তানজীন মাহমুদ (তনু): রাজধানীতে রিকশা ছিনতাই চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় মিরপুর মডেল থানার টেকনিক্যাল এলাকা এবং মোহাম্মদপুর থানার ঢাকা উদ্যান এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি রিকশা উদ্ধার করা হয়। তারা রিকশা ভাড়া করে পরে সে রিকশা নিয়েই কৌশলে পালিয়ে যায় তারা!
মিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহসীন জানান গ্রেফতার তিনজন হলেন, ফরিদ হোসেন (৩৫), আলফাজ (২৮) এবং মোহাম্মদ হোসেন (৪০)।
গ্রেফতার তিনজনই ঢাকার রিকশা ছিনতাই চক্রের সদস্য। এর মধ্যে ফরিদ মূল হোতা। সে নিজেও রিকশা চালক ছিল। পাঁচ বছর আগে প্রথম রিকশা ছিনতাই করে সে। পরে নিজেই গ্রুপ করে ছিনতাই করা শুরু করে সে। ছিনতাইয়ের সুবিধার্থে তারা একটি মোটরসাইকেলও কিনে। এই মোটরসাইকেল চড়ে তারা টার্গেট ঠিক করে। অপেক্ষাকৃত বয়স্ক লোকদেরই তারা টার্গেট করে। তাদের মধ্যে দুইজন সেই রিকশা চালকের কাছে যায়। এরপর কিছু মালামাল নির্দিষ্ট গন্তব্যে নেওয়ার জন্য ভাড়া করে। মালামাল তোলার সময় যখন চালক একটু অন্যমনস্ক হয় কিংবা কিছু দূরে যায় তখন সে দুইজন রিকশা নিয়ে পালিয়ে যায়। চালক এসে রিকশা খুঁজলে তখন মোটরসাইকেলে বসা অপরজন এসে তাকে উল্টো রাস্তা দেখিয়ে দেয়।
গত ১৫ জুলাই তাদের দুইজন দক্ষিণ পীরেরবাগ থেকে মিরপুর যাওয়ার কথা বলে রিকশা ভাড়া করে। পরে রিকশা কিছুদূর যাওয়ার পর মোটরসাইকেল আরোহীসহ এসে তাকে মালামাল এই শোরুমের বলে আলাদা স্থানে নিয়ে যায়। এরপর প্রথমে ছুরি দেখিয়ে ভয় দেখায়, পরে মারধর করে সেই রিকশা ছিনতাই করে পালিয়ে যায়।
আজ এ ব্যাপারে মামলা হলে সকালে টেকনিক্যাল এলাকা থেকে ফরিদ ও আলফাজকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যে মোহাম্মদপুর থানার ঢাকা উদ্যান থেকে গ্রেফতার করা হয় হোসেনকে। উদ্ধার করা হয় ছিনতাই করা রিকশাটি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ পর্যন্ত শতাধিক রিকশা চুরির কথা স্বীকার করেছে ফরিদ। তার বিরুদ্ধে এ সংক্রান্ত বিভিন্ন থানায় ৪ টি মামলা রয়েছে।
মিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহসীন জানান গ্রেফতার তিনজন হলেন, ফরিদ হোসেন (৩৫), আলফাজ (২৮) এবং মোহাম্মদ হোসেন (৪০)।
গ্রেফতার তিনজনই ঢাকার রিকশা ছিনতাই চক্রের সদস্য। এর মধ্যে ফরিদ মূল হোতা। সে নিজেও রিকশা চালক ছিল। পাঁচ বছর আগে প্রথম রিকশা ছিনতাই করে সে। পরে নিজেই গ্রুপ করে ছিনতাই করা শুরু করে সে। ছিনতাইয়ের সুবিধার্থে তারা একটি মোটরসাইকেলও কিনে। এই মোটরসাইকেল চড়ে তারা টার্গেট ঠিক করে। অপেক্ষাকৃত বয়স্ক লোকদেরই তারা টার্গেট করে। তাদের মধ্যে দুইজন সেই রিকশা চালকের কাছে যায়। এরপর কিছু মালামাল নির্দিষ্ট গন্তব্যে নেওয়ার জন্য ভাড়া করে। মালামাল তোলার সময় যখন চালক একটু অন্যমনস্ক হয় কিংবা কিছু দূরে যায় তখন সে দুইজন রিকশা নিয়ে পালিয়ে যায়। চালক এসে রিকশা খুঁজলে তখন মোটরসাইকেলে বসা অপরজন এসে তাকে উল্টো রাস্তা দেখিয়ে দেয়।
গত ১৫ জুলাই তাদের দুইজন দক্ষিণ পীরেরবাগ থেকে মিরপুর যাওয়ার কথা বলে রিকশা ভাড়া করে। পরে রিকশা কিছুদূর যাওয়ার পর মোটরসাইকেল আরোহীসহ এসে তাকে মালামাল এই শোরুমের বলে আলাদা স্থানে নিয়ে যায়। এরপর প্রথমে ছুরি দেখিয়ে ভয় দেখায়, পরে মারধর করে সেই রিকশা ছিনতাই করে পালিয়ে যায়।
আজ এ ব্যাপারে মামলা হলে সকালে টেকনিক্যাল এলাকা থেকে ফরিদ ও আলফাজকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যে মোহাম্মদপুর থানার ঢাকা উদ্যান থেকে গ্রেফতার করা হয় হোসেনকে। উদ্ধার করা হয় ছিনতাই করা রিকশাটি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ পর্যন্ত শতাধিক রিকশা চুরির কথা স্বীকার করেছে ফরিদ। তার বিরুদ্ধে এ সংক্রান্ত বিভিন্ন থানায় ৪ টি মামলা রয়েছে।