এবার ঘরের মাঠে বিশ্বকাপে ভারতই সবচেয়ে চাপে থাকবে বলে মনে করেন সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার হারশেল গিবস। তার মতে, উপমহাদেশের মাটিতে খেলার ভালো অভিজ্ঞতা থাকায় সব দেশের জন্যই এবারের বিশ্বকাপ থাকবে উন্মুক্ত। গিবসের দাবি, ফাইনালে উঠলেই ‘চোকার্স’ তকমা ঘুচিয়ে বিশ্বকাপ জিতবে দক্ষিণ আফ্রিকা। টাইমস নাউ নিজের খবর। ভারতের সবশেষ বিশ্বকাপ জয়ের পর পেরিয়েছে এক যুগ।
ঘরের মাঠে ২০১১ সালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শেষবার বিশ্বকাপ ট্রফি জিতেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনীর দল। ১২ বছর পর আবারও ভারতের ঘরের মাঠে বসতে যাচ্ছে বিশ্বকাপের আসর। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক তারকা ব্যাটার এবং বর্তমানে জিম আফ্রো টি-টেন লিগে জোবার্গ বাফেলোস ফ্র্যাঞ্চাইজির কোচ হারশেল গিবস অবশ্য মনে করেন, ঘরের মাটিতে চাপটা বেশি থাকবে ভারতের উপরেই।
তিনি বলেছেন, ভারতই সবচেয়ে বেশি চাপে থাকবে। ওদের অনেক বড় বড় খেলোয়াড় আছে, যারা চাপের মুখে সত্যিই খুব ভালো খেলে। তবে আমি বলবো, এবারের বিশ্বকাপটা পুরোপুরি উন্মুক্ত। উপমহাদেশের কন্ডিশনে নিয়মিত খেলা দলের তো অভাব নেই। আমি মনে করি রোমাঞ্চকর একটি টুর্নামেন্ট হবে।
বিশ্বকাপের মতো আসরে বাড়তি চাপ যে থাকে তা বেশ ভালো করেই জানেন গিবস। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের তালিকায় তার দল দক্ষিণ আফ্রিকার নাম যে এখনও ওঠেনি, সেটির সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে দেখা হয় ওই চাপের মুখে ভেঙে পড়াকেই। ‘চোকার্স’ তকমাটা দলের সাথে জড়িয়ে গেছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে গিবস মনে করেন, একবার ফাইনালে উঠতে পারলেই হয়তো বদলে যেত সবকিছু।
তিনি বলেছেন, আমি সব সময়ই বলে এসেছি আমাদের দরকার ছিল ফাইনালে ওঠা। সেমিফাইনালের কথা ভুলে যান, আমাদের ফাইনালে জায়গা করে নিতে হবে। আমরা যেদিন ফাইনালে উঠতে পারবো, সেদিনই হয়তো বিশ্বকাপ জেতা হবে।
ঘরের মাঠে ২০১১ সালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শেষবার বিশ্বকাপ ট্রফি জিতেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনীর দল। ১২ বছর পর আবারও ভারতের ঘরের মাঠে বসতে যাচ্ছে বিশ্বকাপের আসর। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক তারকা ব্যাটার এবং বর্তমানে জিম আফ্রো টি-টেন লিগে জোবার্গ বাফেলোস ফ্র্যাঞ্চাইজির কোচ হারশেল গিবস অবশ্য মনে করেন, ঘরের মাটিতে চাপটা বেশি থাকবে ভারতের উপরেই।
তিনি বলেছেন, ভারতই সবচেয়ে বেশি চাপে থাকবে। ওদের অনেক বড় বড় খেলোয়াড় আছে, যারা চাপের মুখে সত্যিই খুব ভালো খেলে। তবে আমি বলবো, এবারের বিশ্বকাপটা পুরোপুরি উন্মুক্ত। উপমহাদেশের কন্ডিশনে নিয়মিত খেলা দলের তো অভাব নেই। আমি মনে করি রোমাঞ্চকর একটি টুর্নামেন্ট হবে।
বিশ্বকাপের মতো আসরে বাড়তি চাপ যে থাকে তা বেশ ভালো করেই জানেন গিবস। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের তালিকায় তার দল দক্ষিণ আফ্রিকার নাম যে এখনও ওঠেনি, সেটির সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে দেখা হয় ওই চাপের মুখে ভেঙে পড়াকেই। ‘চোকার্স’ তকমাটা দলের সাথে জড়িয়ে গেছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে গিবস মনে করেন, একবার ফাইনালে উঠতে পারলেই হয়তো বদলে যেত সবকিছু।
তিনি বলেছেন, আমি সব সময়ই বলে এসেছি আমাদের দরকার ছিল ফাইনালে ওঠা। সেমিফাইনালের কথা ভুলে যান, আমাদের ফাইনালে জায়গা করে নিতে হবে। আমরা যেদিন ফাইনালে উঠতে পারবো, সেদিনই হয়তো বিশ্বকাপ জেতা হবে।