রাজশাহীর পুঠিয়ায় বিয়ের দাবি নিয়ে পরকীয়া প্রেমিক দেবরের বাড়িতে অনশন শুরু করেছেন দুই সন্তানের জননী (৩২)। এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। তবে বিষয়টি টের পেয়ে কথিত প্রেমিক আত্মগোপনে রয়েছেন। রোববার রাতে পুঠিয়া উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। প্রেমিক আলমগীর হোসেন (৩৫) একই গ্রামের কামের আলীর ছেলে।
অনশনে বসা ওই নারী জানান, প্রায় দুই বছর ধরে আলমগীরের সঙ্গে গোপনে তাদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কে প্রতিবেশী দেবর হয়। আলমগীর বিয়ের প্রলোভন দিয়ে মাঝে-মধ্যেই শারীরিক সম্পর্ক করত। কিন্তু এখন বিয়ে করতে রাজি না। রোববার রাতে ঘরে স্বামী ও দুই সন্তান রেখে আলমগীরের বাড়িতে চলে এসেছি। এখন তাকে বিয়ে না করলে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হুমায়ুন কবির জানান, সোমবার সকালে এ ঘটনা শুনে তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। ওই নারীর দুটি সন্তান রয়েছে। রোববার থেকে আলমগীরের বাড়িতে অবস্থান করছেন তিনি। গতরাতেও তার বাড়ির বারান্দায় সে বসে ছিল।
ইউপি চেয়ারম্যান হোসনে আরা বেগম জানান, সোমবার সকালে এ ঘটনাটি শুনেছি। ওই এলাকার ইউনিয়নের সদস্যকে বলা হয়েছে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা করতে।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন জানান, এ ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনশনে বসা ওই নারী জানান, প্রায় দুই বছর ধরে আলমগীরের সঙ্গে গোপনে তাদের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কে প্রতিবেশী দেবর হয়। আলমগীর বিয়ের প্রলোভন দিয়ে মাঝে-মধ্যেই শারীরিক সম্পর্ক করত। কিন্তু এখন বিয়ে করতে রাজি না। রোববার রাতে ঘরে স্বামী ও দুই সন্তান রেখে আলমগীরের বাড়িতে চলে এসেছি। এখন তাকে বিয়ে না করলে মৃত্যু ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হুমায়ুন কবির জানান, সোমবার সকালে এ ঘটনা শুনে তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম। ওই নারীর দুটি সন্তান রয়েছে। রোববার থেকে আলমগীরের বাড়িতে অবস্থান করছেন তিনি। গতরাতেও তার বাড়ির বারান্দায় সে বসে ছিল।
ইউপি চেয়ারম্যান হোসনে আরা বেগম জানান, সোমবার সকালে এ ঘটনাটি শুনেছি। ওই এলাকার ইউনিয়নের সদস্যকে বলা হয়েছে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা করতে।
পুঠিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন জানান, এ ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।