আজ ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ১২ থেকে ১৩ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। আর ভোট সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। আজ সোমবার সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণের পর গণনা চলছে গুলশান, বনানী, ক্যান্টনমেন্ট, ভাটারা এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা আসনে।
ভোট শেষে সারা দিনের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে ইসি আলমগীর। তিনি বলেন, ভোট সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রেই সুষ্ঠুভাবে ভোট হয়েছে। আনুমানিক ১২-১৩% ভোট পড়েছে বলে ধারণা।
ভোটে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযোগ না এলেও ঢাকা-১৭ আসনে ভোট শুরুর কয়েক ঘণ্টা পর স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তারেকুল ইসলাম ভূঁঞা ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। তার অভিযোগ, কেন্দ্র তাকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি এবং প্রতিটা কেন্দ্রে জোর করে নৌকা প্রতীকে সিল দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে ভোটকেন্দ্র থেকে নিজের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন একতারা প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম)। একটি কেন্দ্রে গিয়ে তিনি মারধরের শিকার জন বলে জানান।
নির্বাচন কমিশনার আলমগীর বলেন, ১২৪ টি কেন্দ্রে ভোট হয়েছে একটি কেন্দ্রে সমস্যা হলে সেটাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনাই বলতে হয়। স্বতন্ত্র ঐ প্রার্থী লোকজন নিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করতে চেয়েছিলেন। তখন পুলিশ বাধা দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তবে রাস্তায় যারা তাকে মারধর করেছেন তাদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এটি দুঃখজনক ঘটনা।’
ভোট শেষে সারা দিনের সার্বিক পরিবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে ইসি আলমগীর। তিনি বলেন, ভোট সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রেই সুষ্ঠুভাবে ভোট হয়েছে। আনুমানিক ১২-১৩% ভোট পড়েছে বলে ধারণা।
ভোটে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো অভিযোগ না এলেও ঢাকা-১৭ আসনে ভোট শুরুর কয়েক ঘণ্টা পর স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তারেকুল ইসলাম ভূঁঞা ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। তার অভিযোগ, কেন্দ্র তাকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি এবং প্রতিটা কেন্দ্রে জোর করে নৌকা প্রতীকে সিল দেওয়া হচ্ছে।
অপরদিকে ভোটকেন্দ্র থেকে নিজের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন একতারা প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম)। একটি কেন্দ্রে গিয়ে তিনি মারধরের শিকার জন বলে জানান।
নির্বাচন কমিশনার আলমগীর বলেন, ১২৪ টি কেন্দ্রে ভোট হয়েছে একটি কেন্দ্রে সমস্যা হলে সেটাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনাই বলতে হয়। স্বতন্ত্র ঐ প্রার্থী লোকজন নিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করতে চেয়েছিলেন। তখন পুলিশ বাধা দিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘তবে রাস্তায় যারা তাকে মারধর করেছেন তাদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এটি দুঃখজনক ঘটনা।’