আজ তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, পান থেকে চুন খসলেই বিদেশি রাষ্ট্র কিংবা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থার টুইট বা কিছু একটা মন্তব্য করা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অতি নাক গলানোর শামিল। আজ বুধবার ১৯ জুলাই সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ৩৫ জন নিহত হয়েছেন। সেটি নিয়ে তো সেখানকার জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির কোনো টুইট দেখলাম না। বাংলাদেশে পান থেকে চুন খসলেই টুইট করা বা কিছু একটা বলে বসা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অতি নাক গলানোর শামিল।
এদিকে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনায় জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি বা অ্যামনেস্টির টুইটকে তাদের নিজস্ব বিবৃতি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। এ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নে ড. হাছান বলেন, দেখুন, আমি খুব আশ্চর্য হয়েছি যে জাতিসংঘের এখানকার আবাসিক প্রতিনিধি কিংবা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের টুইটকে জাতিসংঘ ও অ্যামনেস্টির বিবৃতি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। এভাবে প্রচার বা সংবাদ তৈরি করা, দিস ইজ ম্যালইনফরমেশন, অপসাংবাদিকতা।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, একটি টুইট জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি না, তা-ও এখানকার আবাসিক প্রতিনিধির- হেডকোয়ার্টারের কারও টুইট না। এখানকার আবাসিক প্রতিনিধির একটি টুইটকে জাতিসংঘের বিবৃতি বা বক্তব্য বলে প্রচার করা সমীচীন নয়। সরকারের তথ্যমন্ত্রী হিসেবে বিনীত অনুরোধ জানাবো- এ ধরনের যেটি যা না, সেটি তা বলে প্রচার করা থেকে আপনারা বিরত থাকুন।
এ সময় তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আমি যদি একটি টুইট করি বা স্ট্যাটাস দিই, সেটি কি সরকারের বক্তব্য হবে? আমি তো তথ্যমন্ত্রী ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। কাজেই জাতিসংঘের এখানকার আবাসিক প্রতিনিধি বা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কোনো টুইটকে তাদের বিবৃতি বা উদ্বেগ হিসেবে প্রচার করা সমীচীন নয়। এটি অপসাংবাদিকতার পরিচয়। এগুলো থেকে বিরত ও সতর্ক থাকতে আমি সবাইকে অনুরোধ করবো।
এদিকে হিরো আলমের ওপর হামলাকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, একটি সুন্দর, সুষ্ঠু নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে এসে একজন প্রার্থীর ওপর হামলার উদ্দেশ্যই হচ্ছে নির্বাচন বিতর্কিত করা। এ হামলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। এটি সম্পূর্ণ অনুচিত। আমরা গতকালই এর নিন্দা জানিয়েছি।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, যারা এটি (হামলা) করেছেন, তারা সরকারি দলের ওপর কালিমা লেপন করতে চেয়েছেন। নির্বাচন কমিশন বা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এটি করা হয়েছে। সরকার দ্রুতই ব্যবস্থা নিয়েছে। তদন্ত চলছে। হামলায় কাদের ইন্ধন ছিল, তা খুঁজে বের করা হবে। হামলার শিকার প্রার্থীর পক্ষ থেকে কোনো উসকানি ছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ৩৫ জন নিহত হয়েছেন। সেটি নিয়ে তো সেখানকার জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির কোনো টুইট দেখলাম না। বাংলাদেশে পান থেকে চুন খসলেই টুইট করা বা কিছু একটা বলে বসা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অতি নাক গলানোর শামিল।
এদিকে ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটনায় জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি বা অ্যামনেস্টির টুইটকে তাদের নিজস্ব বিবৃতি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। এ সম্পর্কে সাংবাদিকদের প্রশ্নে ড. হাছান বলেন, দেখুন, আমি খুব আশ্চর্য হয়েছি যে জাতিসংঘের এখানকার আবাসিক প্রতিনিধি কিংবা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের টুইটকে জাতিসংঘ ও অ্যামনেস্টির বিবৃতি হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। এভাবে প্রচার বা সংবাদ তৈরি করা, দিস ইজ ম্যালইনফরমেশন, অপসাংবাদিকতা।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, একটি টুইট জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি না, তা-ও এখানকার আবাসিক প্রতিনিধির- হেডকোয়ার্টারের কারও টুইট না। এখানকার আবাসিক প্রতিনিধির একটি টুইটকে জাতিসংঘের বিবৃতি বা বক্তব্য বলে প্রচার করা সমীচীন নয়। সরকারের তথ্যমন্ত্রী হিসেবে বিনীত অনুরোধ জানাবো- এ ধরনের যেটি যা না, সেটি তা বলে প্রচার করা থেকে আপনারা বিরত থাকুন।
এ সময় তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আমি যদি একটি টুইট করি বা স্ট্যাটাস দিই, সেটি কি সরকারের বক্তব্য হবে? আমি তো তথ্যমন্ত্রী ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। কাজেই জাতিসংঘের এখানকার আবাসিক প্রতিনিধি বা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের কোনো টুইটকে তাদের বিবৃতি বা উদ্বেগ হিসেবে প্রচার করা সমীচীন নয়। এটি অপসাংবাদিকতার পরিচয়। এগুলো থেকে বিরত ও সতর্ক থাকতে আমি সবাইকে অনুরোধ করবো।
এদিকে হিরো আলমের ওপর হামলাকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনা’ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, একটি সুন্দর, সুষ্ঠু নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে এসে একজন প্রার্থীর ওপর হামলার উদ্দেশ্যই হচ্ছে নির্বাচন বিতর্কিত করা। এ হামলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। এটি সম্পূর্ণ অনুচিত। আমরা গতকালই এর নিন্দা জানিয়েছি।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, যারা এটি (হামলা) করেছেন, তারা সরকারি দলের ওপর কালিমা লেপন করতে চেয়েছেন। নির্বাচন কমিশন বা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এটি করা হয়েছে। সরকার দ্রুতই ব্যবস্থা নিয়েছে। তদন্ত চলছে। হামলায় কাদের ইন্ধন ছিল, তা খুঁজে বের করা হবে। হামলার শিকার প্রার্থীর পক্ষ থেকে কোনো উসকানি ছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।