ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে আবারও তিন বছরের জন্য নিয়োগ পেয়েছেন তাকসিম এ খান। এটি তার সপ্তম নিয়োগ। তিনি গত ১৩ বছর ধরে সফলতার সঙ্গে ঢাকা ওয়াসার এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
সোমবার (২৪ জুলাই) দুপুরে ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, সপ্তমবারের মতো তাকসিম এ খানের নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একটা সময়ে রাজধানীবাসীর পানির হাহাকার ছিলো নিত্য দিনের ঘটনা। তবে ওয়াসা প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার পরে সেই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। রাজধানী জুড়ে পানির আধুনিক সংযোগসহ আমূল পরিবর্তন এসেছে ওয়াসার সেবায়। পাশাপাশি পয়ঃশোধনাগার পুন:নির্মাণ ও সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তার সময়ে।
তাকসিম এ খানের সময়ে রাজধানীতে বসবাস করা শ্রমজীবী ও সল্প আয়ের মানুষকে বৈধভাবে পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত কয়েক বছরে বৈধভাবে রাজধানীর ৩০০ বস্তিতে ৬৩ হাজার ৬১৮ পরিবারকে পানি সরবরাহ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
বর্তমান প্রতিষ্ঠান প্রধানের নেতৃত্বে লসের খাতা বন্ধ করে লাভের মুখ দেখেছে ঢাকা ওয়াসা। এক সময়ে ঢাকা ওয়াসার উৎপাদিত পানির শতকরা ৪০ শতাংশ সিস্টেম লস হিসেবে ধরা হলেও সেটি কমে মাত্র ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। এর মূল কারণ ‘ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (ডিডব্লিএসএনআইপি)। এই প্রকল্পের ফলে পানির গতি প্রবাহ ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন এসেছে। পানি সরবরাহের জন্য বসানো হয়েছে আধুনিক পাইপ লাইন। ফলে সিস্টেম লস কমিয়ে আয়ের পথে হাঁটছে ঢাকা ওয়াসা।
রাজধানীর কয়েক কোটি মানুষের প্রতিদিনের পানির চাহিদা ২৬০ কোটি লিটার। এই চাহিদা মেটাতে ঢাকা ওয়াসা সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ও পদ্মা (জশলদিয়া) পানি শোধনাগার স্থাপন করেছে। মোট চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা এখন ২৭০ কোটি লিটার পানি উৎপাদন করছে।
পাশাপাশি রাজধানীবাসীর পয়ঃপরিশোধন করে পরিবেশ উপযোগী করতে প্রকল্প নিয়েছে ঢাকা ওয়াসা। যার একটি দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। দেশে এটাই প্রথম এ ধরনের সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট।
প্রতিদিন ৫০ মিলিয়ন লিটার পয়ঃশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম একক পয়ঃশোধন কেন্দ্র (এসটিপি) এটি। যা রাজধানীর আশপাশের নদীগুলোকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করবে। নদীগুলোকে বাঁচাতে এটি একটি যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত বলছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।
সোমবার (২৪ জুলাই) দুপুরে ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, সপ্তমবারের মতো তাকসিম এ খানের নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একটা সময়ে রাজধানীবাসীর পানির হাহাকার ছিলো নিত্য দিনের ঘটনা। তবে ওয়াসা প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার পরে সেই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। রাজধানী জুড়ে পানির আধুনিক সংযোগসহ আমূল পরিবর্তন এসেছে ওয়াসার সেবায়। পাশাপাশি পয়ঃশোধনাগার পুন:নির্মাণ ও সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তার সময়ে।
তাকসিম এ খানের সময়ে রাজধানীতে বসবাস করা শ্রমজীবী ও সল্প আয়ের মানুষকে বৈধভাবে পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। গত কয়েক বছরে বৈধভাবে রাজধানীর ৩০০ বস্তিতে ৬৩ হাজার ৬১৮ পরিবারকে পানি সরবরাহ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
বর্তমান প্রতিষ্ঠান প্রধানের নেতৃত্বে লসের খাতা বন্ধ করে লাভের মুখ দেখেছে ঢাকা ওয়াসা। এক সময়ে ঢাকা ওয়াসার উৎপাদিত পানির শতকরা ৪০ শতাংশ সিস্টেম লস হিসেবে ধরা হলেও সেটি কমে মাত্র ১০ শতাংশে নেমে এসেছে। এর মূল কারণ ‘ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই নেটওয়ার্ক ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (ডিডব্লিএসএনআইপি)। এই প্রকল্পের ফলে পানির গতি প্রবাহ ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন এসেছে। পানি সরবরাহের জন্য বসানো হয়েছে আধুনিক পাইপ লাইন। ফলে সিস্টেম লস কমিয়ে আয়ের পথে হাঁটছে ঢাকা ওয়াসা।
রাজধানীর কয়েক কোটি মানুষের প্রতিদিনের পানির চাহিদা ২৬০ কোটি লিটার। এই চাহিদা মেটাতে ঢাকা ওয়াসা সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার ও পদ্মা (জশলদিয়া) পানি শোধনাগার স্থাপন করেছে। মোট চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা এখন ২৭০ কোটি লিটার পানি উৎপাদন করছে।
পাশাপাশি রাজধানীবাসীর পয়ঃপরিশোধন করে পরিবেশ উপযোগী করতে প্রকল্প নিয়েছে ঢাকা ওয়াসা। যার একটি দাশেরকান্দি পয়ঃশোধনাগার ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। দেশে এটাই প্রথম এ ধরনের সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট।
প্রতিদিন ৫০ মিলিয়ন লিটার পয়ঃশোধন ক্ষমতাসম্পন্ন দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম একক পয়ঃশোধন কেন্দ্র (এসটিপি) এটি। যা রাজধানীর আশপাশের নদীগুলোকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করবে। নদীগুলোকে বাঁচাতে এটি একটি যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত বলছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।