এর আগেই জানা হয়েছিল, ম্যাচ ফির ৭৫ শতাংশ জরিমানা এবং ৪ ডিমেরিট পয়েন্ট পাচ্ছেন ভারতীয় নারী ক্রিকেটের অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। অবশেষে আজ জানা গেছে, আচরণবিধি ভঙের দায়ে দুই ম্যাচের জন্য বহিষ্কার হতে যাচ্ছেন হারমানপ্রীত। বাংলাদেশের বিপক্ষে গত ২২ জুলাইয়ের ম্যাচে দুটি আচরণবিধি ভেঙেছেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রিত কৌর।
মাঠে অখেলোয়াড়ি সুলভ আচরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আম্পায়ারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। যা আইসিসির আচরণবিধির লেভেল–২ পর্যায়ের অপরাধ। যে কারণে ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ হতে পারেন তিনি। ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো তাদের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। আইসিসির আচরণবিধি অনুযায়ী, ২৪ মাস সময়ের মধ্যে কোনো খেলোয়াড় চারটি ডিমেরিট পয়েন্ট পেলে দুটি নিষেধাজ্ঞা পয়েন্ট যোগ হবে।
এর ফলে পরবর্তী একটি টেস্ট কিংবা দুটি ওয়ানডে বা দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নিষিদ্ধ হবেন অভিযুক্ত খেলোয়াড়। হারমানপ্রীতের জন্যেও থাকছে এই নিয়ম। যার ফলে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে চীনে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়ান গেমসের দুটি ম্যাচে নিয়মিত অধিনায়ককে ছাড়াই খেলতে হবে ভারতীয়দের। সেদিন আউট হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে না পেরে ব্যাট দিয়ে স্টাম্প ভাঙেন তিনি।
সেইসঙ্গে আম্পায়ারকে কিছু একটা বলতে বলতে ছেড়ে যান মাঠ। আর খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ওই ম্যাচের আম্পায়ারিংকে ‘প্যাথেটিক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি। শুধু এখানেই থামেননি হারমানপ্রীত। ম্যাচ পরবর্তী সময়ে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ সফরে আসার আগে বাজে আম্পায়ারিং সামলানোর প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হবে। এদিকে শাস্তি হওয়ার পরও সমালোচনা থেমে নেই।
হারমানপ্রীতের কঠোর শাস্তি চাইলেন ভারতের ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার মদন লাল। তিনি টুইটারে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের মেয়েদের বিপক্ষে হারমানপ্রীতের আচরণ ছিল পীড়াদায়ক। সে খেলার চেয়ে বড় নয়। ভারতের ক্রিকেটের জন্য সে দুর্নাম বয়ে এনেছে। ওর বিরুদ্ধে বিসিসিআইয়ের কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
এদিকে ভারতের সাবেক ক্রিকেটার আনজুম চোপড়াও সমালোচনা করেছেন হারমানপ্রীতের। হিন্দুস্তান টাইমসকে তিনি বলেন, ‘রাগ কমে যাওয়ার পর ও যখন শান্ত হবে, আমি নিশ্চিত, অসন্তুষ্টি প্রকাশে যে ওর আরও সচেতন হওয়া দরকার, সেটা নিজেই বুঝবে। অসন্তুষ্টি প্রকাশে কোনো ক্ষতি নেই। কিন্তু কীভাবে আর কখন করবে, সেটা দেখতে হবে। কথা বলার সময় শব্দচয়নে ওর আরও যত্নশীল হওয়া উচিত।’
মাঠে অখেলোয়াড়ি সুলভ আচরণ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আম্পায়ারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। যা আইসিসির আচরণবিধির লেভেল–২ পর্যায়ের অপরাধ। যে কারণে ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ হতে পারেন তিনি। ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো তাদের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। আইসিসির আচরণবিধি অনুযায়ী, ২৪ মাস সময়ের মধ্যে কোনো খেলোয়াড় চারটি ডিমেরিট পয়েন্ট পেলে দুটি নিষেধাজ্ঞা পয়েন্ট যোগ হবে।
এর ফলে পরবর্তী একটি টেস্ট কিংবা দুটি ওয়ানডে বা দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে নিষিদ্ধ হবেন অভিযুক্ত খেলোয়াড়। হারমানপ্রীতের জন্যেও থাকছে এই নিয়ম। যার ফলে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে চীনে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়ান গেমসের দুটি ম্যাচে নিয়মিত অধিনায়ককে ছাড়াই খেলতে হবে ভারতীয়দের। সেদিন আউট হওয়ার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে না পেরে ব্যাট দিয়ে স্টাম্প ভাঙেন তিনি।
সেইসঙ্গে আম্পায়ারকে কিছু একটা বলতে বলতে ছেড়ে যান মাঠ। আর খেলা শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ওই ম্যাচের আম্পায়ারিংকে ‘প্যাথেটিক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি। শুধু এখানেই থামেননি হারমানপ্রীত। ম্যাচ পরবর্তী সময়ে তিনি বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ সফরে আসার আগে বাজে আম্পায়ারিং সামলানোর প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হবে। এদিকে শাস্তি হওয়ার পরও সমালোচনা থেমে নেই।
হারমানপ্রীতের কঠোর শাস্তি চাইলেন ভারতের ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার মদন লাল। তিনি টুইটারে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের মেয়েদের বিপক্ষে হারমানপ্রীতের আচরণ ছিল পীড়াদায়ক। সে খেলার চেয়ে বড় নয়। ভারতের ক্রিকেটের জন্য সে দুর্নাম বয়ে এনেছে। ওর বিরুদ্ধে বিসিসিআইয়ের কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
এদিকে ভারতের সাবেক ক্রিকেটার আনজুম চোপড়াও সমালোচনা করেছেন হারমানপ্রীতের। হিন্দুস্তান টাইমসকে তিনি বলেন, ‘রাগ কমে যাওয়ার পর ও যখন শান্ত হবে, আমি নিশ্চিত, অসন্তুষ্টি প্রকাশে যে ওর আরও সচেতন হওয়া দরকার, সেটা নিজেই বুঝবে। অসন্তুষ্টি প্রকাশে কোনো ক্ষতি নেই। কিন্তু কীভাবে আর কখন করবে, সেটা দেখতে হবে। কথা বলার সময় শব্দচয়নে ওর আরও যত্নশীল হওয়া উচিত।’