চলতি ইমার্জিং এশিয়া কাপের বাঁচামরার ম্যাচে আফগানিস্তান এ দলকে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ এ দল। আগে ব্যাটিং করে ৩০৮ রান করার পর; আফগানিস্তানকে ২৮৭ রানে আটকে দিয়ে ২১ রানের জয় পেয়েছে সাইফ হাসানের দল। নেট রান রেটে এগিয়ে থাকায় এ গ্রুপ থেকে সবার আগে সেমিফাইনালে উঠলো টাইগাররা।
আজ টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশের অধিনায়ক সাইফ হসান। শুরুটা ভালো করেছিলেন দুই ওপেনার নাঈম শেখ ও তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংসের প্রথম ওভারেই তিন বাউন্ডারি মেরে বাংলাদেশকে উড়ন্ত শুরু এনে দেন নাঈম শেখ। পরের ওভারে সালিম সাফিকে দুই বাউন্ডারি মেরে স্বাগত জানায় তানজিদ হাসান তামিম।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসে প্রথমে তামিমকে প্যাভিলিয়নে ফেরায় সালিম, এরপর নাঈম শেখকে আউট করার পর; অধিনায়ক সাইফ হাসানকে এলবিডব্লিউ করেন। নাঈমের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ৪ বাউন্ডারিতে ১৮ রান। তিন উইকেট হারানোর পর জাকির ও জয়ের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। জাকির ৭২ বলে ৬ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৬২ রান করে ফিরেন।
এরপর ক্রিজে এসে দারুণ খেলেন সৌম্য সরকার। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৮ রানের মাথায় বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ফিফটি মিসের হতাশা নিয়ে ফেরেন তিনি। জয় ১১৩ বলে এই আসরে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেওয়ার পরের বলেই আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ডানহাতি এই ব্যাটার। এরপর ১৯ বলে ৩৬ রানের ক্যামিও খেলে বাংলাদেশের সংগ্রহকে তিনশোর উপরে নিয়ে যান শেখ মাহেদী হাসান।
৩০৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২৬ রানের প্রথম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৯০ রানের জুটি গড়েন রিয়াজ হাসান ও নূর আহমেদ জাদরান। ৫৭ বলে ৫ বাউন্ডারিতে ৪৪ রান করা জাদরানকে আউট করে জুটি ভাঙেন তানজিম হাসান সাকিব।
এরপর ৭৮ রান করা রিয়াজকে ফেরান সৌম্য সরকার। আর তাতেই ম্যাচ কিছুটা বাংলাদেশের পক্ষে চলে আসে। তবে হাল ছেড়ে দেননি আফগান ব্যাটাররা। শেষ পর্যন্ত লড়ে গেছেন তারা। কিন্তু শেষের দিকে দারুণ বোলিং করে আফগান ব্যাটারদের বাউন্ডারি মারতে দেননি টাইগার বোলাররা।
এদিকে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট শিকার করেন তানজিম হাসান সাকিব। এছড়া দুটি করে উইকেট নেন সৌম্য সরকার ও রাকিবুল হাসান। একটি উইকেট নিয়েছেন পেসার রিপন মন্ডল।
আজ টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশের অধিনায়ক সাইফ হসান। শুরুটা ভালো করেছিলেন দুই ওপেনার নাঈম শেখ ও তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংসের প্রথম ওভারেই তিন বাউন্ডারি মেরে বাংলাদেশকে উড়ন্ত শুরু এনে দেন নাঈম শেখ। পরের ওভারে সালিম সাফিকে দুই বাউন্ডারি মেরে স্বাগত জানায় তানজিদ হাসান তামিম।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসে প্রথমে তামিমকে প্যাভিলিয়নে ফেরায় সালিম, এরপর নাঈম শেখকে আউট করার পর; অধিনায়ক সাইফ হাসানকে এলবিডব্লিউ করেন। নাঈমের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ৪ বাউন্ডারিতে ১৮ রান। তিন উইকেট হারানোর পর জাকির ও জয়ের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। জাকির ৭২ বলে ৬ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৬২ রান করে ফিরেন।
এরপর ক্রিজে এসে দারুণ খেলেন সৌম্য সরকার। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৮ রানের মাথায় বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ফিফটি মিসের হতাশা নিয়ে ফেরেন তিনি। জয় ১১৩ বলে এই আসরে নিজের প্রথম সেঞ্চুরি তুলে নেওয়ার পরের বলেই আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ডানহাতি এই ব্যাটার। এরপর ১৯ বলে ৩৬ রানের ক্যামিও খেলে বাংলাদেশের সংগ্রহকে তিনশোর উপরে নিয়ে যান শেখ মাহেদী হাসান।
৩০৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২৬ রানের প্রথম উইকেট হারায় আফগানিস্তান। এরপর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ৯০ রানের জুটি গড়েন রিয়াজ হাসান ও নূর আহমেদ জাদরান। ৫৭ বলে ৫ বাউন্ডারিতে ৪৪ রান করা জাদরানকে আউট করে জুটি ভাঙেন তানজিম হাসান সাকিব।
এরপর ৭৮ রান করা রিয়াজকে ফেরান সৌম্য সরকার। আর তাতেই ম্যাচ কিছুটা বাংলাদেশের পক্ষে চলে আসে। তবে হাল ছেড়ে দেননি আফগান ব্যাটাররা। শেষ পর্যন্ত লড়ে গেছেন তারা। কিন্তু শেষের দিকে দারুণ বোলিং করে আফগান ব্যাটারদের বাউন্ডারি মারতে দেননি টাইগার বোলাররা।
এদিকে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট শিকার করেন তানজিম হাসান সাকিব। এছড়া দুটি করে উইকেট নেন সৌম্য সরকার ও রাকিবুল হাসান। একটি উইকেট নিয়েছেন পেসার রিপন মন্ডল।