এবার মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ও আলোচিত ঠিকাদার এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমের ১০ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকি ৭ আসামির প্রত্যেকে চার বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন।
আজ সোমবার ১৭ জুলাই ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০’র বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অন্য আসামিরা হলেন- মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।
নথি থেকে জানা গেছে, গত ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ জি কে শামীমকে তার কার্যালয় থেকে আটক করে র্যাব। নিকেতন এ-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার কার্যালয়ে র্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।
পরে কার্যালয় থেকে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার মার্কিন ডলার, সিঙ্গাপুরের ৭৫২ ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ জব্দ করা হয়। এরপর জি কে শামীমের বিরুদ্ধে র্যাব বাদী হয়ে তিনটি মামলা করে।
আজ সোমবার ১৭ জুলাই ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০’র বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অন্য আসামিরা হলেন- মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।
নথি থেকে জানা গেছে, গত ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সাত সশস্ত্র দেহরক্ষীসহ জি কে শামীমকে তার কার্যালয় থেকে আটক করে র্যাব। নিকেতন এ-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে তার কার্যালয়ে র্যাব দীর্ঘ ১১ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে।
পরে কার্যালয় থেকে এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ৯ হাজার মার্কিন ডলার, সিঙ্গাপুরের ৭৫২ ডলার, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর, অস্ত্র, বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ জব্দ করা হয়। এরপর জি কে শামীমের বিরুদ্ধে র্যাব বাদী হয়ে তিনটি মামলা করে।