নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নির্বাচন প্রসঙ্গে আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ দেশের সংবিধানের বাইরে কোনো কথা বলেনি। রোববার (২৩ জুলাই) দুপুরে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ঈদ পুনর্মিলন ও নবীন বরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। আমাদের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক রয়েছে। আমেরিকা আমাদের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী। ইউরোপীয় ইউনিয়নও তেমনই। একসঙ্গে থাকতে গেলে অনেকে অনেক ধরনের কথাবার্তা বলবে। কিন্তু সংবিধান যা বলে আমরা সেভাবেই চলব। যতই ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা আমেরিকা আসুক তারা সংবিধানের বাইরে কথা বলেনি।
বিএনপির আন্দোলন নিয়ে তিনি বলেন, তাদের আন্দোলনের কথা ১৫ বছর ধরে শুনছি। এর মধ্যে তিনটা নির্বাচন হয়েছে। এ ধরনের আন্দোলনের কোনো ফলাফল আমরা পাচ্ছি না। কারণটা হচ্ছে বিএনপি যে অপরাধগুলো করেছে সেগুলো সবার মনে আছে। কাজেই তারা যতই মায়াকান্না করুক না কেন জনগণ এতে সাড়া দিচ্ছে না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাজনীতির মঞ্চ থেকে অনেক কথা হবে। জনগণ এসব গ্রহণ করছে কিনা সেটিই হচ্ছে বড় কথা। আমরা দেখতে পাচ্ছি জনগণ সংবিধানের ধারাবাহিকতায় বিশ্বাস করে। কারণ, জনগণ এর সুফল পাচ্ছে। অতীতে অনেক শিক্ষা হয়েছে। আমরা এখন এগিয়ে যেতে চাই। রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে অনেক কথা হবে। তবে সেই কথায় সরকার এবং জনগণের দৃষ্টি নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. ফয়জার রহমানের সভাপতিত্বে এসময় সাবেক রাষ্ট্রদূত ড. সাইদুর রহমান খান, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান, মহাসচিব একেএম কামরুজ্জামান খান, নির্বাহী পরিচালক শামীম আহসান পারভেজ ও প্রধান স্থপতি প্যাট্রিক ডি রোজারিও ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। আমাদের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক রয়েছে। আমেরিকা আমাদের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী। ইউরোপীয় ইউনিয়নও তেমনই। একসঙ্গে থাকতে গেলে অনেকে অনেক ধরনের কথাবার্তা বলবে। কিন্তু সংবিধান যা বলে আমরা সেভাবেই চলব। যতই ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা আমেরিকা আসুক তারা সংবিধানের বাইরে কথা বলেনি।
বিএনপির আন্দোলন নিয়ে তিনি বলেন, তাদের আন্দোলনের কথা ১৫ বছর ধরে শুনছি। এর মধ্যে তিনটা নির্বাচন হয়েছে। এ ধরনের আন্দোলনের কোনো ফলাফল আমরা পাচ্ছি না। কারণটা হচ্ছে বিএনপি যে অপরাধগুলো করেছে সেগুলো সবার মনে আছে। কাজেই তারা যতই মায়াকান্না করুক না কেন জনগণ এতে সাড়া দিচ্ছে না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাজনীতির মঞ্চ থেকে অনেক কথা হবে। জনগণ এসব গ্রহণ করছে কিনা সেটিই হচ্ছে বড় কথা। আমরা দেখতে পাচ্ছি জনগণ সংবিধানের ধারাবাহিকতায় বিশ্বাস করে। কারণ, জনগণ এর সুফল পাচ্ছে। অতীতে অনেক শিক্ষা হয়েছে। আমরা এখন এগিয়ে যেতে চাই। রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে অনেক কথা হবে। তবে সেই কথায় সরকার এবং জনগণের দৃষ্টি নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. ফয়জার রহমানের সভাপতিত্বে এসময় সাবেক রাষ্ট্রদূত ড. সাইদুর রহমান খান, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান, মহাসচিব একেএম কামরুজ্জামান খান, নির্বাহী পরিচালক শামীম আহসান পারভেজ ও প্রধান স্থপতি প্যাট্রিক ডি রোজারিও ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বক্তব্য রাখেন।