এবার নিঃসঙ্গতা কাটাতে কথা বলতে চাইছিলেন তিনি। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে গ্রেফতার হতে হল এক নারীকে। কেন ঘটল এরকম? নিঃসঙ্গতা কাটাতে আসলে জরুরি হটলাইন নম্বরে ফোন করে দিয়েছিলেন তিনি। এই অপরাধে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই ঘটনাটি ঘটেছে জাপানে। ওই নারীর নাম হিরোকো হাতাগামি।
জাপানের চিবা প্রদেশের মাতসুদো শহরের বাসিন্দা বছর পঞ্চাশের ওই নারী। জানা যায়, নিঃসঙ্গতা কাটাতে মোট ২ হাজার ৭৬১ বার পুলিশের জরুরি নম্বরে ফোন করেন তিনি। তবে এক টানা নয়। এই ফোনগুলো তিনি করেছিলেন গত প্রায় ৩ বছর ধরে! জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের ২৫ মে, এই দুই বছর নয় মাসের মধ্যে হাতাগামি কলগুলো করেন।
এই নম্বরে সাধারণত অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা পেতে ফোন করেন নাগরিকেরা। এদিকে হাতাগামির ফোনকল পেয়ে পুলিশ তার বাড়িতে পৌঁছলেই তিনি সেই পরিষেবা প্রত্যাখ্যান করতেন। শেষমেশ অপরাধ স্বীকার করেন হাতাগামি। তাকে গ্রেফতারও করা হয়।
এদিকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পরে অবশ্য খুব একটা হতাশ দেখায়নি হাতাগামিকে। তদন্তকারীদের তিনি জানিয়েছেন, আমি একাকী ছিলাম, নিঃসঙ্গ লাগছিল। চেয়েছিলাম কেউ আমার কথা শুনুক, আমার প্রতি মনোযোগ দিক! পুলিশ তার সংকটটা বুঝলেও তাকে অপরাধী সাব্যস্ত না করে পারেনি।
জাপানের চিবা প্রদেশের মাতসুদো শহরের বাসিন্দা বছর পঞ্চাশের ওই নারী। জানা যায়, নিঃসঙ্গতা কাটাতে মোট ২ হাজার ৭৬১ বার পুলিশের জরুরি নম্বরে ফোন করেন তিনি। তবে এক টানা নয়। এই ফোনগুলো তিনি করেছিলেন গত প্রায় ৩ বছর ধরে! জানা গিয়েছে, ২০২০ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের ২৫ মে, এই দুই বছর নয় মাসের মধ্যে হাতাগামি কলগুলো করেন।
এই নম্বরে সাধারণত অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা পেতে ফোন করেন নাগরিকেরা। এদিকে হাতাগামির ফোনকল পেয়ে পুলিশ তার বাড়িতে পৌঁছলেই তিনি সেই পরিষেবা প্রত্যাখ্যান করতেন। শেষমেশ অপরাধ স্বীকার করেন হাতাগামি। তাকে গ্রেফতারও করা হয়।
এদিকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পরে অবশ্য খুব একটা হতাশ দেখায়নি হাতাগামিকে। তদন্তকারীদের তিনি জানিয়েছেন, আমি একাকী ছিলাম, নিঃসঙ্গ লাগছিল। চেয়েছিলাম কেউ আমার কথা শুনুক, আমার প্রতি মনোযোগ দিক! পুলিশ তার সংকটটা বুঝলেও তাকে অপরাধী সাব্যস্ত না করে পারেনি।