আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দুটি রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নিবন্ধন বঞ্চিত দলগুলোর দাবি মাঠের সক্রিয় দলগুলোকে বাদ দিয়ে ভুঁইফোঁড় ও নামসর্বস্ব দুটি দলকে নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে। এর প্রতিবাদে ইসি কার্যালয় ঘেরাও করার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের একাংশের নেতাকর্মীরা।
এদিকে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজ মঙ্গলবার ২৫ জুলাই বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন কার্যালয় ঘেরাও করতে যাবে দলটি। গণঅধিকার পরিষদের পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে কর্মসূচি শুরু হবে। অবশ্য এর আগেও ইসি ঘেরাও কর্মসূচি পালন করার তারিখ নির্ধারণ করেছিল গণঅধিকার পরিষদ। কিন্তু নেতাকর্মী কম থাকায় কর্মসূচি পেছানো হয়।
দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাজপথের সক্রিয় রাজনৈতিক দলসমূহকে নিবন্ধন না দিয়ে সরকারের অনুগত ও গোয়েন্দা সংস্থার পৃষ্ঠপোষকতায় সৃষ্ট নামস্বর্বস্ব, ভূইফোঁড় দুটি দলকে নিবন্ধনের জন্য চূড়ান্ত করার প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হবে।
এর আগে গত ২০২২ সালের মে মাসে নতুন দলের নিবন্ধন আবেদন চায় নির্বাচন কমিশন। নির্ধারিত সময়ে একশর মতো দল নিবন্ধন পেতে আবেদন করে। প্রাথমিক বাছাইয়ে ঝরে পড়ে ৮৭টি আবেদন। টিকে থাকে ১২টি দল। তার মধ্য থেকেই বিএনএম ও বিএসপিকে নির্বাচিত করেছে ইসি। অবশ্য ইতিমধ্যে দুটি দলকেই নিবন্ধন না দিতে ইসিতে আবেদন জমা পড়েছে।
এদিকে বাদ পড়া ১০টি দল হলো- নাগরিক ঐক্য, এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি), গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি (বিএসইচপি), ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজিপি), বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), বাংলাদেশ সনাতন পার্টি, বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডিপি)।
এদিকে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজ মঙ্গলবার ২৫ জুলাই বেলা সাড়ে ১১টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন কার্যালয় ঘেরাও করতে যাবে দলটি। গণঅধিকার পরিষদের পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে কর্মসূচি শুরু হবে। অবশ্য এর আগেও ইসি ঘেরাও কর্মসূচি পালন করার তারিখ নির্ধারণ করেছিল গণঅধিকার পরিষদ। কিন্তু নেতাকর্মী কম থাকায় কর্মসূচি পেছানো হয়।
দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাজপথের সক্রিয় রাজনৈতিক দলসমূহকে নিবন্ধন না দিয়ে সরকারের অনুগত ও গোয়েন্দা সংস্থার পৃষ্ঠপোষকতায় সৃষ্ট নামস্বর্বস্ব, ভূইফোঁড় দুটি দলকে নিবন্ধনের জন্য চূড়ান্ত করার প্রতিবাদে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হবে।
এর আগে গত ২০২২ সালের মে মাসে নতুন দলের নিবন্ধন আবেদন চায় নির্বাচন কমিশন। নির্ধারিত সময়ে একশর মতো দল নিবন্ধন পেতে আবেদন করে। প্রাথমিক বাছাইয়ে ঝরে পড়ে ৮৭টি আবেদন। টিকে থাকে ১২টি দল। তার মধ্য থেকেই বিএনএম ও বিএসপিকে নির্বাচিত করেছে ইসি। অবশ্য ইতিমধ্যে দুটি দলকেই নিবন্ধন না দিতে ইসিতে আবেদন জমা পড়েছে।
এদিকে বাদ পড়া ১০টি দল হলো- নাগরিক ঐক্য, এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি), গণঅধিকার পরিষদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ হিউম্যানিস্ট পার্টি (বিএসইচপি), ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টি (বিএমজিপি), বাংলাদেশ পিপলস পার্টি (বিপিপি), বাংলাদেশ সনাতন পার্টি, বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডিপি)।