শুরু হলো হিজরি নববর্ষ, ১৪৪৫। আগামী ২৯ জুলাই সারা দেশে পবিত্র আশুরা উদযাপিত হবে। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হিজরতের ঘটনাকে কেন্দ্র করেই হিজরি সনের শুভসূচনা হয়েছিল। তাই মুসলমান ও আরব বিশ্বে হিজরি নববর্ষ সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যে দাপ্তরিক কাজকর্ম হয় আরবি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে।
এ মহান মাসকে ঘিরে বিশেষ কিছু আমল করতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট করেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি লেখেন, ‘খুব নিঃশব্দে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছে আরো একটি নতুন বছর-১৪৪৫ হিজরি সন।’
শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, ‘নিঃশব্দে বললাম, কারণ, কোনো এক অদ্ভুত কারণে অন্যান্য নববর্ষের মতো হিজরি নববর্ষ এদেশের মিডিয়ার মনোযোগ পায় না। অথচ এই পঞ্জিকার সাথে এদেশের কোটি কোটি মুসলমানের ছোট-বড় ইবাদত ও উৎসবের তারিখ জড়িয়ে আছে।’
তিনি বলেন, ‘তারপরও সচেতন মুসলিম সমাজ তাৎপর্যপূর্ণ এই পঞ্জিকার খবর রাখেন, এর ভালোবাসা হৃদয়ে ধারণ করেন, আলহামদুলিল্লাহ। ’
আহমাদুল্লাহ বলেন, ‘হিজরি নববর্ষ শুরু হলেই আমাদের মনে পড়ে রাসুল (স.)-এর হিজরতের স্মৃতি। রাসুল (স.) যখন মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন, সঙ্গে ছিলেন একজন মুসলিম। আর যখন তিনি মদিনা থেকে মক্কায় ফিরে আসেন, তখন তার সঙ্গী দশ হাজার মুসলমান।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ থেকে শিক্ষা পাই-ছেড়ে যাওয়া মানেই হেরে যাওয়া নয়। কিছু কিছু হারের মাঝে লুকিয়ে থাকে বিজয়ের আলোকচ্ছটা।’
হিজরতের শাব্দিক অর্থ ত্যাগ করা। নতুন বছর এসেছে। হিজরি নতুন বছরে আমাদের প্রতিজ্ঞা হোক-অন্তত পাঁচটি বদঅভ্যাস অথবা গুনাহকে আজীবনের জন্য ত্যাগ করব। তবেই নতুন বছরের আগমন কিছুটা হলেও সার্থক হবে।
হিজরি পঞ্জিকার প্রথম মাস মহররম। এটি কোরআন-বর্ণিত সম্মানিত চারটি মাসেরও একটি। হাদিসে মহররমকে আল্লাহর মাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং রমজানের পরে এই মাসের সিয়ামকে সবচেয়ে বেশি ফজীলতপূর্ণ আখ্যা দেয়া হয়েছে।
তাই, এই মাসে অধিক পরিমাণে নফল সিয়ামের প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত।
আল্লাহ আমাদের নতুন বছরকে বরকতময় করুন, সকল অনিষ্টকে দূর করে দিন। উত্তম গুণাবলি অর্জন এবং দোষত্রুটি বর্জনের ভেতর দিয়ে শুরু হোক আমাদের নতুন বছরের অভিযাত্রা।
এ মহান মাসকে ঘিরে বিশেষ কিছু আমল করতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট করেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি লেখেন, ‘খুব নিঃশব্দে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছে আরো একটি নতুন বছর-১৪৪৫ হিজরি সন।’
শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, ‘নিঃশব্দে বললাম, কারণ, কোনো এক অদ্ভুত কারণে অন্যান্য নববর্ষের মতো হিজরি নববর্ষ এদেশের মিডিয়ার মনোযোগ পায় না। অথচ এই পঞ্জিকার সাথে এদেশের কোটি কোটি মুসলমানের ছোট-বড় ইবাদত ও উৎসবের তারিখ জড়িয়ে আছে।’
তিনি বলেন, ‘তারপরও সচেতন মুসলিম সমাজ তাৎপর্যপূর্ণ এই পঞ্জিকার খবর রাখেন, এর ভালোবাসা হৃদয়ে ধারণ করেন, আলহামদুলিল্লাহ। ’
আহমাদুল্লাহ বলেন, ‘হিজরি নববর্ষ শুরু হলেই আমাদের মনে পড়ে রাসুল (স.)-এর হিজরতের স্মৃতি। রাসুল (স.) যখন মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন, সঙ্গে ছিলেন একজন মুসলিম। আর যখন তিনি মদিনা থেকে মক্কায় ফিরে আসেন, তখন তার সঙ্গী দশ হাজার মুসলমান।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ থেকে শিক্ষা পাই-ছেড়ে যাওয়া মানেই হেরে যাওয়া নয়। কিছু কিছু হারের মাঝে লুকিয়ে থাকে বিজয়ের আলোকচ্ছটা।’
হিজরতের শাব্দিক অর্থ ত্যাগ করা। নতুন বছর এসেছে। হিজরি নতুন বছরে আমাদের প্রতিজ্ঞা হোক-অন্তত পাঁচটি বদঅভ্যাস অথবা গুনাহকে আজীবনের জন্য ত্যাগ করব। তবেই নতুন বছরের আগমন কিছুটা হলেও সার্থক হবে।
হিজরি পঞ্জিকার প্রথম মাস মহররম। এটি কোরআন-বর্ণিত সম্মানিত চারটি মাসেরও একটি। হাদিসে মহররমকে আল্লাহর মাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং রমজানের পরে এই মাসের সিয়ামকে সবচেয়ে বেশি ফজীলতপূর্ণ আখ্যা দেয়া হয়েছে।
তাই, এই মাসে অধিক পরিমাণে নফল সিয়ামের প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত।
আল্লাহ আমাদের নতুন বছরকে বরকতময় করুন, সকল অনিষ্টকে দূর করে দিন। উত্তম গুণাবলি অর্জন এবং দোষত্রুটি বর্জনের ভেতর দিয়ে শুরু হোক আমাদের নতুন বছরের অভিযাত্রা।