উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) থেকে: অর্থাভাবে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার জিনিয়াস নামের ক্রিকেট একাডেমী। ২০১৮ সালে-স্থানীয় আরএস মাঠে এর কার্যক্রম শুরু হয়। ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা থাকার ফলে হাফিজুল ইসলাম নামে এক যুবক নিজ অর্থে এই ক্রিকেট একাডেমী প্রতিষ্ঠা করেন।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিদিন বিকেল হলেই এই মাঠে বিভিন্ন বয়সী অন্তত অর্ধ শতাধিক যুবক প্রশিক্ষণ নিতে আসে হাফিজুলের কাছে। কিন্তু বৃষ্টি হলেই মাঠে পানি জমে যায়। কংক্রিটের পিচ না থাকায় সেখানে কাদার সৃষ্টি হয়। ফলে অনুশীলন করা সম্ভব হয় না। একই সঙ্গে খেলার সরঞ্জামের রয়েছে বেশ অভাব। এর ফলে উল্লাপাড়ার একমাত্র ক্রিকেট একাডেমীতে অর্ধ শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী যুবকদের ভালো ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা আরো জানান, এই ক্রিকেট একাডেমী থেকে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রথম সুযোগ পায় ১ জন,অনূর্ধ্ব ১৬ জেলা দলে সুযোগ পায় ২ জন,প্রতিভাবান ক্ষুদে ক্রিকেটার ট্যালেন্ট হান্ট বাংলাদেশে ( পিকেসিএসবিডি) সুযোগ পায় ৪ জন। জেলা প্রিমিয়ার লীগে ১ জন সুযোগ পায়। এছাড়াও প্রথম বিভাগীয় ক্রিকেটে খেলছে ৪ জন।
প্রশিক্ষণার্থীর অভিভাবক বিশ্বজিৎ সরকার সবুজ জানান, তার ছেলে ক্রিকেট খেলায় অনেক আগ্রহী। এজন্য এখানে প্রশিক্ষণ নিতে আসে। এটি বন্ধ হয়ে গেলে তার ছেলের ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন অনিশ্চিত হয়ে যাবে।
জিনিয়াস ক্রিকেট একাডেমীর পরিচালক হাফিজুল ইসলাম জানান, তিনি ২০১৮ সালে জিনিয়াস ক্রিকেট একাডেমী প্রতিষ্ঠিত করে যুবকদের ক্রিকেট খেলার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। নিজ অর্থে পরিচালিত এই ক্রিকেট একাডেমী বর্তমানে পরিচালনা করা কঠিন হয়ে গেছে। সরকারি বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে সহযোগিতা পেলে এর কার্যক্রম ত্বরান্বিত হবে। একই সঙ্গে ভালোমানের ক্রিকেটার বের বলে জানান হাফিজুর।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ উজ্জ্বল হোসেন জানান, জিনিয়াস ক্রিকেট একাডেমীর পক্ষ থেকে আমাদের কাছে সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব৷
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিদিন বিকেল হলেই এই মাঠে বিভিন্ন বয়সী অন্তত অর্ধ শতাধিক যুবক প্রশিক্ষণ নিতে আসে হাফিজুলের কাছে। কিন্তু বৃষ্টি হলেই মাঠে পানি জমে যায়। কংক্রিটের পিচ না থাকায় সেখানে কাদার সৃষ্টি হয়। ফলে অনুশীলন করা সম্ভব হয় না। একই সঙ্গে খেলার সরঞ্জামের রয়েছে বেশ অভাব। এর ফলে উল্লাপাড়ার একমাত্র ক্রিকেট একাডেমীতে অর্ধ শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী যুবকদের ভালো ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়রা আরো জানান, এই ক্রিকেট একাডেমী থেকে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রথম সুযোগ পায় ১ জন,অনূর্ধ্ব ১৬ জেলা দলে সুযোগ পায় ২ জন,প্রতিভাবান ক্ষুদে ক্রিকেটার ট্যালেন্ট হান্ট বাংলাদেশে ( পিকেসিএসবিডি) সুযোগ পায় ৪ জন। জেলা প্রিমিয়ার লীগে ১ জন সুযোগ পায়। এছাড়াও প্রথম বিভাগীয় ক্রিকেটে খেলছে ৪ জন।
প্রশিক্ষণার্থীর অভিভাবক বিশ্বজিৎ সরকার সবুজ জানান, তার ছেলে ক্রিকেট খেলায় অনেক আগ্রহী। এজন্য এখানে প্রশিক্ষণ নিতে আসে। এটি বন্ধ হয়ে গেলে তার ছেলের ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন অনিশ্চিত হয়ে যাবে।
জিনিয়াস ক্রিকেট একাডেমীর পরিচালক হাফিজুল ইসলাম জানান, তিনি ২০১৮ সালে জিনিয়াস ক্রিকেট একাডেমী প্রতিষ্ঠিত করে যুবকদের ক্রিকেট খেলার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। নিজ অর্থে পরিচালিত এই ক্রিকেট একাডেমী বর্তমানে পরিচালনা করা কঠিন হয়ে গেছে। সরকারি বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে সহযোগিতা পেলে এর কার্যক্রম ত্বরান্বিত হবে। একই সঙ্গে ভালোমানের ক্রিকেটার বের বলে জানান হাফিজুর।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ উজ্জ্বল হোসেন জানান, জিনিয়াস ক্রিকেট একাডেমীর পক্ষ থেকে আমাদের কাছে সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব৷