এবার ভোলায় বিয়ে শেষে কনেকে বরের গাড়িতে তোলা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বর-কনে পক্ষের অন্তত ছয়জন আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার ২১ জুলাই বিকেল ৫টার দিকে ভোলা পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাখিরপুল এলাকায় এ সংঘর্ষ ঘটে।
জানা যায়, বিকেলে ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দালাল বাড়ির মো. হোসেনের ছেলে মো. আলীর সঙ্গে ভোলা পৌর ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাখিরপুল এলাকার মো. আবুল খায়েরের মেয়ে তামান্নার বিয়ে চলছিল।
বিয়েতে ৩০ জন বরযাত্রী কনের বাড়িতে আসেন। বিয়ে শেষে বরপক্ষের লোকজন খাওয়া-দাওয়া করেন। বিকেল ৫টার দিকে বরের দুলাভাই বাচ্চু কনেকে বরের বাড়ি নিতে মাইক্রোবাসে ওঠান।
এ সময় কনের মামাতো বোনের স্বামী মো. কামাল হোসেন বিনা অনুমতিতে কনেকে মাইক্রোবাসে ওঠানো নিয়ে ক্ষিপ্ত হন। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ছয়জন আহত হন।
এ বিষয়ে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির বলেন, খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে উভয়পক্ষের কেউ এখনো থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবো।
জানা যায়, বিকেলে ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দালাল বাড়ির মো. হোসেনের ছেলে মো. আলীর সঙ্গে ভোলা পৌর ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাখিরপুল এলাকার মো. আবুল খায়েরের মেয়ে তামান্নার বিয়ে চলছিল।
বিয়েতে ৩০ জন বরযাত্রী কনের বাড়িতে আসেন। বিয়ে শেষে বরপক্ষের লোকজন খাওয়া-দাওয়া করেন। বিকেল ৫টার দিকে বরের দুলাভাই বাচ্চু কনেকে বরের বাড়ি নিতে মাইক্রোবাসে ওঠান।
এ সময় কনের মামাতো বোনের স্বামী মো. কামাল হোসেন বিনা অনুমতিতে কনেকে মাইক্রোবাসে ওঠানো নিয়ে ক্ষিপ্ত হন। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ছয়জন আহত হন।
এ বিষয়ে ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির বলেন, খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে উভয়পক্ষের কেউ এখনো থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেবো।