আজ সকালে ঝালকাঠি সদরে একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে অন্তত ১৭ জন নিহত হয়েছেন। জীবিত ২৩ জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। উদ্ধার যাত্রীদের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, বাসটি একটি ইজিবাইককে সাইড দিতে গেলে ভয়াবহ এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এর আগে আজ শনিবার (২২ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার ছত্রকান্দা এলাকায় ইউপি ভবনের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন সরকার বলেন, দুপুর ১২টার দিকে ডুবন্ত বাসটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে নিহত যাত্রীদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া থেকে ৬০ জন যাত্রী নিয়ে বরিশালের দিকে যাচ্ছিল যাত্রীবাহী বাস বাশার স্মৃতি পরিবহন। ঝালকাঠি সদর উপজেলার ছত্রকান্দা এলাকায় পৌঁছালে ইউপি ভবনের সামনের মোড় ঘুরতেই একটি ইজিবাইকে সাইড দিতে গিয়ে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে যায়।
তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা উদ্ধারের চেষ্টা চালান। পরে ফায়ারসার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। প্রথমে ১৩ জন ও পরে আরও চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার জীবিত ২৩ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এদিকে সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক বৈশাখী বড়াল নিহত ও আহতদের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। ওসি নাসির উদ্দিন সরকার বলেন, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত ২৩ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যেও মুমূর্ষু কয়েকজনকে দেখা গেছে।
এর আগে আজ শনিবার (২২ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সদর উপজেলার ছত্রকান্দা এলাকায় ইউপি ভবনের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন সরকার বলেন, দুপুর ১২টার দিকে ডুবন্ত বাসটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে নিহত যাত্রীদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া থেকে ৬০ জন যাত্রী নিয়ে বরিশালের দিকে যাচ্ছিল যাত্রীবাহী বাস বাশার স্মৃতি পরিবহন। ঝালকাঠি সদর উপজেলার ছত্রকান্দা এলাকায় পৌঁছালে ইউপি ভবনের সামনের মোড় ঘুরতেই একটি ইজিবাইকে সাইড দিতে গিয়ে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে যায়।
তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা উদ্ধারের চেষ্টা চালান। পরে ফায়ারসার্ভিস ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। প্রথমে ১৩ জন ও পরে আরও চারজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার জীবিত ২৩ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এদিকে সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক বৈশাখী বড়াল নিহত ও আহতদের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। ওসি নাসির উদ্দিন সরকার বলেন, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহত ২৩ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যেও মুমূর্ষু কয়েকজনকে দেখা গেছে।