প্রায় সময়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রলের শিকার হন তারকারা। সামান্য পান থেকে চুন খসলেই যেন ঝড় উঠে যায় নেটমাধ্যমে। রীতিমতো কটাক্ষ করতে শুরু করেন নেটিজেনরা। তবে এই ব্যাপারটা খুব একটা ভাবায় না দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলাকে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের একটি পডকাস্টে এ বিষয়ে মুখ খুলেছেন এই অভিনেত্রী।
এ সময় মিথিলা বলেন, আগে একটা সময় ছিল যখন এই ব্যাপারগুলো নিয়ে অনেক ভাবতাম। কিন্তু বিষয়গুলো এখন আর আমাকে ভাবায় না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা আমাকে না চিনেই মন্তব্য করছেন, তারা আসলে কারা সেটা আগে জানতে হবে। যারা নোংরা কথা বলেন, এরা মানুষ, অটোবটস নাকি রোবট সেটাও কিন্তু আমি জানি না।
অভিনেত্রী আরও বলেন, যারা আমাকে ট্রল করেন, তারা আমাকে কাছ থেকে দেখেনি। পারসোনালি আমার সঙ্গে তাদের কোনো চেনাজানাও নেই। এরা বাইরে থেকে একটা পরিস্থিতি দেখে এরপর নিজের মতো করে একটি কল্পনা ও দৃষ্টিভঙ্গি দাঁড় করায় যে, মিথিলা এরকম অথবা মিথিলা ওইরকম। এটা তাদের ভাবনার বহিঃপ্রকাশ।
মিথিলা জানান, মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে সব সময় নিজের ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। যেমন ধরুন, আমি আরেকটা মানুষকে কীভাবে দেখি সেটায় আমার চিন্তাভাবনা আর আমার পারসোনালিটির রিফ্লেকশন ঘটে। তাই আমি বলব, এই যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এতো ট্রলিং, গালিগালাজ, নোংরা কথা বলেন যারা, এসব আসলে তাদের পারসোনালিটির রিফ্লেকশন। এখানে আমার কোনো দায়বদ্ধতা নেই। কারণ, আমরা কেউ কাউকে চিনি না।
তিনি আরও বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজ করার জন্য আমার আলাদা লোক আছে। তাই এসব আর আমাকে দেখতে হয় না। ফলে বাজে মন্তব্য এখন আমার ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না।
এ সময় মিথিলা বলেন, আগে একটা সময় ছিল যখন এই ব্যাপারগুলো নিয়ে অনেক ভাবতাম। কিন্তু বিষয়গুলো এখন আর আমাকে ভাবায় না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা আমাকে না চিনেই মন্তব্য করছেন, তারা আসলে কারা সেটা আগে জানতে হবে। যারা নোংরা কথা বলেন, এরা মানুষ, অটোবটস নাকি রোবট সেটাও কিন্তু আমি জানি না।
অভিনেত্রী আরও বলেন, যারা আমাকে ট্রল করেন, তারা আমাকে কাছ থেকে দেখেনি। পারসোনালি আমার সঙ্গে তাদের কোনো চেনাজানাও নেই। এরা বাইরে থেকে একটা পরিস্থিতি দেখে এরপর নিজের মতো করে একটি কল্পনা ও দৃষ্টিভঙ্গি দাঁড় করায় যে, মিথিলা এরকম অথবা মিথিলা ওইরকম। এটা তাদের ভাবনার বহিঃপ্রকাশ।
মিথিলা জানান, মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে সব সময় নিজের ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। যেমন ধরুন, আমি আরেকটা মানুষকে কীভাবে দেখি সেটায় আমার চিন্তাভাবনা আর আমার পারসোনালিটির রিফ্লেকশন ঘটে। তাই আমি বলব, এই যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এতো ট্রলিং, গালিগালাজ, নোংরা কথা বলেন যারা, এসব আসলে তাদের পারসোনালিটির রিফ্লেকশন। এখানে আমার কোনো দায়বদ্ধতা নেই। কারণ, আমরা কেউ কাউকে চিনি না।
তিনি আরও বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজ করার জন্য আমার আলাদা লোক আছে। তাই এসব আর আমাকে দেখতে হয় না। ফলে বাজে মন্তব্য এখন আমার ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না।