তরিকুল ইসলাম, নেছারাবাদ উপজেলা থেকে: নেছারাবাদের গুয়ারেখা ইউপি উপনির্বাচন পরবর্তী সংহিতার ভিডিও ধারণ করায় সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়ে মোবাইল ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা।
গতকাল রাতে নেছারাবাদ থানায় দায়েরকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৭ জুলাই ইউপি'র ১,২,ও ৩নং ওয়ার্ডের ভোট গ্রহণের তথ্য সংগ্রহ শেষে ইন্দেরহাট ফেরার পথে বিকাল ৬টায় ইউনিয়নের পার্টিকেল বাড়ি পুলিশ ফাঁড়ি সংলগ্ন রাহাদ মিয়ার স্টেশনারি দোকান ভাঙচুরের ভিডিও ধারণ করায় সংবাদকর্মী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে লাঞ্ছিত করে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় বিজয়ী চেয়ারম্যান মিজান গাজী'র সমর্থকেরা।
এসময় প্রার্থী মিজান গাজীর নির্দেশে ওই মোবাইল জব্দ করে ৭১ টিভির উপজেলা প্রতিনিধি দেবাশীষসহ তাকে প্রায় দেড় ঘন্টা বসিয়ে রাখে।
পরে অন্যান্য সংবাদকর্মীরা তাদের উদ্ধার করে মামুনকে নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য-কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। এ-ঘটনায় নেছারাবাদ থানায় গত রাতেই একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
এবিষয়ে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান গাজী মিজানুর রহমানের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। ব্যস্ততার অজুহাতে ইউনিয়নে গিয়েও যোগাযোগ করা যায় নি।
আজ সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসারত মামুনের খোঁজ খবর নিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হক।
নেছারাবাদ থানা ইনচার্জ জাফর আহমেদ বলেন, এ-ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করার জন্য বলেছি তারা রাতে থানায় এসেছিলো আমি বর্তমানে গুয়ারেখা ইউনিয়নে আছি। বিষয়টি দেখছি।
গতকাল রাতে নেছারাবাদ থানায় দায়েরকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ১৭ জুলাই ইউপি'র ১,২,ও ৩নং ওয়ার্ডের ভোট গ্রহণের তথ্য সংগ্রহ শেষে ইন্দেরহাট ফেরার পথে বিকাল ৬টায় ইউনিয়নের পার্টিকেল বাড়ি পুলিশ ফাঁড়ি সংলগ্ন রাহাদ মিয়ার স্টেশনারি দোকান ভাঙচুরের ভিডিও ধারণ করায় সংবাদকর্মী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে লাঞ্ছিত করে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় বিজয়ী চেয়ারম্যান মিজান গাজী'র সমর্থকেরা।
এসময় প্রার্থী মিজান গাজীর নির্দেশে ওই মোবাইল জব্দ করে ৭১ টিভির উপজেলা প্রতিনিধি দেবাশীষসহ তাকে প্রায় দেড় ঘন্টা বসিয়ে রাখে।
পরে অন্যান্য সংবাদকর্মীরা তাদের উদ্ধার করে মামুনকে নেছারাবাদ উপজেলা স্বাস্থ্য-কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। এ-ঘটনায় নেছারাবাদ থানায় গত রাতেই একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
এবিষয়ে নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান গাজী মিজানুর রহমানের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। ব্যস্ততার অজুহাতে ইউনিয়নে গিয়েও যোগাযোগ করা যায় নি।
আজ সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসারত মামুনের খোঁজ খবর নিয়েছেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল হক।
নেছারাবাদ থানা ইনচার্জ জাফর আহমেদ বলেন, এ-ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করার জন্য বলেছি তারা রাতে থানায় এসেছিলো আমি বর্তমানে গুয়ারেখা ইউনিয়নে আছি। বিষয়টি দেখছি।