হজ শেষে সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন ৭১ হাজার ৫৫৪ জন হাজি। এবার হজ করতে গিয়ে এ পর্যন্ত ১০৯ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার মধ্যরাতে হজযাত্রী বহনকারী এয়ারলাইন্স, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরবের অফিসের বরাত দিয়ে হজ পোর্টালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বুলেটিনে বলা হয়, হজ শেষে তিন এয়ারলাইন্সের মোট ১৮৭ টি ফ্লাইটে করে দেশে ফিরেছেন ৭১ হাজার ৫৫৪ জন হাজি। ১৮৭ টি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৮৩টি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৭৩টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৩১টি।
এ বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ১০৯ জন হাজি মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে পুরুষ ৮৪ জন, নারী ২৫ জন। তাদের মধ্যে মক্কায় ৮৮, মদিনায় ৭, জেদ্দায় ১, মিনায় ৯, আরাফায় ২, মুজদালিফায় ১ জন মারা গেছেন। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে মারা গেলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। নিজ দেশে নিতে দেয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।
কোন হজযাত্রী মক্কায় মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। আর মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববীতে জানাজা হয়। জেদ্দায় মারা গেলে জেদ্দায় জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে, মদিনার জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে অথবা জেদ্দায় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পবিত্র হজ পালন শেষে বিমান, ফ্লাইনাস ও সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে দেশে আসা হাজিদের জমজমের পানি বিতরণ করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। সৌদি কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী হাজিরা ব্যক্তিগতভাবে নিজেদের সঙ্গে জমজমের পানি পরিবহন করতে পারবেন না। এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে তা পরিবহন ও বিতরণ করা হবে। নিয়ম অনুযায়ী প্রতি হাজিকে পাঁচ লিটার করে জমজমের পানি সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিমান।
চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ২২ হাজার ৮৮৪ জন হজ পালনে সৌদি আরব যান। এসব হজযাত্রী বহন করতে মোট ফ্লাইট পরিচালনা করা হয় ৩২৫টি। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ১৫৯টি ফ্লাইটে ৬১ হাজার ১৮০ জন, সৌদি এয়ারলাইন্স ১১৩টি ফ্লাইটে ৪১ হাজার ৪৬৮ জন এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স ৫৩টি ফ্লাইটে ২০ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী বহন করে।
বুলেটিনে বলা হয়, হজ শেষে তিন এয়ারলাইন্সের মোট ১৮৭ টি ফ্লাইটে করে দেশে ফিরেছেন ৭১ হাজার ৫৫৪ জন হাজি। ১৮৭ টি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৮৩টি, সৌদি এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৭৩টি ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস পরিচালিত ফ্লাইট ৩১টি।
এ বছর পবিত্র হজ পালন করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ১০৯ জন হাজি মারা গেছেন। নিহতদের মধ্যে পুরুষ ৮৪ জন, নারী ২৫ জন। তাদের মধ্যে মক্কায় ৮৮, মদিনায় ৭, জেদ্দায় ১, মিনায় ৯, আরাফায় ২, মুজদালিফায় ১ জন মারা গেছেন। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে মারা গেলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। নিজ দেশে নিতে দেয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না।
কোন হজযাত্রী মক্কায় মারা গেলে মসজিদুল হারামে জানাজা হয়। আর মদিনায় মারা গেলে মসজিদে নববীতে জানাজা হয়। জেদ্দায় মারা গেলে জেদ্দায় জানাজা হয়। জানাজা শেষে মক্কার শারায়া কবরস্থানে, মদিনার জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে অথবা জেদ্দায় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পবিত্র হজ পালন শেষে বিমান, ফ্লাইনাস ও সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে দেশে আসা হাজিদের জমজমের পানি বিতরণ করছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। সৌদি কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী হাজিরা ব্যক্তিগতভাবে নিজেদের সঙ্গে জমজমের পানি পরিবহন করতে পারবেন না। এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে তা পরিবহন ও বিতরণ করা হবে। নিয়ম অনুযায়ী প্রতি হাজিকে পাঁচ লিটার করে জমজমের পানি সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিমান।
চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ২২ হাজার ৮৮৪ জন হজ পালনে সৌদি আরব যান। এসব হজযাত্রী বহন করতে মোট ফ্লাইট পরিচালনা করা হয় ৩২৫টি। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ১৫৯টি ফ্লাইটে ৬১ হাজার ১৮০ জন, সৌদি এয়ারলাইন্স ১১৩টি ফ্লাইটে ৪১ হাজার ৪৬৮ জন এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স ৫৩টি ফ্লাইটে ২০ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী বহন করে।