এবার জাতিসংঘের সদর দফতরে অবস্থিত ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ থেকে ‘হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’প্রদান করা হয়েছে জায়েদ খানকে। গতকাল শুক্রবার এমন সংবাদে ছেয়ে যায় গণমাধ্যমগুলো। তারপরই আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠেন এ নায়ক। নিন্দুকেরাও তাকে সামাজিক মাধ্যমে জানান শুভেচ্ছা।
এরপর সমসাময়িক আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কাজ করা পোর্টাল ব্লিটজের একটি অনুসন্ধানে উঠে আসে, জায়েদের এই পুরস্কারের সঙ্গে জাতিসংঘের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। পাশাপাশি আরও উঠে আসে, অর্থের বিনিময়ে বাগানো যায় পুরস্কারটি। ব্লিটজ জানায়, জায়েদকে ‘হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’প্রদান করেছে ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ নামক একটি প্রতিষ্ঠান।
তারা মুলত জাতিসংঘের একটি হলরুম ভাড়া করে বিভিন্নজনকে পুরস্কৃত করে থাকে। এর বাইরে জাতিসংঘের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির কোনো ধরনের কোন সম্পৃক্ততা নেই। এদিকে ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ নামক এ প্রতিষ্ঠানটি চালু হয় ২০২২ সালে। সে বছরের ২০ সেপ্টেম্বর কিছু পেশাদার ব্যক্তির উদ্যোগে প্রতিষ্ঠানটির নামে একটি ডোমেইন কিনে ওয়েবসাইট চালু করা হয়।
তবে প্রতিষ্ঠানটি দাবি করে ২০১৭ সাল থেকে তাদের যাত্রা শুরু হয়েছে। কার্লোস ম্যানুয়েল প্যারেজ গঞ্জালেস নামে এক ব্যক্তি এই প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট এবং ড. অ্যান্ড্রিজ বেস নামে আরেকজন এটির প্রতিষ্ঠাতা। ব্লিটজের প্রতবেদনে আরও উঠে আসে, বিভিন্নজনকে পুরস্কৃত করাটাই সংগঠনটির মূল কাজ। এর আগে অনেক ব্যক্তিকেই তারা আজীবন সম্মাননা প্রদান করেছে।
তালিকায় রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নামও। এ প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা নিয়েও রয়েছে সন্দেহ। কেননা ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী নিউ ইয়র্কের বাইরে সুইজারল্যান্ড এবং লুক্সেমবার্গেও দুটি অফিস রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু সুইজারল্যান্ড এবং লুক্সেমবার্গের অফিস দুটির সুনির্দিষ্ট কোনো ঠিকানা উল্লেখ করতে পারেনি ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ নামক ওই প্রতিষ্ঠান।
ব্লিটজের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, যুক্তরাষ্ট্রে এমন নাম সর্বস্ব অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অর্থের বিনিময়ে সম্মাননা বিক্রি করাই তাদের কাজ। নিজেদের বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে তারা পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকায় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নাম ঝুলিয়ে রেখেছে। এদিকে অর্থের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠানটির পুরস্কার দেওয়ার বাতিক আছে শোনার পর থেকেই জায়েদের পুরস্কার নিয়ে সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে নেটিজেনদের মনে। তবে কি টাকার বিনিময়ে পুরস্কারটি বগলদাবা করেছেন জায়েদ অনেকের মনেই উঁকি দিচ্ছে প্রশ্নটি।
এরপর সমসাময়িক আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কাজ করা পোর্টাল ব্লিটজের একটি অনুসন্ধানে উঠে আসে, জায়েদের এই পুরস্কারের সঙ্গে জাতিসংঘের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। পাশাপাশি আরও উঠে আসে, অর্থের বিনিময়ে বাগানো যায় পুরস্কারটি। ব্লিটজ জানায়, জায়েদকে ‘হিউম্যানিটারিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’প্রদান করেছে ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ নামক একটি প্রতিষ্ঠান।
তারা মুলত জাতিসংঘের একটি হলরুম ভাড়া করে বিভিন্নজনকে পুরস্কৃত করে থাকে। এর বাইরে জাতিসংঘের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির কোনো ধরনের কোন সম্পৃক্ততা নেই। এদিকে ইনস্টিটিউট অব পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ নামক এ প্রতিষ্ঠানটি চালু হয় ২০২২ সালে। সে বছরের ২০ সেপ্টেম্বর কিছু পেশাদার ব্যক্তির উদ্যোগে প্রতিষ্ঠানটির নামে একটি ডোমেইন কিনে ওয়েবসাইট চালু করা হয়।
তবে প্রতিষ্ঠানটি দাবি করে ২০১৭ সাল থেকে তাদের যাত্রা শুরু হয়েছে। কার্লোস ম্যানুয়েল প্যারেজ গঞ্জালেস নামে এক ব্যক্তি এই প্রতিষ্ঠানের প্রেসিডেন্ট এবং ড. অ্যান্ড্রিজ বেস নামে আরেকজন এটির প্রতিষ্ঠাতা। ব্লিটজের প্রতবেদনে আরও উঠে আসে, বিভিন্নজনকে পুরস্কৃত করাটাই সংগঠনটির মূল কাজ। এর আগে অনেক ব্যক্তিকেই তারা আজীবন সম্মাননা প্রদান করেছে।
তালিকায় রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নামও। এ প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা নিয়েও রয়েছে সন্দেহ। কেননা ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী নিউ ইয়র্কের বাইরে সুইজারল্যান্ড এবং লুক্সেমবার্গেও দুটি অফিস রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানের। কিন্তু সুইজারল্যান্ড এবং লুক্সেমবার্গের অফিস দুটির সুনির্দিষ্ট কোনো ঠিকানা উল্লেখ করতে পারেনি ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক পলিসি ও ডিপ্লোম্যাসি রিসার্চ নামক ওই প্রতিষ্ঠান।
ব্লিটজের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, যুক্তরাষ্ট্রে এমন নাম সর্বস্ব অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অর্থের বিনিময়ে সম্মাননা বিক্রি করাই তাদের কাজ। নিজেদের বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে তারা পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকায় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নাম ঝুলিয়ে রেখেছে। এদিকে অর্থের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠানটির পুরস্কার দেওয়ার বাতিক আছে শোনার পর থেকেই জায়েদের পুরস্কার নিয়ে সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে নেটিজেনদের মনে। তবে কি টাকার বিনিময়ে পুরস্কারটি বগলদাবা করেছেন জায়েদ অনেকের মনেই উঁকি দিচ্ছে প্রশ্নটি।