শেষ কয়েক মাসে টি-টেয়েন্টিতে সাকিবের নেতৃত্বে যে সাফল্য পাচ্ছে তাতে একটা বিষয় স্পষ্ট, ক্রিকেটের সবচেয়ে ছোট সংস্করণেও বাংলাদেশের পায়ের নিচের জমিন শক্ত হচ্ছে। প্রথমে ইংল্যান্ড, পরে আয়ারল্যান্ড এবং সবশেষ আফগানিস্তান। তিন দলের বিপক্ষে দাপট দেখিয়ে, ভয়-ডরহীন ক্রিকেট খেলে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ।
খেলার মাঠে ছাড় না দেওয়ার প্রবণতা, আক্রমণের ঝাঁঝ, সাফল্যের তাড়না, লড়াইয়ের প্রাণশক্তিতে বাংলাদেশ ছিল অসাধারণ। টি-টোয়েন্টিতে গোটা দলের এমন আত্মবিশ্বাস সামনের দুটি বড় টুর্নামেন্টে নিয়ে যেতে চান সাকিব আল হাসান।টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের বিশ্বাস, এমন বাংলাদেশই যদি এশিয়া ও বিশ্বকাপে পারফর্ম করতে পারে তাহলে ভালো কিছু হবে।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ধারাবাহিকভাবে সাফল্য পেয়ে আসছে। এই সংস্করণে তাদের সাফল্যের পাল্লা সবচেয়ে ভারী। অন্যদিকে, টি-টোয়েন্টিতে তালগোল পাকানো পারফরম্যান্সে অধারাবাহিক গোটা দল। শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকেই বদলে যাওয়া শুরু লাল সবুজের প্রতিনিধিদের। সেই সাফল্যযাত্রা এখনো চলছে এবং নিজেদের খেলার মান ভালো অবস্থানে যাওয়ায় সাকিব খুব খুশি। যা এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের লড়াইয়ে আত্মবিশ্বাসের জোগান দেবে।
বাংলাদেশের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের সদস্যরা প্রায় একই। এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী দলের অনেকেই থাকবেন এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ দলেও। সাকিব বলেছেন, ‘বেশির ভাগ ক্রিকেটারই কিন্তু… ওয়ানডের ক্রিকেটার এখানে বা টি-টোয়েন্টির ক্রিকেটার ওয়ানডেতে। এই আত্মবিশ্বাস তারা নিয়েই যেতে পারে।
তিনি বলেন, যেহেতু এশিয়া কাপে আমরা তাদের মুখোমুখি হব, বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে ওদের সঙ্গে খেলব। এই আত্মবিশ্বাসটুকু নিয়ে যেতে পারলে আমাদের জন্যই ভালো হবে। টি-টোয়েন্টি দলের ৮০-৯০ শতাংশ ক্রিকেটারই ওয়ানডেগুলো খেলবে। আমি বলব, এশিয়া কাপের আগে তাদের জন্য এটা অনেক বড় আত্মবিশ্বাসের জোগান।’
আসন্ন এশিয়া কাপ খেলবে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মাটিতে। বিশ্বকাপ হবে ভারতে। উপমহাদেশে বিশ্বকাপ বলে বাংলাদেশকে নিয়ে বড় আশা সমর্থকদের। এই বাংলাদেশই যদি নিজেদেরকে পুরোপুরি মেলে ধরতে পারে তাহলে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির রেখা মিলে যেতে পারে। অধরা বড় সাফল্যও তাহলে ধরা দিতে পারে।
খেলার মাঠে ছাড় না দেওয়ার প্রবণতা, আক্রমণের ঝাঁঝ, সাফল্যের তাড়না, লড়াইয়ের প্রাণশক্তিতে বাংলাদেশ ছিল অসাধারণ। টি-টোয়েন্টিতে গোটা দলের এমন আত্মবিশ্বাস সামনের দুটি বড় টুর্নামেন্টে নিয়ে যেতে চান সাকিব আল হাসান।টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের বিশ্বাস, এমন বাংলাদেশই যদি এশিয়া ও বিশ্বকাপে পারফর্ম করতে পারে তাহলে ভালো কিছু হবে।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ধারাবাহিকভাবে সাফল্য পেয়ে আসছে। এই সংস্করণে তাদের সাফল্যের পাল্লা সবচেয়ে ভারী। অন্যদিকে, টি-টোয়েন্টিতে তালগোল পাকানো পারফরম্যান্সে অধারাবাহিক গোটা দল। শেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকেই বদলে যাওয়া শুরু লাল সবুজের প্রতিনিধিদের। সেই সাফল্যযাত্রা এখনো চলছে এবং নিজেদের খেলার মান ভালো অবস্থানে যাওয়ায় সাকিব খুব খুশি। যা এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের লড়াইয়ে আত্মবিশ্বাসের জোগান দেবে।
বাংলাদেশের ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের সদস্যরা প্রায় একই। এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী দলের অনেকেই থাকবেন এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ দলেও। সাকিব বলেছেন, ‘বেশির ভাগ ক্রিকেটারই কিন্তু… ওয়ানডের ক্রিকেটার এখানে বা টি-টোয়েন্টির ক্রিকেটার ওয়ানডেতে। এই আত্মবিশ্বাস তারা নিয়েই যেতে পারে।
তিনি বলেন, যেহেতু এশিয়া কাপে আমরা তাদের মুখোমুখি হব, বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে ওদের সঙ্গে খেলব। এই আত্মবিশ্বাসটুকু নিয়ে যেতে পারলে আমাদের জন্যই ভালো হবে। টি-টোয়েন্টি দলের ৮০-৯০ শতাংশ ক্রিকেটারই ওয়ানডেগুলো খেলবে। আমি বলব, এশিয়া কাপের আগে তাদের জন্য এটা অনেক বড় আত্মবিশ্বাসের জোগান।’
আসন্ন এশিয়া কাপ খেলবে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মাটিতে। বিশ্বকাপ হবে ভারতে। উপমহাদেশে বিশ্বকাপ বলে বাংলাদেশকে নিয়ে বড় আশা সমর্থকদের। এই বাংলাদেশই যদি নিজেদেরকে পুরোপুরি মেলে ধরতে পারে তাহলে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির রেখা মিলে যেতে পারে। অধরা বড় সাফল্যও তাহলে ধরা দিতে পারে।