসেছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান আল আমিন বিশ্বাস ও নওহাটা পৌরসভার প্যানেল মেয়র আজিজুল আলমসহ ইউনিয়নের অন্যান্য মেম্বাররা। আনোয়ারের ছোট ভাই মুরাদ আলী বলেন, বিচার চলাকালীন সময় আনোয়ারের স্ত্রী রেহেনা খাতুন চার মাসের অন্তঃসত্ত্বার কথা বললে এক সপ্তাহের সময় দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট দেখার পরে সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানান চেয়ারম্যান আলামিন বিশ্বাস।
একথা বলার পর পরিষদের কক্ষ থেকে বের হতেই পরিকল্পিত ভাবে প্যানেল মেয়র আজিজুলের নেতৃত্বে আমাদের ওপর হামলা চালায় রেহেনার লোকজনরা। এতে মুরাদ আলীর নাম-মুখ ফেটে রক্তক্ষরণ হয়।
এব্যাপারে মৌগাছি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলামিন বিশ্বাস বলেন, পরিষদের সভা কক্ষ থেকে বের হতেই মেয়ে পক্ষের লোকজন আনোয়ারের ছোট ভাইসহ তার পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা করে। এছাড়া ইউনিয়নে থাকা গ্রাম পুলিশ আতাউরকেও মারধর করে তারা।
চেয়ারম্যান আরও বলেন,এ ঘটনায় হামলাকারীদের ওই সভা কক্ষে তালাবন্ধ করে রাখা হয়েছে এবং পুলিশকে খবর দেয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি। একথা বলার পর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াতো দূরের কথা, সম্মান এবং নিরাপদে তাদের পরিষদ থেকে বের করেদেন চেয়ারম্যান।
এব্যাপারে নওহাটা পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজিজুল আলম বলেন, রেহেনা খাতুন আমার ফুপাতো বোন। তার পারিবারিক কোন্দলের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদে বসা। আমার বিরুদ্ধে আনোয়ার ও তার পরিবারের লোকজন যে অভিযোগ তুলেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।
নওহাটা পৌরসভার মেয়র হাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই, তবে চেয়ারম্যান আলামিনের সাথে কথা বলে প্যানেল মেয়ের আজিজুলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি ঢাকায় একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে চাকুরী করেন। স্ত্রী রেহেনা খাতুনের অন্যায় অত্যাচার ও স্বামীর অবাধ্য চলাফেরা করায় তাকে তালাকের সিদ্ধান্ত নেন আনোয়ার হোসেন।
এব্যাপারে আজ মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) বেলা ১২টার দিকে মৌগাছি ইউনিয়ন পরিষদে সালিশ হওয়ার কথা ছিল। বিচার চলাকালীন সময় স্ত্রী রেহেনার লোকজন আনোয়ার ও তার ছোট ভাই মুরাদ আলীসহ দুই বোনকে ব্যাপক মারধর করে। এছাড়া মারধর করা হয় গ্রাম পুলিশ আতাউর রহমানকেও।
এসময় পরিষদের অন্যান্য মেম্বাররাও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন নওহাটা পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজিজুল আলম।
এব্যাপারে ভুক্তভোগী আনোয়ার হোসেন বলেন, আমার স্ত্রী তার আত্মীয় স্বজনদের পরামর্শে বিভিন্ন সময় আমার ভাই বোনদের সাথে ঝগড়া বিবাদে জড়াতেন। এছাড়া নিজেই অপরাধ করে তাদের বিরুদ্ধে থানাসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করতেন আমি বাড়িতে আসলে কারণ ছাড়া আমার সাথেও খারাপ আচরণ করতেন স্ত্রী রেহেনা খাতুন।
আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, স্ত্রীর অবাধ্য চলা ফেরা, অন্যায় অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তাকে তালাকের সিদ্ধান্ত নেয়। এরই জের ধরে আজ মৌগাছি ইউনিয়ন পরিষদে বিচার সালিশে বসেছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান আল আমিন বিশ্বাস ও নওহাটা পৌরসভার প্যানেল মেয়র আজিজুল আলমসহ ইউনিয়নের অন্যান্য মেম্বাররা। আনোয়ারের ছোট ভাই মুরাদ আলী বলেন, বিচার চলাকালীন সময় আনোয়ারের স্ত্রী রেহেনা খাতুন চার মাসের অন্তঃসত্ত্বার কথা বললে এক সপ্তাহের সময় দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট দেখার পরে সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানান চেয়ারম্যান আলামিন বিশ্বাস।
একথা বলার পর পরিষদের কক্ষ থেকে বের হতেই পরিকল্পিত ভাবে প্যানেল মেয়র আজিজুলের নেতৃত্বে আমাদের ওপর হামলা চালায় রেহেনার লোকজনরা। এতে মুরাদ আলীর নাম-মুখ ফেটে রক্তক্ষরণ হয়।
এব্যাপারে মৌগাছি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলামিন বিশ্বাস বলেন, পরিষদের সভা কক্ষ থেকে বের হতেই মেয়ে পক্ষের লোকজন আনোয়ারের ছোট ভাইসহ তার পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা করে। এছাড়া ইউনিয়নে থাকা গ্রাম পুলিশ আতাউরকেও মারধর করে তারা।
চেয়ারম্যান আরও বলেন,এ ঘটনায় হামলাকারীদের ওই সভা কক্ষে তালাবন্ধ করে রাখা হয়েছে এবং পুলিশকে খবর দেয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি। একথা বলার পর তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াতো দূরের কথা, সম্মান এবং নিরাপদে তাদের পরিষদ থেকে বের করেদেন চেয়ারম্যান।
এব্যাপারে নওহাটা পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজিজুল আলম বলেন, রেহেনা খাতুন আমার ফুপাতো বোন। তার পারিবারিক কোন্দলের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদে বসা। আমার বিরুদ্ধে আনোয়ার ও তার পরিবারের লোকজন যে অভিযোগ তুলেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।
নওহাটা পৌরসভার মেয়র হাফিজুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই, তবে চেয়ারম্যান আলামিনের সাথে কথা বলে প্যানেল মেয়ের আজিজুলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।