বিশ্বের সবচেয় দামি মরিচ গাছ লাগিয়েছেন কুমিল্লা নগরীর ঠাকুরপাড়া বাগানবাড়ি এলাকায় জামিল। কৃষক আহমেদ জামিলের তিনটি গাছে কয়েক শ মরিচ ধরেছে। দেখতে গোলাকার এ মরিচ কাঁচা অবস্থায় সবুজ রঙের হলেও পাকলে হলুদ হয়ে যায়।
কৃষক জামিল যুক্তরাষ্ট্র থেকে চারাপিতা জাতের মরিচের বীজ এনে শখের বশে নিজের বাড়িতে লাগান। তিনি ৬ বছরের চেষ্টায় এই মরিচের বীজ থেকে চারা উৎপাদন করেন। দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে আবাদ হওয়া এ জাতের মরিচে ঝাল কম। তবে এটি সুগন্ধিজাতীয় মরিচ।
কৃষক আহমেদ জামিল বলেন, বাংলাদেশে সম্ভবত আমিই প্রথম এ মরিচের বীজ লাগাই। আমেরিকা থেকে বীজ সংগ্রহ করি। চার মাস আগে বস্তার ভেতর মাটি ভরে বীজ রোপণ করি। ৫০টি বীজের মধ্যে ৩টি বীজ থেকে চারা গজায়। একেকটি গাছ বুকসমান। তিন বছর পর্যন্ত এ গাছ থেকে মরিচ পাওয়া যাবে।
কৃষক জামিলের দাবি, চারাপিতা মরিচ পৃথিবীর সবচেয়ে দামি মরিচ। ১ কেজি মরিচের দাম ২৬ হাজার ডলার যা বাংলাদেশের ২৮ লাখ টাকা। অত্যন্ত সুগন্ধি এই মরিচ ধনীরা ব্যবহার করেন। আরব দেশের রাজা-বাদশাহরা তাদের খাবারে এই মরিচ ব্যবহার করতেন। মক্কার অনেক দামি হোটেলেও এটি ব্যবহার করা হয়।
তিনি বলেন, এ মরিচগাছে বৃষ্টির পানি পড়তে পারে না, কিন্তু রোদ লাগাতে হয়। সচরাচর এ বীজ দেশে পাওয়া যায় না। বাণিজ্যিক চাষও তেমন হয় না, তবে পেরুতে চাষ হয়। এটি মসলাজাতীয় মরিচ। এটির তেমন ঝাল নেই।
কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আইউব মাহমুদ বলেন, এটি বাংলাদেশে নতুন, এই মরিচটি এখনো পরীক্ষধীন আছে। আমরা মাঠে দেখতে পারি ফলন কেমন হয়। যদি এটার মশলা গুনাগুন ভালো হয় ও গ্রাণ থাকে নিশ্চয়ই এটা গ্রহনযোগ্য ও জনপ্রিয় হবে। বাংলাদেশের জলবায়ু এটি চাষে কতটুকু সফল, সেটা নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে।
এর আগে জামিল কুমিল্লার লালমাই উপজেলার নাওরা গ্রামে সাত একর জমিতে ব্ল্যাক (কালো) টমেটো চাষ করেন। এরপর তিনি সাউ পেরিলা (তেলবীজ) চাষ করেন। ৭০ একর জমিতে সাউ পেরিলাগাছ লাগান। এবার তিনি চারাপিতা মরিচগাছ লাগিয়েছেন।
কৃষক জামিল যুক্তরাষ্ট্র থেকে চারাপিতা জাতের মরিচের বীজ এনে শখের বশে নিজের বাড়িতে লাগান। তিনি ৬ বছরের চেষ্টায় এই মরিচের বীজ থেকে চারা উৎপাদন করেন। দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে আবাদ হওয়া এ জাতের মরিচে ঝাল কম। তবে এটি সুগন্ধিজাতীয় মরিচ।
কৃষক আহমেদ জামিল বলেন, বাংলাদেশে সম্ভবত আমিই প্রথম এ মরিচের বীজ লাগাই। আমেরিকা থেকে বীজ সংগ্রহ করি। চার মাস আগে বস্তার ভেতর মাটি ভরে বীজ রোপণ করি। ৫০টি বীজের মধ্যে ৩টি বীজ থেকে চারা গজায়। একেকটি গাছ বুকসমান। তিন বছর পর্যন্ত এ গাছ থেকে মরিচ পাওয়া যাবে।
কৃষক জামিলের দাবি, চারাপিতা মরিচ পৃথিবীর সবচেয়ে দামি মরিচ। ১ কেজি মরিচের দাম ২৬ হাজার ডলার যা বাংলাদেশের ২৮ লাখ টাকা। অত্যন্ত সুগন্ধি এই মরিচ ধনীরা ব্যবহার করেন। আরব দেশের রাজা-বাদশাহরা তাদের খাবারে এই মরিচ ব্যবহার করতেন। মক্কার অনেক দামি হোটেলেও এটি ব্যবহার করা হয়।
তিনি বলেন, এ মরিচগাছে বৃষ্টির পানি পড়তে পারে না, কিন্তু রোদ লাগাতে হয়। সচরাচর এ বীজ দেশে পাওয়া যায় না। বাণিজ্যিক চাষও তেমন হয় না, তবে পেরুতে চাষ হয়। এটি মসলাজাতীয় মরিচ। এটির তেমন ঝাল নেই।
কুমিল্লা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আইউব মাহমুদ বলেন, এটি বাংলাদেশে নতুন, এই মরিচটি এখনো পরীক্ষধীন আছে। আমরা মাঠে দেখতে পারি ফলন কেমন হয়। যদি এটার মশলা গুনাগুন ভালো হয় ও গ্রাণ থাকে নিশ্চয়ই এটা গ্রহনযোগ্য ও জনপ্রিয় হবে। বাংলাদেশের জলবায়ু এটি চাষে কতটুকু সফল, সেটা নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে।
এর আগে জামিল কুমিল্লার লালমাই উপজেলার নাওরা গ্রামে সাত একর জমিতে ব্ল্যাক (কালো) টমেটো চাষ করেন। এরপর তিনি সাউ পেরিলা (তেলবীজ) চাষ করেন। ৭০ একর জমিতে সাউ পেরিলাগাছ লাগান। এবার তিনি চারাপিতা মরিচগাছ লাগিয়েছেন।