নাবিলা নূর ও সাবিলা নূর দুই বোন। দুই জনের মধ্যে নাবিলা বড়, থাকেন যুক্তরাষ্ট্রে। পেশায় নগর পরিকল্পনাবিদ। আর সাবিলা অভিনয়শিল্পী হিসেবে। এবার তারা একসঙ্গে হাজির হচ্ছেন পর্দায়। ইতোমধ্যে মাদারীপুরের শিবচরে নাটকটির শুটিং শেষ হয়েছে। অভিনেত্রী সাবিলা নূরের গল্পে নাটকটি নির্মাণ করেছেন অনন্য ইমন।
বড় বোন সহশিল্পী হওয়া প্রসঙ্গ সাবিলা বলেন, গল্পটি লেখার সময় নাবিলার কথা মাথায় ছিল না। নির্মাতা গল্পটি পড়ার পর নাবিলাকে নেওয়ার আগ্রহ দেখান। আর নাবিলাও তখন দেশে ছিল। অভিনেত্রী আরও বলেন, প্রথমে কাজটি করতে রাজি ছিল না আমার বোন। পরে নির্মাতার অনুরোধে তার সঙ্গে অভিনয়ের ব্যাপারে কথা হয়। প্রথমে বিষয়টি নিয়ে ভীষণ লজ্জা পেলেও আমি থাকায় কমফোর্ট জোনের জায়গা থেকে শেষ পর্যন্ত কাজটি করতে রাজি হয় নাবিলা।
জানা গেছে, ছোটবেলায় স্কুলে পড়ার সময় তিন-চারটি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছিলেন নাবিলা নূর। কিন্তু বড় হয়ে আর টেলিভিশনে কাজ করা হয়নি তার। এর আগেও ‘পারাপার’ ও ‘হৃদিতা’ নামে আরও দুটি নাটকের গল্প লিখেছেন তিনি। ‘মুখোমুখি অন্ধকার’ সাবিলার তৃতীয় গল্প।
বড় বোন সহশিল্পী হওয়া প্রসঙ্গ সাবিলা বলেন, গল্পটি লেখার সময় নাবিলার কথা মাথায় ছিল না। নির্মাতা গল্পটি পড়ার পর নাবিলাকে নেওয়ার আগ্রহ দেখান। আর নাবিলাও তখন দেশে ছিল। অভিনেত্রী আরও বলেন, প্রথমে কাজটি করতে রাজি ছিল না আমার বোন। পরে নির্মাতার অনুরোধে তার সঙ্গে অভিনয়ের ব্যাপারে কথা হয়। প্রথমে বিষয়টি নিয়ে ভীষণ লজ্জা পেলেও আমি থাকায় কমফোর্ট জোনের জায়গা থেকে শেষ পর্যন্ত কাজটি করতে রাজি হয় নাবিলা।
জানা গেছে, ছোটবেলায় স্কুলে পড়ার সময় তিন-চারটি টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেছিলেন নাবিলা নূর। কিন্তু বড় হয়ে আর টেলিভিশনে কাজ করা হয়নি তার। এর আগেও ‘পারাপার’ ও ‘হৃদিতা’ নামে আরও দুটি নাটকের গল্প লিখেছেন তিনি। ‘মুখোমুখি অন্ধকার’ সাবিলার তৃতীয় গল্প।