এবার ঢাকা থেকে বাবার মরদেহ গ্রামের বাড়ি চরফ্যাশনে নিয়ে যাবে ছেলে। দ্রুত লঞ্চটি ধরার জন্য তিনি বরফ, কফিন কিছুর ব্যবস্থা করতে পারেননি। শুধু সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে লাশ নিয়ে লঞ্চে ওঠেন। কিন্তু লঞ্চের নিচতলায় মরদেহ রেখে চিন্তায় পড়ে যান স্বজনরা। কিভাবে সকাল পর্যন্ত রাখবেন? ঠিক তখনই এগিয়ে আসে কর্ণফুলী-১১ লঞ্চ কর্তৃপক্ষ। তারা স্বজনদের সাথে কথা বলে লাশ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ভিআইপি এসি কেবিনে রেখে তাদের নিরাপদ যাত্রার ব্যবস্থা করেন।
এদিকে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের এমন উদারতা দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে যান মরহুমের স্বজনরা। এ ঘটনাকে মানবিকতার দৃষ্টান্ত বলছেন যাত্রীরা। মঙ্গলবার ২ মে রাতে ঢাকা টু ভোলার কর্ণফুলী-১১ লঞ্চে এই ঘটনা ঘটে।
এ সময় কর্ণফুলী-১১ লঞ্চের কেবিন ইনচার্জ জাফর আহমেদ জানান, মঙ্গলবার (২ মে) রাত ১০টার দিকে লঞ্চ ছাড়ার প্রায় পাঁচ মিনিট আগে মরদেহটি নিয়ে লঞ্চে ওঠে মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা। এ সময় আমরা দেখলাম মরদেহের জন্য বরফ ও কফিন কিছুই ছিল না। মরদেহের যাতে কোনো সমস্যা না হয়, তাই ভিআইপি ডিলাক্স এসি কেবিনে তাদের থাকার ব্যবস্থা করি। বুধবার ৩ মে সকালে লঞ্চটি চরফ্যাশন ঘাটে পৌঁছালে মরদেহটি অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়িতে নিয়ে যায় পরিবারের সদস্যরা।
এ বিষয়ে কর্ণফুলী লঞ্চের পরিচালক মো. সালাউদ্দিন জানান, মঙ্গলবার (২ মে) রাতে সংবাদটি যখন আমাদের জানানো হয়, আমরা লঞ্চ স্টাফদের সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেই।
এদিকে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের এমন উদারতা দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে যান মরহুমের স্বজনরা। এ ঘটনাকে মানবিকতার দৃষ্টান্ত বলছেন যাত্রীরা। মঙ্গলবার ২ মে রাতে ঢাকা টু ভোলার কর্ণফুলী-১১ লঞ্চে এই ঘটনা ঘটে।
এ সময় কর্ণফুলী-১১ লঞ্চের কেবিন ইনচার্জ জাফর আহমেদ জানান, মঙ্গলবার (২ মে) রাত ১০টার দিকে লঞ্চ ছাড়ার প্রায় পাঁচ মিনিট আগে মরদেহটি নিয়ে লঞ্চে ওঠে মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা। এ সময় আমরা দেখলাম মরদেহের জন্য বরফ ও কফিন কিছুই ছিল না। মরদেহের যাতে কোনো সমস্যা না হয়, তাই ভিআইপি ডিলাক্স এসি কেবিনে তাদের থাকার ব্যবস্থা করি। বুধবার ৩ মে সকালে লঞ্চটি চরফ্যাশন ঘাটে পৌঁছালে মরদেহটি অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়িতে নিয়ে যায় পরিবারের সদস্যরা।
এ বিষয়ে কর্ণফুলী লঞ্চের পরিচালক মো. সালাউদ্দিন জানান, মঙ্গলবার (২ মে) রাতে সংবাদটি যখন আমাদের জানানো হয়, আমরা লঞ্চ স্টাফদের সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেই।