চলতি ইমার্জিং এশিয়া কাপের ফাইনালে যেতে বাংলাদেশের সামনে সহজ টার্গেট। বাংলাদেশের স্পিন বিষে নীল আর পেস আক্রমণের সামনে ধ্বংসস্তূপ হয়ে ভারত করতে পারে কেবল ২১১ রান। টাইগার স্কোয়াডের সবাই আজ বল হাতে আলো ছড়ালেন। বিপরীতে ভারতের চরম ব্যর্থতার দিনে ইয়াশ ডুলের অধিনায়কোচিত ইনিংসে হল রক্ষা।
এদিকে আসরের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে আগে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ এ দলের অধিনায়ক সাইফ হাসান। সাই সুদর্শন ও অভিষেক শর্মার ব্যাটে ভারত পায় দারুণ শুরু। তবে বাংলাদেশকে নিজের শুরুর ওভারেই ব্রেকথ্রু এনে দেন তানজিম হাসান সাকিব। তার পেস তোপে শুরুর পাঁচ বল লড়াই করে শেষ বলে ব্যর্থ বাউন্সার সামলাতে।
উইকেটের পেছনে আকবর আলির হাতে ক্যাচ তুলেন ২৪ বলে ২১ করা সুদর্শন। এরপর আউট, নট-আউট কাণ্ড। ভারতীয় ‘এ’ দলের ইনিংসের ১৪ তম ওভারের ৪র্থ বল। স্পিনার রাকিবুল হাসানের টার্ন করা বল ব্যাটে-বলে করতে পারেননি তিননামা নিকিন জোসে। উইকেটের পেছনে থাকা আকবর আলি দ্রুতই স্টাম্প ভেঙে দিয়ে স্টাম্পিংয়ের আবেদন জানান।
থার্ড আম্পায়ার বিশ্লেষণ করে আউটের লাল বাতি জ্বালায়, উদযাপনে মেতে উঠে বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। মুহূর্তেই তা বদলে হয়ে যায় সবুজ। বেঁচে যাওয়া নিকিন জোস এরপর জুটি গড়েন অভিষেক শর্মার সঙ্গে। নিকিনকেই ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন অধিনায়ক সাইফ হাসান। ২৯ বল খেলা নিকিন করেন ১৭ রান।
পরের ওভারে অভিষেক শর্মাকেও বিদায় করেন রাকিবুল হাসান। তার ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। রাকিবুলের দ্বিতীয় শিকার নিশান্ত সিন্ধু। ১৬ বলের বাউন্ডারিবিহীন ইনিংসে রান কেবল ৫। দলীয় ৯১ রানে ৪র্থ উইকেট হারায় ভারত। পরপর দুই ওভারে দ্রুতই ফেরত যান রিয়ান পরাগ ও ধ্রুব জুরেল।
১২ রানে থাকা রিয়ানের স্টাম্প ভাঙেন তানজিম সাকিব। পরের ওভারে শেখ মেহেদীর বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে উইকেটকিপার ব্যাটার ধ্রুব জুরেল (১)। মেহেদী নিজের দ্বিতীয় শিকার বানান হারশিত রানাকে। ব্যক্তিগত ৯ রানে যখন হারশিত ফেরেন তখন ৭ উইকেটে ভারতের স্কোরবোর্ডে ১৩৭।
তবে এদিন বিপরীত রূপ নেন ভারতীয় অধিনায়ক ইয়াশ ডুল। ৬৫ বলে এদিন তুলে নেন লিস্ট এ ক্যারিয়ারের তার দ্বিতীয় ফিফটি। ডুলের সাথে জুটি গড়ে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছিলেন মানব সুথার। তবে ব্যক্তিগত ২১ রানে তাকে ফিরতে হয় রান আউটের শিকার হয়ে।
আগের ম্যাচে ১০ ওভারের কোটা পূরণ করা সৌম্য সরকার আজ বল হাতে আসলেন ইনিংসের ৪৭ তম ওভারে। এসেই করলেন বাজিমাত। ফিরিয়ে দেন ক্যামিও শট খেলতে থাকা রাজবর্ধন হাঙারগেকারকে। এরপর শেষ ব্যাটারকে নিয়েও লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন অধিনায়ক ডুল।
