নাটোর সদর উপজেলায় মিঠুন আলী নামে এক যুবলীগ নেতার কবজি বিচ্ছিন্ন করার ঘটনা ঘটেছে। রবিবার (১৩ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে শহরের বলারিপাড়া এলাকায় মিঠুন আলী ও তার সঙ্গীদের ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটে।
মিঠুন আলী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। তাকে ঢাকার লালমাটিয়ায় সিটি হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে।
নাটোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আকরামুল ইসলাম জানান, রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শহরের বলারিপাড়া এলাকা দিয়ে যাচ্ছিলেন মিঠুন আলী ও তার সঙ্গীরা। হঠাৎ রাস্তার পাশের ঝোপ-ঝাড়ের আড়াল থেকে ২০-২৫ জন যুবক বের হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা মরিচের গুঁড়ামিশিত পানি মিঠুনদের চোখে নিক্ষেপ করে। এরপর অতর্কিত হামলা চালায়। একপর্যায়ে মিঠুনকে মাটিতে ফেলে তার ডান হাতের কবজি কেটে নেয়। আহতদের সদর হাসপাতালে ভর্তি করার পর ওই রাতেই মিঠুকে ঢাকায় পাঠানো হয়। তাকে ঢাকার লালমাটিয়ায় সিটি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
তিনি ভুক্তভোগীদের বরাতে জানান, আহত সবাই সদর আসনের এমপি শফিকুল ইসলাম শিমুলের অনুসারী। আর হামলাকারীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজানের অনুসারী।
আকরামুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পর পরই হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে শহরে বিক্ষোভ মিছিল হয়। অথচ ঘটনার ১২ ঘণ্টা পার হলেও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এ ঘটনায় শফিকুল ইসলাম শিমুলের অনুসারীরা সোমবার বিকালে শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।’
জেলা যুবলীগের সভাপতি বাশিরুর রহমান খান চৌধুরী এহিয়ার বলেন, ‘দোষী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হোক।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান বলেন, ‘আমি জেলা আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি, আমি কোনও গ্রুপ করি না। আমি চাই পুলিশ-প্রশাসন সঠিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
নাটোর সদর থানার ওসি নাছিম আহম্মেদ বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো কেউ মামলা করেনি।’
মিঠুন আলী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। তাকে ঢাকার লালমাটিয়ায় সিটি হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে।
নাটোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আকরামুল ইসলাম জানান, রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শহরের বলারিপাড়া এলাকা দিয়ে যাচ্ছিলেন মিঠুন আলী ও তার সঙ্গীরা। হঠাৎ রাস্তার পাশের ঝোপ-ঝাড়ের আড়াল থেকে ২০-২৫ জন যুবক বের হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা মরিচের গুঁড়ামিশিত পানি মিঠুনদের চোখে নিক্ষেপ করে। এরপর অতর্কিত হামলা চালায়। একপর্যায়ে মিঠুনকে মাটিতে ফেলে তার ডান হাতের কবজি কেটে নেয়। আহতদের সদর হাসপাতালে ভর্তি করার পর ওই রাতেই মিঠুকে ঢাকায় পাঠানো হয়। তাকে ঢাকার লালমাটিয়ায় সিটি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
তিনি ভুক্তভোগীদের বরাতে জানান, আহত সবাই সদর আসনের এমপি শফিকুল ইসলাম শিমুলের অনুসারী। আর হামলাকারীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজানের অনুসারী।
আকরামুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পর পরই হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে শহরে বিক্ষোভ মিছিল হয়। অথচ ঘটনার ১২ ঘণ্টা পার হলেও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এ ঘটনায় শফিকুল ইসলাম শিমুলের অনুসারীরা সোমবার বিকালে শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।’
জেলা যুবলীগের সভাপতি বাশিরুর রহমান খান চৌধুরী এহিয়ার বলেন, ‘দোষী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হোক।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান বলেন, ‘আমি জেলা আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি, আমি কোনও গ্রুপ করি না। আমি চাই পুলিশ-প্রশাসন সঠিক তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’
নাটোর সদর থানার ওসি নাছিম আহম্মেদ বলেন, ‘এ ঘটনায় এখনো কেউ মামলা করেনি।’