নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ‘আল্লাহর দলের’ সক্রিয় সদস্য মো. রুহুল আমিনকে (৫৩) গ্রেফতার করেছে পুলিশের এন্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)। বুধবার (১৯ জুলাই) গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানার উদয় সাগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এটিইউ’র মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেজ শাখার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘গ্রেফতার রুহুল আমিন ২০১৯ সালে পলাশবাড়ী থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর পলাশবাড়ী থানার হরিণমারি এলাকায় অভিযান চালায় র্যাব। নাশকতার পরিকল্পনায় গোপন বৈঠক চলাকালীন সময়ে ‘আল্লাহর দলের’ ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় রুহুল আমিন ঘটনাস্থল থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়। এরপর আত্মগোপনে চলে যায় সে। চার বছর ধরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপনে ছিল রুহুল আমিন।’
পুলিশ সুপার বলেন, ‘রুহুল আমিন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ‘আল্লাহর দলের’ সক্রিয় সদস্য হয়ে প্রচলিত শাসনব্যবস্থা বিপন্ন করে তাদের কথিত শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে কাজ করছিল। তারা মুসলিম জাকাতব্যবস্থাকে অস্বীকার করে। তাদের মতাদর্শের সদস্যদের কাছ থেকে প্রতি মাসে চাঁদা আদায় করতো সে।’
তিনি বলেন, ‘গ্রেফতার রুহুল আমিন ২০১৯ সালে পলাশবাড়ী থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর পলাশবাড়ী থানার হরিণমারি এলাকায় অভিযান চালায় র্যাব। নাশকতার পরিকল্পনায় গোপন বৈঠক চলাকালীন সময়ে ‘আল্লাহর দলের’ ছয় সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় রুহুল আমিন ঘটনাস্থল থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়। এরপর আত্মগোপনে চলে যায় সে। চার বছর ধরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপনে ছিল রুহুল আমিন।’
পুলিশ সুপার বলেন, ‘রুহুল আমিন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ‘আল্লাহর দলের’ সক্রিয় সদস্য হয়ে প্রচলিত শাসনব্যবস্থা বিপন্ন করে তাদের কথিত শাসনব্যবস্থা কায়েম করতে কাজ করছিল। তারা মুসলিম জাকাতব্যবস্থাকে অস্বীকার করে। তাদের মতাদর্শের সদস্যদের কাছ থেকে প্রতি মাসে চাঁদা আদায় করতো সে।’