এবার অনেকের মধ্যে বিতরণে ‘এক দফা’ লিফলেট কৃষিমন্ত্রীর হাতেও তুলে দিয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুল হক মিলন। আজ শুক্রবার দুপুরে জুম্মার নামাজ আদায়ের পর মসজিদের গেইটে দাঁড়িয়ে বিতরণকালে এরকম দৃশ্য দেখা গেছে বলে জানান নামাজ পড়তে আসা বেইলি রোডের বাসিন্দা সুলায়মান হোসেন।
তিনি বলেন, টিপটপের মসজিদে সামনে ভ্রাম্যমাণ বাজারও বসে। আজকে সেখানে দেখলাম একটি লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। কাকরাইলে সার্কিট হাউজ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ যা ‘টিপটপ’ জামে মসজিদ হিসেবে পরিচিত। এই মসজিদে উচ্চ আদালতের বিচারপতিগণ, মন্ত্রিসভার সদস্যগণসহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জুম্মার নামাজ আদায় করে থাকেন। কারণ বেইলি রোড, হেয়ার রোড়ে বিচারপতিগণ ও মন্ত্রীদের আবাসস্থল।
আজ শুক্রবার এই মসজিদে নামাজ পড়েছেন অনেকের সাথে কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেনসহ অনেক। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক সাংসদ ফজলুল হক মিলনও থাকেন বেইলি রোডের একটি এপার্টমেন্টে। তিনিও এই মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়েন নিয়মিত।
আজ শুক্রবার নামাজ শেষে মসজিদ গেইটের সামনে লিফলেট বিতরণ করেছেন জানিয়ে ফজলুল হক মিলন বলেন, দুই-আড়াই শ জনকে আমি একদফা লিফলেট দিয়েছে। এই মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে যখন বের হচ্ছিলেন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক সাহেব। তাকেও আমি লিফলেট দিয়েছি। তাকে বললাম একটা লিফলেট দিতে চাই আপনাকে। উনি বললেন, দেন।
এ ব্যাপারে কৃষিমন্ত্রীর মুঠো ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। তবে কৃষিমন্ত্রীর হাতে লিফলেট বিতরণের আলোকচিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। মিলন জানান, প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেনকেও দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি কোনো কিছু বলেননি। শুধু মাথা নেড়েছেন বলে জানান তিনি।
নিউজ প্রিন্টে এক পৃষ্ঠার ‘এক দফার এই লিফলেটে লেখা আছে- শেখ হাসিনার পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার ১ দফা দাবিতে সারা দেশের জনগণ আজ ঐক্যবদ্ধ। এই এক দফার আন্দোলন জোরদার করুন এবং দলে দলে যোগ দিন। এদিকে ফজলুল হক মিলন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি গাজীপুরের জেলা সভাপতি।
তিনি বলেন, টিপটপের মসজিদে সামনে ভ্রাম্যমাণ বাজারও বসে। আজকে সেখানে দেখলাম একটি লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। কাকরাইলে সার্কিট হাউজ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ যা ‘টিপটপ’ জামে মসজিদ হিসেবে পরিচিত। এই মসজিদে উচ্চ আদালতের বিচারপতিগণ, মন্ত্রিসভার সদস্যগণসহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জুম্মার নামাজ আদায় করে থাকেন। কারণ বেইলি রোড, হেয়ার রোড়ে বিচারপতিগণ ও মন্ত্রীদের আবাসস্থল।
আজ শুক্রবার এই মসজিদে নামাজ পড়েছেন অনেকের সাথে কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেনসহ অনেক। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক সাংসদ ফজলুল হক মিলনও থাকেন বেইলি রোডের একটি এপার্টমেন্টে। তিনিও এই মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়েন নিয়মিত।
আজ শুক্রবার নামাজ শেষে মসজিদ গেইটের সামনে লিফলেট বিতরণ করেছেন জানিয়ে ফজলুল হক মিলন বলেন, দুই-আড়াই শ জনকে আমি একদফা লিফলেট দিয়েছে। এই মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে যখন বের হচ্ছিলেন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক সাহেব। তাকেও আমি লিফলেট দিয়েছি। তাকে বললাম একটা লিফলেট দিতে চাই আপনাকে। উনি বললেন, দেন।
এ ব্যাপারে কৃষিমন্ত্রীর মুঠো ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। তবে কৃষিমন্ত্রীর হাতে লিফলেট বিতরণের আলোকচিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। মিলন জানান, প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেনকেও দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি কোনো কিছু বলেননি। শুধু মাথা নেড়েছেন বলে জানান তিনি।
নিউজ প্রিন্টে এক পৃষ্ঠার ‘এক দফার এই লিফলেটে লেখা আছে- শেখ হাসিনার পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার ১ দফা দাবিতে সারা দেশের জনগণ আজ ঐক্যবদ্ধ। এই এক দফার আন্দোলন জোরদার করুন এবং দলে দলে যোগ দিন। এদিকে ফজলুল হক মিলন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে তিনি গাজীপুরের জেলা সভাপতি।