ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের অষ্টম ব্যাচের শিক্ষার্থী সৈয়দা সাদিয়া ইয়াসমিন (রাইসা) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) ।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) সকালে আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি এমবিবিএস শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. এখলাসুর রহমান স্বাক্ষরিত এক শোক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাইসার স্বামী তানজিম গনমাধ্যমকে জানান, ১৮ জুলাই ডেঙ্গু টেস্ট করালে রাইসার ডেঙ্গু পজিটিভ আসে। প্লাটিলেট কমে যাওয়ায় তাকে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে ভর্তি করে প্লাজমা দেয়া হয়। ২১শে জুলাই তার প্লাটিলেট কাউন্টের রেজাল্ট ২১০০০ আসে। কিন্তু আজ সকালে না ফেরার দেশে চলে গেলো।
রাইসার মৃত্যুতে আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, চিকিৎসক, ছাত্র-ছাত্রী এবং সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন। এছাড়াও ভার্চুয়াল জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মাজিদুল মাহমুদ সাদ্দাম নামে একজন তার ফেসবুক টাইমলাইনে লিখেছেন, “আনোয়ার খান মর্ডান মেডিকেল কলেজ এর আমাদের ০৮ ব্যাচের সৈয়দা সাদিয়া ইয়াসমিন (রাইসা) আজ সকালে আমাদের মেডিকেল এ ইন্তেকাল করেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) সকালে আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি এমবিবিএস শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. এখলাসুর রহমান স্বাক্ষরিত এক শোক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাইসার স্বামী তানজিম গনমাধ্যমকে জানান, ১৮ জুলাই ডেঙ্গু টেস্ট করালে রাইসার ডেঙ্গু পজিটিভ আসে। প্লাটিলেট কমে যাওয়ায় তাকে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে ভর্তি করে প্লাজমা দেয়া হয়। ২১শে জুলাই তার প্লাটিলেট কাউন্টের রেজাল্ট ২১০০০ আসে। কিন্তু আজ সকালে না ফেরার দেশে চলে গেলো।
রাইসার মৃত্যুতে আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, চিকিৎসক, ছাত্র-ছাত্রী এবং সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন। এছাড়াও ভার্চুয়াল জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মাজিদুল মাহমুদ সাদ্দাম নামে একজন তার ফেসবুক টাইমলাইনে লিখেছেন, “আনোয়ার খান মর্ডান মেডিকেল কলেজ এর আমাদের ০৮ ব্যাচের সৈয়দা সাদিয়া ইয়াসমিন (রাইসা) আজ সকালে আমাদের মেডিকেল এ ইন্তেকাল করেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।