তাকে যেন এদিন কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছিলো না। বল হাতে স্পিন ত্রয়ী রাকিবুল, মেহেদী ও সাইফ ছিলেন দুর্দান্ত। রাকিবুল ৩৬ রান খরচায় দুই উইকেট নেন, ২৯ রানের বিনিময়ে সাইফের ঝুলিতে ১, মেহেদী হাসান ৩৯ রান খরচ করে দুই উইকেট।
এদিকে আসরের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে আগে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ এ দলের অধিনায়ক সাইফ হাসান। সাই সুদর্শন ও অভিষেক শর্মার ব্যাটে ভারত পায় দারুণ শুরু। তবে বাংলাদেশকে নিজের শুরুর ওভারেই ব্রেকথ্রু এনে দেন তানজিম হাসান সাকিব। তার পেস তোপে শুরুর পাঁচ বল লড়াই করে শেষ বলে ব্যর্থ বাউন্সার সামলাতে।
উইকেটের পেছনে আকবর আলির হাতে ক্যাচ তুলেন ২৪ বলে ২১ করা সুদর্শন। এরপর আউট, নট-আউট কাণ্ড। ভারতীয় ‘এ’ দলের ইনিংসের ১৪ তম ওভারের ৪র্থ বল। স্পিনার রাকিবুল হাসানের টার্ন করা বল ব্যাটে-বলে করতে পারেননি তিননামা নিকিন জোসে। উইকেটের পেছনে থাকা আকবর আলি দ্রুতই স্টাম্প ভেঙে দিয়ে স্টাম্পিংয়ের আবেদন জানান।
থার্ড আম্পায়ার বিশ্লেষণ করে আউটের লাল বাতি জ্বালায়, উদযাপনে মেতে উঠে বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। মুহূর্তেই তা বদলে হয়ে যায় সবুজ। বেঁচে যাওয়া নিকিন জোস এরপর জুটি গড়েন অভিষেক শর্মার সঙ্গে। নিকিনকেই ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন অধিনায়ক সাইফ হাসান। ২৯ বল খেলা নিকিন করেন ১৭ রান।
পরের ওভারে অভিষেক শর্মাকেও বিদায় করেন রাকিবুল হাসান। তার ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। রাকিবুলের দ্বিতীয় শিকার নিশান্ত সিন্ধু। ১৬ বলের বাউন্ডারিবিহীন ইনিংসে রান কেবল ৫। দলীয় ৯১ রানে ৪র্থ উইকেট হারায় ভারত। পরপর দুই ওভারে দ্রুতই ফেরত যান রিয়ান পরাগ ও ধ্রুব জুরেল।
১২ রানে থাকা রিয়ানের স্টাম্প ভাঙেন তানজিম সাকিব। পরের ওভারে শেখ মেহেদীর বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে উইকেটকিপার ব্যাটার ধ্রুব জুরেল (১)। মেহেদী নিজের দ্বিতীয় শিকার বানান হারশিত রানাকে। ব্যক্তিগত ৯ রানে যখন হারশিত ফেরেন তখন ৭ উইকেটে ভারতের স্কোরবোর্ডে ১৩৭।
তবে এদিন বিপরীত রূপ নেন ভারতীয় অধিনায়ক ইয়াশ ডুল। ৬৫ বলে এদিন তুলে নেন লিস্ট এ ক্যারিয়ারের তার দ্বিতীয় ফিফটি। ডুলের সাথে জুটি গড়ে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছিলেন মানব সুথার। তবে ব্যক্তিগত ২১ রানে তাকে ফিরতে হয় রান আউটের শিকার হয়ে।
আগের ম্যাচে ১০ ওভারের কোটা পূরণ করা সৌম্য সরকার আজ বল হাতে আসলেন ইনিংসের ৪৭ তম ওভারে। এসেই করলেন বাজিমাত। ফিরিয়ে দেন ক্যামিও শট খেলতে থাকা রাজবর্ধন হাঙারগেকারকে। এরপর শেষ ব্যাটারকে নিয়েও লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন অধিনায়ক ডুল।
তাকে যেন এদিন কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছিলো না। বল হাতে স্পিন ত্রয়ী রাকিবুল, মেহেদী ও সাইফ ছিলেন দুর্দান্ত। রাকিবুল ৩৬ রান খরচায় দুই উইকেট নেন, ২৯ রানের বিনিময়ে সাইফের ঝুলিতে ১, মেহেদী হাসান ৩৯ রান খরচ করে দুই উইকেট।