অস্থির পেঁয়াজ ও আলুর বাজার। পেঁয়াজ আমদানি বন্ধের অজুহাতে ঈদের পর থেকে প্রতি কেজিতে ৩০ টাকা বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সপ্তাহখানেক আগে পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আর এক মাস আগে ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়েছে। ভারত থেকেও আমদানি বন্ধ রয়েছে। এসব কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া হতে পারে। তারপর থেকে পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী তোফায়েল বলছেন, ঈদের পর ৩৫ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ কিনতে হয়েছে। বিক্রি করেছি ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। কিন্তু আজকে (বুধবার) কেনাই পড়েছে ৪৮ টাকা কেজি। খরচসহ ৫২ থেকে ৫৩ টাকা পরবে। বিক্রি করছি ৬০ টাকায়।
ক্রেতারা বলছেন, দুদিন আগেও যে পেঁয়াজ ৪৫ টাকায় কিনেছি তা এখন ৬০ টাকা হয়ে গেছে। বাজারে এখন ডাকাতি চলছে। ব্যবসায়ীদের এই ডাকাতি কী দেখার কেউ নেই?
সপ্তাহখানেক আগে পেঁয়াজের দাম ছিল কেজিপ্রতি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আর এক মাস আগে ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, এ বছর পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়েছে। ভারত থেকেও আমদানি বন্ধ রয়েছে। এসব কারণে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া হতে পারে। তারপর থেকে পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী তোফায়েল বলছেন, ঈদের পর ৩৫ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ কিনতে হয়েছে। বিক্রি করেছি ৪০ থেকে ৪৫ টাকায়। কিন্তু আজকে (বুধবার) কেনাই পড়েছে ৪৮ টাকা কেজি। খরচসহ ৫২ থেকে ৫৩ টাকা পরবে। বিক্রি করছি ৬০ টাকায়।
ক্রেতারা বলছেন, দুদিন আগেও যে পেঁয়াজ ৪৫ টাকায় কিনেছি তা এখন ৬০ টাকা হয়ে গেছে। বাজারে এখন ডাকাতি চলছে। ব্যবসায়ীদের এই ডাকাতি কী দেখার কেউ নেই?